Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্বখাত-সলিলে বিজেপি

দিবাস্বপ্ন এক ধরনের ব্যাধি। মানুষকে এমন ঘোরের মধ্যে নিয়ে চলে যায় যে মানুষ মাটির বাস্তবকে ভুলে যায়। কিছু কিছু অসম্ভব মানুষ সম্ভব করে ফেলে, কিন্তু সব অসম্ভবকে সম্ভবে রূপান্তরিত করতে পারে না। দিবাস্বপ্নের কাছে অসম্ভবের কোনও জায়গা নেই। সব বন্ধ দরজার সামনে দাঁড়িয়ে সে শুধু ‘চিচিং ফাঁক’ আউড়ে যায়। অমনি খুলে যায় সব দরজা—তবে তা স্বপ্নের অন্দরমহলেই শুধু। স্বপ্নভঙ্গ তো সময়ের অপেক্ষা কেবল। এমন স্বপ্নদ্রষ্টা মাটিতে পা রেখে দেখেন, কঠিন আছে কঠিনেই! স্বাধীনতা সংগ্রামে বিশেষ ভূমিকা পালনের সূত্রে, স্বাধীন ভারতের প্রথম দিকে বেশিরভাগ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের দখল চলে গিয়েছিল কংগ্রেসের হাতে। ধীরে ধীরে মানুষের মোহভঙ্গ হতে শুরু করে। মানুষের রাজনৈতিক চেতনাকে হাতিয়ার করেই রাজ্যে রাজ্যে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেয়। জায়গা বিশেষে কংগ্রেস-বিরোধী গণআন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। বিভিন্ন রাজ্যে মজবুত হয় কংগ্রেস-বিরোধী শক্তি। সরকার বদলে যায় কেন্দ্রেও। জনতা থেকে মোদির এনডিএ অবধি বেশ কয়েকবার অকংগ্রেসি সরকার গদিয়ান হয়েছে দিল্লিতে। পশ্চিমবঙ্গে অকংগ্রেসি সরকার গড়ার চেষ্টা হয়েছিল স্বাধীনতার অব্যবহিত পর থেকেই। কিন্তু ১৯৭৭ সালে জ্যোতি বসুর নেতৃত্বে গঠিত বামফ্রন্ট সরকারই বাংলায় প্রথম কোনও মজবুত অকংগ্রেসি সরকার। 
জ্যোতিবাবুর প্রথম দু’টি টার্ম নিয়ে মানুষ বিশেষ উচ্চবাচ্য করেনি, কারণ মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টি এবং তাদের সরকার সম্পর্কে মানুষের মোহ তখনও অটুট ছিল। সরকারের থার্ড টার্ম থেকেই পার্টি দাঁত নখ বের করতে শুরু করে। দোসরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় জ্যোতি বসুর দোর্দণ্ডপ্রতাপ সরকারও। সাক্ষাৎ হার্মাদে রূপান্তরিত হয় পার্টি ও সরকারের নিকৃষ্ট জুটি। মানুষ প্রতি মুহূর্তে প্রতিকার চেয়েছিল। তারা ভরসা করেছিল কংগ্রেসের উপর। কিন্তু রাজীব গান্ধী, নরসিমা রাও, সীতারাম কেশরী ও সোনিয়া গান্ধীর কংগ্রেস বাংলার মানুষের চোখের জলের কোনও দাম দেয়নি। দিল্লির গদি টিকিয়ে রাখতে তারা গৌড়ীয় মার্কসবাদীদের সঙ্গে নির্লজ্জ আপসের রাজনীতি করে গিয়েছে। স্বভাবতই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে সিপিএমের ওই বি-টিম আঁকড়ে থাকা অসম্ভব হয়ে ওঠে। তিনি বাধ্য হলেন ১৯৯৮-এ নতুন দল গড়তে। তাঁর এক ও একমাত্র অ্যাজেন্ডা ছিল বামফ্রন্ট সরকার নামক জগদ্দল পাথরকে বাংলার বুক থেকে সরানো। সারা দেশ জানে, তাঁর হাতে গড়া দল তৃণমূল কংগ্রেস বাংলাজুড়ে ১৩ বছর যাবৎ কত গণআন্দোলন সংগঠিত করেছিল। শহরের মানুষ, গ্রামের মানুষ, মহিলা, ছাত্র, যুব, কৃষক, শ্রমিক প্রায় প্রত্যেকের স্বার্থ নিয়ে তিনি দিনরাত এক করে লড়াই করেছেন। তার জন্য বারবার মারও খেয়েছেন। তাঁর অগণিত সতীর্থ রক্ত দিয়েছেন, জেল খেটেছেন। জ্যোতি বসু এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সরকারের ভিত বারবার কেঁপে উঠেছে। একইভাবে কেঁপে উঠেছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। আর এসবেরই যোগফল ছিল ২০১১ সালের জনসুনামি। রাইটার্স থেকে বিদায় নিয়েছিল বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ২৩৫-এর দম্ভ। 
নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহরা দেশের এবং বাংলার রাজনীতির এই সাধারণ শিক্ষার কথা মনে রাখেননি। তাই তাঁরা দিবাস্বপ্ন দেখতে পেরেছেন এবং দিলীপ ঘোষদের বিভোর করেছেন সেই স্বপ্নে। বিজেপি আজ দিবাস্বপ্ন দেখে, স্রেফ কুলোর বাতাস দিয়েই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নবান্ন থেকে উড়িয়ে দেবে! গণতন্ত্রে সরকার প্রতিষ্ঠা, পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং বদল—তিনটিই স্বাভাবিক। এটাই গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য, বৈশিষ্ট্য। সবটাই মানুষের চাহিদা এবং পছন্দের ব্যাপার। মানুষ যেটা মনে করবে, সেটাই হবে। মানুষ অন্ধ, বধির কিংবা অনুভূতিশূন্য নয়। তারা সব দেখে, শোনে এবং অনুভব করে—তাদের স্বার্থরক্ষার জন্য কে আছে, কতটা এবং কী কী করেছে। বিবেকবান মানুষ এসব বিচার-বিবেচনা করেই তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্তটি ভোটযন্ত্রে প্রয়োগ করে। বাংলার ক্ষমতা দখল করার স্বপ্ন পূরণ করতে হলে বিজেপিকে প্রথমে মজবুত সংগঠন গড়তে হতো। দল মত ধর্ম নির্বিশেষে সব মানুষের স্বার্থে লড়াই সংগ্রাম করতে হতো। দুঃস্থ নির্যাতিত নরনারীর পাশে দাঁড়াতে হতো। ফলের আশা ছাড়াই প্রথমে একতরফা ত্যাগস্বীকারেই রাজনীতির অগ্নিপরীক্ষা। বাংলার মানুষ জানে, বিজেপি সে-পথে হাঁটেনি। মোদিবাবুদের বড় তাড়া! তাঁরা এক্ষুনি বাংলার রাজক্ষমতা ভোগ করতে চান। তাই তাঁরা সহজতম রাস্তাটি নিয়েছেন—সিঁদ কেটেছেন তৃণমূলের ঘরে। তৃণমূলের কিছু নেতা-নেত্রী, এমএলএ-এমপি-মন্ত্রীকে ভাঙিয়ে নিয়েছেন। ভেবেছিলেন, অতএব কেল্লা ফতে! কিন্তু তাঁদের ভাবনার গোড়ায় ছিল বড় গলদ। কিছু বাতিল নেতা-মন্ত্রীকে কব্জা করা মানেই তাঁদের একদা সমর্থক বা ভোটারদের উপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা নয়। সমর্থক এবং ভোটাররা সবসময় স্বাধীন। তাঁদের এই মনোভাবেরই প্রকাশ আমরা দেখতে পাচ্ছি দিকে দিকে। তৃণমূলের ডাস্টবিন কুড়িয়ে আনা নেতাদের প্রার্থী হিসেবে কিছুতেই মানবেন না বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। প্রতিবাদীরা হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা প্রভৃতি নানা জায়গায় বিজেপির ভিত কাঁপাতে নেমে পড়েছেন। প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়েছে বিজেপির কলকাতায় হেস্টিংসের অফিসেও। তাও তো এখনও পুরো তালিকা ঘোষণার সাহস পায়নি মোদির দল। অনুমান করা যায়, মনোনয়ন পর্বেই আরও অনেক দুর্ভোগ অপেক্ষা করে আছে বিজেপির কপালে। ভোটগ্রহণ, গণনা, ক্ষমতা দখল—এখনও দীর্ঘ চড়াই উতরাই। বাংলায় বিজেপি হাবডুবু খাচ্ছে স্বখাত-সলিলে।
17th  March, 2021
দায় এড়াতে আর কত? 

উপরে চাকনচিকন ভিতরে ছুঁচোর কেত্তন। একটা কোমর ভাঙা সরকার তার দৈন্যদশা ঢাকতে দেশের সম্পদ বেচে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। দেশবাসীকে জীবনযন্ত্রণার হাত থেকে রেহাই দেওয়ার পরিবর্তে এমন সব সিদ্ধান্ত নিচ্ছে যা উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে। 
বিশদ

ডবল ইঞ্জিন রহস্য

মোদির পার্টি দেশজুড়ে সরকার চালাতে চায় না, গাড়ি চালাতে চায়। কিন্তু একটি ইঞ্জিনে তারা ভরসা রাখতে পারছে না। তাই তারা ডবল ইঞ্জিন রাখার উপর অগ্রাধিকার দিয়েছে। আমদানি করেছে ডবল ইঞ্জিন তত্ত্ব। বিশদ

26th  March, 2021
বিজেপির দ্বিচারিতা

যস্মিন দেশে যদাচার। সোজা বাংলায় এর ব্যাখ্যা করা যায়, যেখানে যেমনটা সুবিধে তেমনটাই। ভোটের বাজারে প্রতিশ্রুতির ঝাঁকা মাথায় বিজেপি ঠিক এটাই করছে। এই পর্বে বিধানসভার ভোট নেওয়া হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গসহ চারটি রাজ্যে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পুদুচেরিতে। বিশদ

25th  March, 2021
কলুষিত প্রধানমন্ত্রীর পদ

ক্ষমতার লড়াই হল পৃথিবীর আদিমতম প্রবৃত্তি। কারণ কোনও কিছু অধিকার করতে হলে ক্ষমতার লড়াইতে জিততে হয়। ক্ষমতার সর্বোচ্চ আসনের নাম রাষ্ট্র। রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের হাতিয়ার হল রাজনীতি। ভারতের মতো বহু দলীয় গণতন্ত্রের দেশে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের জন্য নির্বাচন ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হওয়া আবশ্যক। বিশদ

24th  March, 2021
নয়া মোড়কে ঢালাও প্রতিশ্রুতি

দিদি বিনে গতি নাই। প্রথমে দিদির দল ভাঙিয়ে দলবদলুদের নিয়ে ঘর সাজানো, তারপর দিদিরই জনমোহিনী নীতির অনুকরণের চেষ্টা করে ইস্তাহার প্রকাশ। ২৯৪টি আসনে প্রার্থী দিতে যে দল হিমশিম খাচ্ছে, প্রতিটি বুথে কর্মী বসাতে পারবে কি না সন্দেহ, সেই দলটি সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে যে ইস্তাহার প্রকাশ করল তা অনেকটা সোনার পাথরবাটি। বিশদ

23rd  March, 2021
অসুখী ভারতবাসী

বিজেপিকে কেন জেতাতে হবে, ক্ষমতায় আনতে হবে? তার ব্যাখ্যা অটলবিহারী বাজপেয়ি, লালকৃষ্ণ আদবানি প্রমুখ অনেক আগেই দিয়েছিলেন। এই প্রসঙ্গে তাঁদের আক্রমণের মূল লক্ষ্য ছিল কংগ্রেস। বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ ছিল, স্বাধীনতার পর থেকে কংগ্রেস শুধু ক্ষমতা ভোগ করেছে। বিশদ

22nd  March, 2021
বিপদ কড়া নাড়ছে

গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে তার চোখরাঙানি। সেই রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ভোটের রাজ্যগুলিতে চলছে অসংখ্য মানুষের দাপাদাপি। যাবতীয় সুরক্ষাবিধি শিকেয়। লক্ষণীয় যে, দেশ তথা রাজ্যে করোনার গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। বিশদ

21st  March, 2021
ডাবল ইঞ্জিনে এনআরসি ভূত!

পাশাপাশি দুই রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গ ও অসম। দু’রাজ্যেই নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। বঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার হটিয়ে পদ্ম ফোটাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহরা। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে কংগ্রেসের দীর্ঘ শাসনের পর এরাজ্যে ৩৪ বছরের বাম রাজত্ব চলেছিল। বিশদ

20th  March, 2021
অমার্জনীয় অপরাধ 

সুখ এবং শোক—দু’টিরই বর্ষপূর্তি হয়। সুখের উদযাপনের সময় লক্ষ্য থাকে তাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার। কারণ বিবর্ধিত সুখই বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে পারে। অন্যদিকে, শোকের স্মরণকালে তার পুনরাবৃত্তি রোধের প্রতিজ্ঞা নেয় মানুষ। বিশদ

19th  March, 2021
গণতন্ত্রের পবিত্রতা ও কমিশন

কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির সুসমন্বয়ের ভিতর দিয়েই এগিয়ে চলবে শক্তিশালী ভারত রাষ্ট্র। এটাই হল ভারতের ফেডারেল ব্যবস্থার মাহাত্ম্য ও বৈশিষ্ট্য। একটি দেশ তখনই শক্তিশালী হওয়া সম্ভব যখন সেই রাষ্ট্র মানুষের স্বার্থে, মানুষের জন্যে পরিচালিত হবে। বিশদ

18th  March, 2021
এই ছিল ঝুলিতে!

গেরুয়া নেতারা প্রচার করেন, বিশ্বের সর্ববৃহৎ দল বিজেপি। গত লোকসভা ভোটেও বিরোধীদের কার্যত দশ গোল দিয়ে বিজেপি একাই দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। দলে কত মুখ! তাই বঙ্গের নির্বাচনেও দেখা যাচ্ছে কত সেনা চলেছে সমরে। বিশদ

16th  March, 2021
জবাবদিহি করতে হবে কমিশনকে 

ভারতের গর্ব পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র। সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রত্যক্ষ ভোটে এদেশের কেন্দ্রে পাঁচ বছর অন্তর একটি সরকার তৈরি হয়। একই পদ্ধতিতে সরকার তৈরি হয় প্রতিটি রাজ্যেও। শুধু লোকসভা এবং বিধানসভার ভোটেই গণতন্ত্রের অনুশীলন শেষ হয়ে যায় না।
বিশদ

15th  March, 2021
ফের মূল্যবৃদ্ধির ছ্যাঁকা

এ যেন আমজনতার ভবিতব্য, ললাট লিখন। দেশে সেভাবে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে না। যাঁরা কাজ করতেন তাঁদের অনেকের কাজ গিয়েছে লকডাউনের কারণে। আবার যাঁদের কাজ এখনও টিকে আছে, তাদের অনেকের রোজগারে কোপ পড়েছে। বিশদ

14th  March, 2021
কদর্য মানসিকতা

তিনি রাস্তায় মানেই মানুষের ঢল। যখন বিরোধী নেত্রী ছিলেন, বা এই দশ বছরের মুখ্যমন্ত্রিত্বের সময়েও সেই আসল ছবিটা এতটুকু বদলায়নি। তাঁকে কাছ থেকে এক পলক দেখার জন্য, একটু ছোঁয়ার জন্য বাংলার মানুষের আকুতি প্রায় ‘মিথ’-এ পরিণত হয়েছে। আটপৌরে জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত একজন পাশের ঘরের মেয়ের এমন শিখরসমান জনপ্রিয়তার কাছাকাছি কে আসতে পারেন তা নিয়ে চর্চার অন্ত নেই। বিশদ

13th  March, 2021
ব্যর্থতার পরিচয় দিল কমিশন

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টানা দু’টি টার্মের মুখ্যমন্ত্রী। তৃতীয়বারের জন্য বাংলার মানুষের সমর্থন ও আশীর্বাদ চান। ভোট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। ভোট নেওয়া হবে নজিরবিহীনভাবে আট দফায়। বহু মানুষের বক্তব্য, এটা একটা প্রেশার পলিটিক্স। মমতার সরকারকে ‘ম্যালাইন’ করার জন্য রাজনৈতিক দল হিসেবে বিজেপি গত কয়েক বছর যাবৎ বিশেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশদ

12th  March, 2021
ফেক নিউজের দায়

নির্ভয়া কাণ্ডের পর কেন্দ্রীয় সরকার ধর্ষণসহ মহিলাদের উপর যাবতীয় অত্যাচার বন্ধ করার ব্যাপারে অনেক বড় বড় কথা বলেছিল। রাজ্য সরকারগুলিও ঘোষণা করেছিল নিজ নিজ রাজ্যে কঠিন কঠোর অবস্থানের কথা। কিন্তু দেশের একটা বড় অংশই যে কথা রাখেনি তার প্রমাণ দেয় এনসিআরবি। বিশদ

11th  March, 2021
একনজরে
একটা সময় জঙ্গলমহলের বাসিন্দাদের মধ্যে মহুয়া খাওয়ার প্রবণতা দেখা যেত। তবে কোনও সময়েই ওই নেশা এখানকার মানুষের উপর চেপে বসতে পারেনি। কিন্তু, এখন শুধু মহুয়া ...

একদিকে স্লোগান উঠল, চোর চোর চোরটা, শিশিরবাবুর ছেলেটা। অন্যদিকে উঠল, বিজেমুল ভোগে যাবে, লালে লাল বাংলা হবে। ব্যারিকেডের একপাশে সবুজ, অন্যপাশে লাল। শুক্রবার স্লোগানে মুখরিত ...

বছর ঘুরে ফের বিশ্বের দুয়ারে করোনা-কম্পন শুরু। যার সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে ব্রাজিলে। চড়চড় করে বাড়ছে সংক্রমণ। একদিনে লক্ষ পেরিয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। আর করোনার ঠেলায় ফের কাঠগড়ায় প্রেসিডেন্ট জে বলসোনারো। ...

বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শুক্রবার সকালেই ৭৫ বছরের কোবিন্দ বুকে ব্যথা অনুভব করেন। তারপরই দিল্লির সেনা হাসপাতালে নিয়মমাফিক চেকআপে যান।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় নজর দেওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত পরিশ্রমে শরীরে অবনতি। নানাভাবে অর্থ অপচয়। কর্মপরিবর্তনের সম্ভাবনা বৃদ্ধি।প্রতিকার: ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব থিয়েটার দিবস
১৮৪৫- এক্স-রশ্মির আবিষ্কারক ইউলিয়াম রন্টজেনের জন্ম
১৮৯৮- লেখক ও দার্শনিক সৈয়দ আহমেদ খানের মৃত্যু
১৯৬৬ - বিশিষ্ট শ্যামাসঙ্গীত শিল্পী পান্নালাল ভট্টাচার্যের মৃত্যু
১৯৬৮- বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু রুশ মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিনের  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.৭২ টাকা ৭৩.৪৩ টাকা
পাউন্ড ৯৮.১৫ টাকা ১০১.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৩.৯৫ টাকা ৮৭.০৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৫,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৩,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৩,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৫,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৫,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ চৈত্র ১৪২৭, শনিবার, ২৭ মার্চ ২০২১। ত্রয়োদশী ১/২৫ প্রাতঃ ৬/১২ পরে চতুর্দ্দশী ৫৪/৩৩ রাত্রি ৩/২৭। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র ৩৫/৩৪ রাত্রি ৭/৫২। সূর্যোদয় ৫/৩৮/৩, সূর্যাস্ত ৫/৪৬/২১। অমৃতযোগ দিবা ৯/৪০ গতে ১২/৫৫ মধ্যে, রাত্রি ৮/৮ গতে ১০/৩১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ১/৩৯ মধ্যে পুনঃ ২/২৬ গতে ৪/১ মধ্যে। বারবেলা ৭/৯ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/১৪ মধ্যে পুনঃ ৪/৮ গতে উদয়াবধি।  
১৩ চৈত্র ১৪২৭, শনিবার, ২৭ মার্চ ২০২১। চতুর্দ্দশী রাত্রি ২/৪৫। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ৬/৫৮। সূর্যোদয় ৫/৪০, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩৫ গতে ১২/৫৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১০ গতে ১০/২৯ মধ্যে ও ১২/২ গতে ১/৩৫ মধ্যে ও ২/২১ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। কালবেলা ৭/১১ মধ্যে ও ১/১৪ গতে ২/৪৫ মধ্যে ও ৪/১৬ গতে ৫/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৬ মধ্যে ও ৪/১১ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। 
১২ শাবান। 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বিকাল ৫টা পর্যন্ত বাংলার কোথায় কত ভোট
আজ প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচনে বিকাল ৫টা পর্যন্ত বাঁকুড়ায় ৮০.০৩ ...বিশদ

05:48:16 PM

বিকাল ৫টা পর্যন্ত কত ভোট পড়ল
আজ প্রথম দফার নির্বাচনে বিকাল ৫টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের ৩০টি আসনে ...বিশদ

05:42:11 PM

প্রার্থীপদ থেকে সরে দাঁড়াতে বলায় আত্মহত্যার হুমকি বিজেপি নেতার 
বিজেপি প্রার্থী হওয়ার পর সরে দাঁড়াতে বলায় আত্মহত্যার হুমকি। ঘটনাটি ...বিশদ

04:40:00 PM

নির্বাচন কমিশনে ২০৬টি অভিযোগ জমা পড়ল 
নির্বাচন কমিশনে ২০৬টি অভিযোগ জমা পড়ল। পূর্ব মেদিনীপুর থেকে বেশি ...বিশদ

04:28:23 PM

পুরুলিয়ায় বেলা ৩ টে পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬৯.৩১ শতাংশ

03:57:13 PM

বেলা ৩টে পর্যন্ত ৩০টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট পড়ল ৭০.১৭ শতাংশ 

03:57:09 PM