সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় নজর দেওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত পরিশ্রমে শরীরে অবনতি। নানাভাবে অর্থ অপচয়। কর্মপরিবর্তনের সম্ভাবনা বৃদ্ধি।প্রতিকার: ... বিশদ
এদিন দুপুর ৩টে নাগাদ পুরশুড়ার চিলাডাঙির মাঠে হেলিকপ্টার থেকে নামেন মিমি। তাঁকে দেখামাত্র উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন তৃণমূলের কর্মী সমর্থক থেকে সাধারণ মানুষ। ৯৮ বছরের বৃদ্ধা শ্বেতবরণ ঘোষ ব্যারিকেড পেরিয়ে হেলিপ্যাডের কাছে চলে আসেন। মিমি চক্রবর্তী তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। মিমি তাঁকে বলেন, এই বয়সেও আপনার খুব স্ট্যামিনা। আপনি চাল পাচ্ছেন তো? রেশন কার্ড আছে তো? বার্ধক্য ভাতা পাচ্ছেন তো? শ্বেতবরণদেবী তাঁকে বলেন, চারমাস ধরে বার্ধক্য ভাতা পাচ্ছি না। যদি তিনি দেখেন। তিনি মিমিকে আশীর্বাদ করেন।
এদিন সাংসদকে স্বাগত জানান দিলীপবাবু। মিমিকে দেখার জন্য রাস্তার দু’পাশে কাতারে কাতারে মানুষ ভিড় করেন। মহিলাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। কিশোরী থেকে গৃহবধূদের সেলফি তোলার জন্য ছুটতে দেখা যায়। তাঁদের বারবার সাবধান করতে থাকেন মিমি। তিনি তাঁদের ছুটতে নিষেধ করেন। চিলাডাঙির কাছেই হুডখোলা গাড়িতে পায়ে চোট পান সাংসদ। তবে চোট পাওয়ার পরেও তিনি বালিপুর পর্যন্ত শোভাযাত্রা করেন। চোট নিয়ে মিমিকে জিজ্ঞাসা করা হলেও তিনি সেভাবে কিছু বলতে চাননি। তবে গাড়ির গিয়ার চেঞ্জ করার সময় তিনি পায়ে চোট পান বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।
দিলীপবাবু বলেন, পায়ে চোট পাওয়া সত্ত্বেও তিনি যেভাবে রোড শো করলেন, তাতে আমরা অভিভূত। আমাদের এদিন তাঁতিশাল পর্যন্ত রোড শো করার কথা ছিল। সাংসদ চোট পাওয়ায় তা বালিপুর পর্যন্ত হয়েছে।
চিলাডাঙির বাসিন্দা মনিরা বেগম বলেন, মিমিকে দেখতে এসেছিলাম। তাঁকে সামনে থেকে দেখে খুব ভালো লাগছে। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভালোবাসি। উনি আমাদের জন্য অনেক কিছু করেছেন। উনিই আবার মুখ্যমন্ত্রী হবেন। এদিন ভিড় দেখে মিমি বলেন, আমরাই জিতছি। মানুষের এই আবেগ, উচ্ছ্বাস তা প্রমাণ করছে। দিলীপদা এখান থেকে বিপুল ভোটে জিতবেন।