উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
এই হাসপাতালের মহিলা বিভাগে ৩২টি শয্যা রয়েছে। আগে থেকেই জ্বর বা অন্যান্য রোগাক্রান্ত মহিলা রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। হঠাৎ করে ডায়ারিয়া আক্রান্ত রোগীরা আসতে শুরু করায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়েছে। তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালের সুপার ডাঃ মৃণালকান্তি অধিকারী বলেন, অন্যান্য রোগীদের পাশাপাশি রবিবার দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালে ২০ জনের মত ডায়ারিয়া আক্ৰান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। তাদের মধ্যে মহিলার সংখ্যাই বেশি রয়েছে। শয্যা সীমিত থাকার কারণে রোগীদের চিকিৎসার জন্য বাধ্য হয়ে হাসপাতালের বারান্দায় শয্যার ব্যবস্থা করতে হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর পরিবারের লোকেরা বলেন, এভাবে একটি বেডে এক সঙ্গে দু’জন করে রোগী রাখায় সমস্যা হচ্ছে। রোগীরা গরমে প্রচন্ড কষ্ট পাচ্ছে। আমরা হাসপাতালে বেড বাড়ানোর দাবি তুলেছি। তাছাড়াও এক রোগীর থেকে অপর রোগীদের দেহে রোগ সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। যদিও বা হাসপাতালের সুপার বলেন, রোগীদের চিকিৎসার বিষয়ে সব দিকেই নজর রাখা হচ্ছে। চিকিৎসাধীন রোগীরা যাতে গরমে কষ্ট না পান তার জন্য পর্যাপ্ত ফ্যানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অপর দিকে, ডায়ারিয়া যাতে মহামারীর আকার না নেয় তার জন্য স্বাস্থ্যদপ্তর থেকে রোগ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতা প্রচার শুরু করেছে। তাতে জল ফুটিয়ে খাওয়া এবং আঢাকা খাবার না খাওয়ার বিষয়ে মহকুমাবাসীদের অবগত করা হচ্ছে। এদিকে ডায়ারিয়া রোগ প্রতিরোধের জন্য পুরসভার তরফ থেকেও সচেতনতা প্রচার করা হচ্ছে। তুফানগঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান অনন্তকুমার বর্মা বলেন, জল ফুটিয়ে খাওয়া ও অন্যান্য বিষয়গুলি নিয়ে মহকুমাবাসীর মধ্যে সচেতনতা প্রচার করা হচ্ছে।