বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে পঞ্চমী থেকে সেজে উঠেছিল নবাবের জেলা। জেলার সব প্রান্তেই বনেদি, জমিদার এবং রাজবাড়ির পাশাপাশি সর্বজনীন মণ্ডপগুলিতে দেবীর আরাধনা হয়। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবকে কেন্দ্র করে সব ধর্মের মানুষ উৎসবে মেতে ওঠেন। সকাল থেকে রাতভর মণ্ডপে মণ্ডপে মানুষের ঢল নামে। কিন্তু মঙ্গলবার দশমীর সকাল থেকেই জেলার বিভিন্ন প্রান্তে দেবীকে বিদায় জানানোর পর্ব শুরু হয়। মঙ্গলবার থেকে বুধবার রাত পর্যন্ত বহরমপুর, কান্দি, লালবাগ থেকে ফরাক্কার নদী, পুকুর বা জলাশয়ের ঘাটে ঘাটে মাকে বিদায় জানানো হয়। জেলার বেশিরভাগ মণ্ডপে মাকে বিদায়ের পর আলো নিভে গেলেও দু’টি বিগ বাজেট সহ তিনটি মণ্ডপে প্রতিমা রাখা হয়েছে। তাই একাদশীর দিনেও বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকাল থেকে জেলা এবং জেলার বাইরে থেকে হাজার হাজার মানুষ আয়েসবাগ এবং চুনাখালিতে ভিড় জমান। দেবীকে বিদায় দিয়ে সদর শহরের পাশাপাশি জেলার অন্যান্য প্রান্তে সন্ধ্যার পর থেকে অন্ধকারে ডুবে গেলেও আয়েসবাগ এবং চুনাখালি এখনও আলোয় ঝলমল করছে। রাত পর্যন্ত বহু মানুষ ভিড় জমান। এদিকে আজিমগঞ্জের পুজো মণ্ডপেও এলাকার মানুষজন ভিড় জমান।