উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
জেলার সহ কৃষি অধিকর্তা(তথ্য) দুলাল দাস অধিকারী বলেন, যেভাবে বৃষ্টি হয়েই চলেছে, তাতে ক্ষতির আশঙ্কা থাকছেই। একটু নিচু জমিতে জল জমে যাওয়ায় আলু পচে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকছে। ব্লক আধিকারিকদের রিপোর্ট সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ৭০ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে আলু চাষ হয়েছিল। গড়বেতা ১, ২, ৩, মেদিনীপুর সদর ব্লক, শালবনী, কেশপুর, চন্দ্রকোণা ১, ২, ডেবরার মতো একাধিক ব্লকে আলু চাষ হয়। বৃষ্টিতে সব জায়গাতেই আলু চাষের ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কেশপুরে বৃষ্টি বেশি হওয়ায় ক্ষতির আশঙ্কা কিছুটা বেশি। গড়বেতার তিনটি ব্লকেই আলুচাষে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
সহ কৃষি অধিকর্তা(শস্য সুরক্ষা) দেবকান্ত পণ্ডা বলেন, রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবারের মধ্যে চিত্রটা পরিষ্কার হবে। গত তিনদিনে প্রায় ৫০মিলিমিটারের মতো বৃষ্টি হয়েছে। বুধবারও বৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতির উপর আমরা নজরে রেখেছি। গড়বেতার আলু চাষি কুমারেশ ঘোষ বলেন, সাড়ে তিন বিঘা জমিতে চাষ করেছি। আলু একটু একটু পচতে শুরু হয়েছে। সমস্যা তো হবেই। চন্দ্রকোণা রোডের আর এক চাষি বিশ্বরূপ মাণ্ডি বলেন, আলু পচতে শুরু করেছে। কী করব কিছুই বুঝতে পারছি না। খুবই চিন্তায় আছি।