বিশিষ্ট সঙ্গীত পরিচালক যতীন পণ্ডিতের (যতীন-ললিত) ছেলে রাহুল সঙ্গীত জগতে পা রাখলেন একটি সুরেলা সিঙ্গল ‘আঁখো কে ইশারে’র মাধ্যমে। ইতিমধ্যেই গানটি ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে। গানটি পরিচালনা করেছেন রাহুল যতীন স্বয়ং। গানটির ভিডিওতে রাহুল ও সিমনের একান্ত নাচের দৃশ্য রয়েছে। নাচটি কোরিওগ্রাফ করেছেন সাজিয়া ও পীয়ুষ। গানটির কথা লিখেছেন কুমার।
রণবীর কাপুরের প্রতি প্রবল প্রেমে আক্রান্ত অলিয়া নাকি তাঁর বিপরীতে একটা রোল পাওয়া জন্য হন্যে হয়ে গিয়েছিলেন। নায়িকা নিজেই সে কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, রণবীর তখন বিভিন্ন ছবির কাজে ব্যস্ত, এমন সময় অয়ন মুখোপাধ্যায়কে ধরলেন আলিয়া।
প্রভু দেবা পরিচালিত, আরবাজ খান প্রযোজিত চুলবুল পাণ্ডে ওরফে সলমন খানের ‘দাবাং ৩’ আরও বড়ো আকারে দর্শকদের সামনে আসতে চলেছে। এই মাসের শুরুর দিকে মধ্যপ্রদেশের মহেশ্বরে প্রথম পর্যায়ের শ্যুটিং শেষে মুম্বইয়ের ওয়াইয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ের শুরু হওয়ার কথা থাকলেও, লোকেশন কিছুটা পাল্টেছে।
উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
ছোট পর্দায় নয়। এবারে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘গোয়েন্দা গিন্নি’র স্বামী-স্ত্রী জুটি ফিরছে বড় পর্দায়। অর্থাৎ ইন্দ্রাণী হালদার ও সাহেব চট্টোপাধ্যায়। তাঁদের একসঙ্গে ছবিতে কাস্ট করেছেন যৌথ পরিচালক রাজেশ দত্ত ও ঈপ্সিতা রায় সরকার। ছবির নাম ‘সার্কাসের ঘোড়া’।
ছবির শ্যুটিং চলছিল বাইপাস সংলগ্ন একটি বাড়িতে। এক তলার ঘরে শ্যুটিং চলাকালীন দোতলার ছাদে পাওয়া গেল গল্পে মশগুল ইন্দ্রাণী ও সাহেবকে। টিভির হিট জুটি আবার অন্য মোড়কে ফিরে আসছে বড় পর্দায়। কীরকম লাগছে দু’জনের। ইন্দ্রাণীর কথায়, ‘পুরনো কথা বারবার মনে পড়ছে। তাছাড়া আমি জানতাম এই জুটিটা ফিরে এল মানুষেরও পছন্দ হবে।’ এই প্রসঙ্গে সাহেবের বক্তব্য, ‘খুবই ভালো লাগছে। দর্শক আমাদের গ্রহণ করেছিলেন বলেই হয়তো প্রযোজক বা পরিচালকরা আবার এই জুটিকে নিয়ে কাজ করতে চাইছেন।’ সেইসঙ্গে ‘গোয়েন্দা গিন্নি’ যে আবার করতে চান সে কথাও আগাম জানিয়ে দিলেন ‘গোয়েন্দা গিন্নি’র পরমা ও পরিমল।
বাড়ির একতলায় সুসজ্জিত বৈঠকখানা। একদিকে বসে রয়েছেন দীপঙ্কর দে (সুদর্শন)। তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে পরান বন্দ্যোপাধ্যায় (মানিক)। আর সামনের মেঝেতে একটি বাচ্চা একমনে ছবি আঁকতে ব্যস্ত। ড্রইং খাতা থেকে মাথা তুলতেই বোঝা গেল সে একের পর এক ঘোড়ার স্কেচ করে চলেছে। পরানবাবুর উদ্দেশে দীপঙ্করবাবুর সংলাপ ভেসে এল, ‘তুমি ওকে কী শিখিয়েছ বলো দেখি! ওর মাথা থেকে তো ঘোড়ার ভূত নামছেই না!’ পাশে মনিটর থেকে ভেসে এল ‘কাট’। ছবির শিরোনাম ও ফ্লোরের দৃশ্যের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করতে সাহায্য করলেন খোদ পরিচালকদ্বয়। ছবির মধ্যে রয়েছে একটা সুন্দর বার্তা। ‘সার্কাস আজকে বিলুপ্তপ্রায় শিল্প। বিনোদনের নানারকম উপকরণ আসায় আজকে সাকার্সের ভবিষ্যৎ ক্রমশ অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ছোটবেলার নস্টালজিয়াকেই ফিরিয়ে আনবে এই ছবি’ জানালেন ঈপ্সিতা। আজকে সার্কাসে পশুপাখির খেলা দেখানো নিষিদ্ধ। অথচ নাতিকে যে দাদু পশুপাখি দেখানোর কথা দিয়ে ফেলেছে! তাই রাজেশের বক্তব্য, ‘আজকে নিউক্লিয়ার পরিবারে বাচ্চাদের মানুষ করছেন দাদু-দিদারা। দাদুর মুখে সার্কাসের ঘোড়ার গল্প শুনেই সুদর্শনের নাতি তাতাই ঘোড়ার ছবি আঁকতে শুরু করে। একসময় তাতাইকে অন্তত একটা ঘোড়া দেখানোর জন্য সবাই চেষ্টা করে।’ সুদর্শন ও মানিক আসলে দুই বন্ধু। ছবির অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন গৌরব চট্টোপাধ্যায়, সুমিত সমাদ্দার, দেবলীনা কুমার প্রমুখ। সার্কাসের শ্যুটিং আগেই শেষ। আরও কিছু শ্যুটিংয়ের কাজ শেষ হলে শুরু হবে ছবির পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ।
নিজস্ব প্রতিনিধি
ছবি: ভাস্কর মুখোপাধ্যায়
