সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা। আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
ঘোড়ার গাড়ি করে বিয়ে করতে আসা রাজপুত্র – এখন এক রূপকথার গল্পের মতো। কিন্তু সেই দৃশ্যই চাক্ষুস হল তিনজন বরের আগমনে। পছন্দের মানুষকে সঙ্গি করে সাত পাকে বাঁধা হয়ে সুখে থাকার অঙ্গিকারবদ্ধ হল তিন নতুন দম্পতি। সব সামাজিক প্রথা মেনে পুরোহিতের মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে অগ্মিসাক্ষী করে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিবাহ অনুষ্ঠানে নবদম্পতিকে আশীর্বাদ দানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের ক্রেতা ও সুরক্ষা দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী সাধন পান্ডে, প্রাক্তন পরিবহন মন্ত্রী মদন মিত্র, কাউন্সিলার মালা ঘোষ, গৌতম হালদার, মোহন গুপ্তা, সুমন সিং ও আরো অনেক অতিথি। পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের এই তিন নবদম্পতিকে আগেই থ্যালাসেমিয়া ও অন্যান্য পরীক্ষা করানো হয়েছিল এবং রেজিস্ট্রিও করানো হয়েছিল জানালেন সম্পাদক প্রদীপ দে। এছাড়া এবার আগামী ১ বছরের জন্য তাদের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে সোসাইটি। নবদম্পতির নতুন সংসার সাজিয়ে তোলার জন্য খাট, আলমারি, ছাতা, বাসনপত্র, সাইকেল, সেলাইমেশিন থেকে শুরু করে সোনার হার, কানের দুল, আংটি, ঘড়ি সবই দিয়েছে সোসাইটি। এই বৃহৎ অনুষ্ঠানকে সফল করার জন্য সহযোগিতায় ছিল আমার অধিকার, দীপশিখা, বাগমারী প্রগতি সংঘ, যুবমাজন, সিঁথির স্পোর্টিং ক্লাব ও সুপর্ব সংস্থা। অতিথি আপ্যায়নে ত্রুটি রাখেননি প্রদীপ কুমার দে ও নবরতন ঝাওয়ার। মহাভোজের ব্যবস্থা করা হয়েছিল প্রায় ৮০০ জনের জন্য।
পাপিয়া মন্ডল