খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
তিনি জানান, এই বিষয়ে সব জেলায় নির্দেশ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মিড ডে মিলের জন্য মাথাপিছু দুই কেজি চাল ও আলু দেওয়া হবে। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের এবং অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের জন্য এই বরাদ্দ রাখা হয়েছে। একসঙ্গে সবাই এলে ভিড় হতে পারে। তাই আগাম সতর্কতা মেনে প্রতিটি স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে দফায় দফায় দশজন করে অভিভাবককে ডেকে ওই চাল ও আলু তুলে দিতে হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। আগামী সোমবার থেকে সকাল ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত প্রথম এবং পঞ্চম শ্রেণী ও দুপুর ২টো থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণীর জন্য চাল ও আলু বিতরণ করা হবে। তার পরদিন অর্থাৎ মঙ্গলবার তৃতীয় এবং সপ্তম শ্রেণী, চতুর্থ ও অষ্টম শ্রেণীর জন্য একই রকম ব্যবস্থা করতে হবে। এদিন রাজ্যের শিক্ষা সচিব মনীশ জৈন এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানিয়েছেন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রাইমারি ট্রেন্ড টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পিন্টু পাড়ুইয়ের দাবি, করোনা সংক্রমণ রুখতে মাস্ক বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার শিক্ষকদের দেওয়া হয়নি। বাজারে তার অভাব রয়েছে। তাঁদের সুরক্ষার দিকে সরকারের লক্ষ্য রাখা উচিত বলে মনে করেন তিনি। পাশাপাশি একদিকে ভিড় না করতে বলা হচ্ছে, অন্যদিকে মিড ডে মিলের সামগ্রী তুলে দেওয়ার জন্য যে সময় বেঁধে দেওয়া হচ্ছে তা যথেষ্ট নয়। ফলে, বেশি সংখ্যক পড়ুয়া রয়েছে এমন স্কুলের পক্ষে তা যথেষ্ট অসুবিধাজনক বলে মনে করেন তিনি।