উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
তিনি বলেন, তৃণমূলের জমানায় বাংলায় গুন্ডারাজ চলছে। সাধারণ মানুষকে নিজেদের ভোট দিতে দেওয়া হচ্ছে না। এই সরকারের আমলে বাংলায় গণতন্ত্র বলে কিছু নেই। বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। আক্রান্ত বহু কর্মীর সঙ্গে আমি দেখাও করেছি। মানুষ এবার সরব হয়েছে। নির্বাচন কমিশনেও সমস্ত বিষয়টি জানানো হয়েছে। সাধারণ মানুষ যাতে নিজেদের ভোট নিজে দিতে পারে, তার ব্যবস্থা করার জন্য বলা হয়েছে। কয়েকদিন আগে বাংলাদেশের দুই অভিনেতা তৃণমূলের প্রচারে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশে তাদের ফেরত পাঠানো প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আমার বন্ধু দেশ। সেই দেশের সকলকে এদেশে স্বাগত। কিন্তু, ভিসা নিয়ে যে কাজের জন্য তাঁরা এদেশে এসেছিলেন, তা না করে কোনও রাজনৈতিক দলের প্রচার করা ঠিক হয়নি। ফলে, তাঁরা নিয়মভঙ্গ করেছেন। তার জন্য যে আইন রয়েছে তা পালন করতে বলা হয়েছে।
মধ্যপ্রদেশের ভোপালের বিজেপি প্রার্থী সাধ্বী প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর মন্তব্য করেছেন, তাঁর অভিশাপে এটিএস কর্তা হেমন্ত কারকারে মারা গিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, অবশ্যই এই মন্তব্যের জন্য তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। তিনি আরও বলেন, বাংলার মানুষ বৈপ্লবিক মানসিকতার। তারা সিপিএম সরকারের অবসান ঘটিয়েছে। তৃণমূলের জমানায় যে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তাতে বাংলার মানুষ তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট দিতে তৈরি। সামনের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলার মানুষ এই অপশাসনের অবসান ঘটাবে।
এদিন মাতারাঙ্গী থেকে রোড শো শুরু হয় আশপাশের এলাকা ঘুরে বরিশালপাড়ায় গিয়ে তা শেষ হয়। তাঁর সঙ্গে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং, বিজেপি জেলা সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, এই রোড শো নিয়ে যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক সম্রাট তপাদার এদিন টিটাগড় থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়ে বলেন, রোড শোয়ে বিজেপি কর্মীরা বাইক নিয়ে র্যা লি করেছে। যা নির্বাচনী বিধিভঙ্গ হয়েছে।