বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
নির্দেশের মধ্যে রয়েছে, গঙ্গার ঘাটগুলিতে পর্যাপ্ত পুলিস গার্ডরেল এবং ব্যারিকেড রাখতে হবে, ঘাটগুলিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও রং করতে হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী রাখতে হবে, গঙ্গার ঘাটগুলি সংলগ্ন অংশ দিয়ে যান চলাচল এবং রুট ঘুরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি আগে থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, পর্যাপ্ত এলসিডি এবং সিসিটিভি রাখতে হবে, জাজেস ঘাট চত্বর সাফাইয়ে গুরুত্ব দিতে হবে, প্রিন্সেপ ঘাট থেকে বাজে কদমতলাঘাট পর্যন্ত গাছগুলির ডালপালা ছাঁটাই করতে হবে, স্বেচ্ছাসেবক ও পে-লোডার রাখতে হবে, বালির বস্তা রাখতে হবে সব ঘাটগুলিতে, ঘাটগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ‘শুভ বিজয়া’র শুভেচ্ছাবার্তা সহ হোর্ডিং লাগাতে হবে। যাঁরা গঙ্গার ভিতরে যাবেন, তাঁদের জন্য লাইফ জ্যাকেট রাখতে হবে। রাখা হবে একাধিক জলের ট্যাঙ্ক এবং প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা। বাজে কদমতলাঘাটে যে হাইটবার রয়েছে, সেটি অস্থায়ীভাবে সরিয়ে ফেলা হবে। এদিন মেয়র বলেন, আমি ঘাটগুলির অবস্থা দেখে অত্যন্ত সন্তুষ্ট। ঘাটগুলি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রয়েছে। বাজে কদমতলা ঘাটে এক জায়গায় মাটি জমেছিল। তা পরিষ্কার করতে বলেছি। এছাড়াও নির্দিষ্ট কিছু বিষয় রয়েছে, সেগুলি পুলিসকে বলে দিয়েছি। এদিন মেয়রের এই নির্দেশিকা লিখিত আকারে তৈরি করে সন্ধ্যায় বিভিন্ন বিভাগ ও পুলিসের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয় পুর কমিশনারের দপ্তরের তরফে।
এদিন নিমতলা ঘাট পরিদর্শনে গিয়ে মেয়র ও ডেপুটি মেয়র মহাশ্মশান সংলগ্ন নবরূপে সংস্কার করা আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের সমাধিস্থল ঘুরে দেখেন। সেখানে জবরদখল সরিয়ে স্বাস্থ্য ও সিভিল বিভাগ গঙ্গাপাড়ের অংশটিকে সৌন্দর্যায়ন করেছে। সেখানে গিয়ে মেয়র নির্দেশ দেন, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মূর্তি যেভাবে সৌন্দর্যায়ন করে বসানো হয়েছে, তেমনই সেই মূর্তির উল্টোদিকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি বসাতে হবে। পাশাপাশি, সেখানে একটি বাড়িকে সংস্কার করা হয়েছে। সেটির উপরের তলায় মিউজিয়াম এবং নীচের তলায় শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের জন্য জায়গা করে দিতে মেয়র নির্দেশ দিয়েছেন।