বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
চিটফান্ড কেলেঙ্কারির তদন্তে সিবিআই আধিকারিকরা কলকাতার পুলিস কমিশনার রাজীব কুমারের সঙ্গে কথা বলতে চাওয়ায় ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। প্রতিবাদ জানিয়ে ধর্মতলায় ধর্নায় বসেছিলেন তিনি। অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই তৃণমূলকে বিপাকে ফেলতে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে কাজে লাগাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল। এদিন ওই ধর্নাকে কটাক্ষ করে মান্নান বলেন, পুরোটাই সিনেমার মতো সাজানো চিত্রনাট্য মনে হয়েছে। এখানেও মোদি ও মমতার বোঝাপড়া স্পষ্ট। সিনেমায় যেমন ভিলেন মারা গেলেও বাস্তবে তা হয় না। এখানেও তাই হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী নিজের জয় বলে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে ব্যাখ্যা করছেন। আবার বিজেপিও বলছে তারাই জিতেছে। আসলে এখানে জয়-পরাজয় পুরোটাই অভিনয়। তাঁর প্রশ্ন, সিবিআই কি আদৌ তদন্তের ব্যাপারে আন্তরিক? তাহলে রাজীব কুমারের সঙ্গে দেখা করতে একদল অফিসার নিয়ে গিয়ে শোরগোল বাধালো কেন? মান্নানের দাবি, মুখ্যমন্ত্রীকে প্রচারের আলোয় এনে বিরোধী রাজনীতিতে কংগ্রেসের প্রাসঙ্গিকতাকে খাটো করাই প্রধান লক্ষ্য বিজেপির। তিনি জানান, সিবিআই নিয়ে যেদিন দিল্লিতে তৃণমূল ধর্না দেবে, সেদিনই কলকাতায় ধর্মতলায় ধর্নায় বসবে যুব কংগ্রেস। প্রতারিত আমানতকারীদের টাকা ফেরতের দাবিতেই ওই ধর্না হবে বলে জানান মান্নান সাহেব।
বস্তুত একই সুরে এদিন সুজনবাবুও তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির গোপন বোঝাপড়ার অভিযোগ তুলেছেন। তিনিও টাকা ফেরত ও দোষীদের গ্রেপ্তার সহ পাঁচ দফা দাবি জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে। শ্যামল সেন কমিশনের রিপোর্ট কেন এখনও পেশ করা হল না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সুজনবাবুরা।