বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, রুবির দিক থেকে অটোটি বেপরোয়া গতিতে বাইপাস ধরে বাঘাযতীন অভিমুখে যাচ্ছিল। অটোচালকের দাবি, মেডিকা বাসস্টপের কাছে একটি স্কুটি আচমকা তাঁর সামনে চলে আসে। স্কুটিকে বাঁচাতে গেলে উল্টে যায় অটো। এই ঘটনায় অটোতে থাকা রাজ্য পুলিসের ইন্সপেক্টর সৌরেন্দ্র শূর ও আদিত্য কুমারের মাথা ফেটে যায়। তবে অটোচালক সুমন মণ্ডলের আঘাত তেমন গুরুতর নয়। সৌরেন্দ্রবাবুর স্ত্রী শ্রীমাদেবী পিঠে আঘাত পেয়েছেন। জখম তিন যাত্রীকেই একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন পূর্ব যাদবপুর ট্রাফিক গার্ডের সার্জেন্ট সুমনকল্যাণ ঢাক। তিনিই জখম অটো যাত্রীদের উদ্ধার করে বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে পাঠান। পাশাপাশি, সার্ভে পার্ক থানার পুলিস অভিযুক্ত অটোচালককে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৭৯ এবং ৩৩৮ ধারায় বেপরোয়া গতিতে অটো চালিয়ে দুর্ঘটনা ঘটানো ও যাত্রীদের জখম করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
কলকাতা শহরে অটো বেপরোয়া গতিতে চলে, এটা নতুন বিষয় নয়। কিন্তু ই এম বাইপাসের মতো রাস্তায় কীভাবে একটা আস্ত অটো রুট রয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পুলিস থেকে এলাকার বাসিন্দা সকলেই এনিয়ে ক্ষুব্ধ। ভুক্তভোগীদের বক্তব্য, এমনিতেই বাইপাসে যত্রতত্র ‘ক্রসওভার’ রয়েছে। বাসস্টপের কারণে যানবাহন এখন এমনিতেই শম্বুক গতিতে চলে। তার উপর বাঘাযতীন থেকে রুবি মোড় পর্যন্ত বাইপাসের এই দীর্ঘ রাস্তায় এই অটো রুট পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।