বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটির তিন সদস্যের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ ওঠায় সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত প্রশাসক কমিটির ভূমিকা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। কারণ, সিওএ’র অন্যতম সদস্য ডায়না এডুলজিও ভারতীয় মহিলা দলের কোচ হিসাবে ডব্লু ভি রামনের নিয়োগ ঘিরে আগেই প্রশ্ন তুলেছিলেন। তবে সেই সময় সিওএ প্রধান তাঁর বক্তব্যকে গুরুত্ব দেননি। শুধু তাই নয়, কপিল দেবের নেতৃত্বাধীন ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটির বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ ওঠা সত্ত্বেও ভারতীয় দলের কোচ নিয়োগের দায়িত্ব দিয়েছিলেন বিনোদ রাই। শেষ পর্যন্ত কপিলরা বিরাট কোহলিদের হেডস্যার হিসাবে রবি শাস্ত্রীকে দ্বিতীয়বার দায়িত্ব দেন। এখন প্রশ্ন, ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি যদি অবৈধ হয়, তাহলে কী করে রবি শাস্ত্রীর নিয়োগ বৈধ হিসাবে ধরা হবে? বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘বিষয়টি খুবই জটিল। কপিল দেবদের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ প্রমাণ হলে কোচ হিসাবে রবি শাস্ত্রীকে ফের হয়তো পরীক্ষায় বসতে হবে। সেক্ষেত্রে বিসিসিআইকে কোচ নিযোগের জন্য নতুন করে বিজ্ঞপ্তিও দিতে হতে পারে।’
এদিকে, সিওএ প্রধান বিনোদ রাই সাফাই দিয়ে বলেছেন, ‘আমরা অ্যাড-হক বডি হিসাবে ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেছিলাম। তারাই ভারতের কোচ নিয়োগ করেছে। আমাদের কখনও মনে হয়নি, কপিল দেব, অংশুমান গায়কোয়াড়, শান্তা রঙ্গস্বামীরা স্বার্থের সংঘাত ঘটিয়েছে।’