বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
হুগলি জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, দখলটখল কিছু না। ওই ক্লাবগুলির সদস্যদের ভুল বুঝিয়ে বিজেপি পুজো মণ্ডপে রাজনীতি করতে চেয়েছিল। আমরা সেই রাজনীতির চেষ্টা বন্ধ করেছি। একটি ক্লাবের পুজো বুধবার রাতে ও একটি বৃহস্পতিবার করা হয়েছে। পরিস্থিতি বুঝে ওরা আর মন্ত্রীকে আনার কথা বলছে না। বিজেপি’র শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি শ্যামল দাস বলেন, জবরদখলটাই তো তৃণমূলের সংস্কৃতি। ওরা পেশিশক্তির ব্যবহার করে পুজো ছিনতাই করেছে। আর আমাদের মন্ত্রীকে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ প্রয়োজনে ডেকে নেওয়ায় তিনি আসেননি। তবে নবমীতে তিনি অস্ত্রপুজোতে আসবেন।
ডানকুনির সপ্তর্ষি ক্লাব, দক্ষিণ সুভাষপল্লি অ্যাথলেটিক ক্লাব ও নবজাগরণ ক্লাবের পুজো এবার বিজেপি নেত্রী তথা দেশের রাষ্ট্রমন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরীকে দিয়ে বিজেপি করাতে চেয়েছিল। বুধবার রাতারাতি দক্ষিণ সুভাষপল্লির পুজো তৃণমূল উদ্বোধন করে দেয়। আর বৃহস্পতিবার সপ্তর্ষির পুজোর উদ্বোধনও তারাই করে। আবার মন্ত্রীর সফর বাতিল হয়ে যাওয়ার জেরে গোটা পরিস্থিতিকে নিজেদের অনুকূলে আনার দাবি করছে তৃণমূল।