উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
সম্প্রতি প্রকাশিত সর্বভারতীয় একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশের প্রথম ১০টি মেডিক্যাল প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জায়গা করে নিতে পারেনি বাংলার কোনও মেডিক্যাল কলেজই। সর্বভারতীয় স্তরে ১৪ নম্বরে তথা বাংলার মধ্যে এক নম্বরে রয়েছে পিজি। বিষয়টি যে পিজি তথা বাংলার ঐতিহ্যময় চিকিৎসা শিক্ষার গরিমা মোটেই বাড়াচ্ছে না, তা হাড়ে হাড়ে বুঝেছেন স্বাস্থ্যভবন এবং পিজির শীর্ষকর্তারা। সে কারণেই আরও উৎকর্ষের খোঁজে শুরু হয়েছে দেশজুড়ে পরিদর্শন।
সাম্প্রতিক পরিদর্শনগুলি থেকে ঠিক কী কী শিখল হাসপাতাল? পিজির এক পদস্থ কর্তা জানান, আড়াই থেকে তিনদিনের পিজিআই চণ্ডীগড় পরিদর্শনে গিয়ে তাঁরা একাধিক বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা হয়েছে অন্যান্য ফ্যাকাল্টির সঙ্গেও। পিজিআই চণ্ডীগড়ে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপের মতো আধুনিক যন্ত্র বেশ কিছুদিন ধরে ব্যবহার চলছে। পিজিতে সদ্য সদ্য যন্ত্রটি লাগানো হয়েছে। কীভাবে এই যন্ত্রের মাধ্যমে পরিষেবার আরও উন্নতি করা যায়, তার পাঠ নিয়ে এসেছেন পিজির ডাক্তাররা। এছাড়াও, কিছুক্ষেত্রে কাজের পদ্ধতির যে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন, তাও বোঝা গিয়েছে। পিজিতে ট্রমা সেন্টার চালু হওয়ার মুখে। ট্রমা কেয়ার পরিষেবা কীভাবে বিশ্বমানের করা যায়, তার পাঠ নিতেই পাতিয়ালা এবং এইমসে গিয়েছেন এখানকার ডাক্তাররা। এসজিপিজিআই লখনউতে যে চিকিৎসকদের দল গিয়েছে, তাদের মূল উদ্দেশ্য বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিস্থাপন নিখুঁতভাবে করার কাজ শিখে আসা। গোটা বিষয়ে পিজির অধিকর্তা মণিময় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসা এবং মেডিক্যাল শিক্ষার গুণগত মানের উন্নতির জন্য আমাদের একটি প্রতিনিধি দল পিজিআই চণ্ডীগড়ে গিয়েছিল। এখনও এর থেকে বেশি কিছু বলব না।