উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
রেকটামের দেওয়ালের পাতলা প্রথম আস্তরণ ফেটে বা ছিঁড়ে ক্ষতের সৃষ্টি হলে অ্যানাল ফিসার বলা হয়। মলত্যাগের সময় ব্যথা ও রক্তক্ষরণ এই রোগের অন্যতম লক্ষণ। কোষ্ঠকাঠিন্য, দীর্ঘস্থায়ী লুজ মোশন ও সন্তান জন্মদানের সময় অ্যানাল ফিসার হয়। এছাড়া ক্রোনস ডিজিজ, পায়ুপথের ক্যান্সার, এইডস, সিফিলিস ও টিবির কারণেও ফিসার হতে পারে। বেশিরভাগ ফিসার খাওয়াদাওয়ার পরিবর্তনেই ভালো করা সম্ভব। খাবারের তালিকায় শাকসব্জি, ফলমূল যোগ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত জলপান করা উচিত। এই ব্যবস্থায় সমস্যা না মিটলে ওষুধ বা সার্জারির সাহায্য নিতে হয়। তবে জটিল ক্রনিক ফিসারে সার্জারিই রোগমুক্তির অন্যতম উপায়। এমনও দেখা গিয়েছে, সার্জারির পরও সমস্যা মিটছে না। এমন রোগীদের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিতে ভালো চিকিৎসা রয়েছে। রক্তক্ষরণের জন্য ব্লুমিয়া ওডো, হ্যামামেলিস স্যাঙ্গুইসিয়া ইত্যাদি ওষুধ ব্যবহার করা হয়। ফিসারের প্রচণ্ড ব্যথা কমাতে অ্যাসিড নাইট্রিক, ম্যাগ মিউর, ব্যাটানিকা ইত্যাদি ওষুধ ব্যবহার করা হয়। যদিও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধই খাওয়া উচিত নয়।