পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতারকরাও নিজেদের বদলে ফেলছে। পাল্টে ফেলছে প্রতারণার কৌশল। করোনার দাপটে অস্থির বিশ্ব। তাই করোনাকে সামনে রেখেই পাতা হয়েছিল প্রতারণার ফাঁদ।
বুধবার লকডাউনের দিনেই দলীয় সংগঠন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক সেরে নিলেন তৃণমূল জেলা নেতৃত্ব।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বেশ কয়েকজন সন্তানসম্ভবা মা করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় উদ্বিগ্ন জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর।
আরামবাগে অপরিকল্পিতভাবে কানা দ্বারকেশ্বর খাল সংস্কারেই ধসেছে পিচরাস্তা। ভেঙেছে ব্রিজের গার্ডওয়াল। যে কোনও মুহূর্তে ধসে যেতে পারে বেশকিছু পাকাবাড়ি।
সংখ্যালঘু ছোট উদ্যোগপতিদের জন্য ঋণ দেবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু বিত্ত নিগমের পক্ষ থেকে এই আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
দলের কর্মসূচির খবর ও সরকারের উন্নয়নের প্রচারে কর্মীদের আরও বেশি পোক্ত করতে চাইছে তৃণমূল।
বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাজুড়ে লকডাউনের মধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় রামমন্দিরের ভূমিপুজো উপলক্ষে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হল।
করোনা আবহে তাঁতের বাজারে মন্দা। সমুদ্রগড়ের তাঁতহাটে অর্ধেক দামে মিলছে শাড়ি। বিক্রেতাদের দাবি, ক্রেতার অভাবে তাঁরা কম দামে শাড়ি বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
বুধবার দুই বর্ধমানে একদিনে আরও ১২১ জন করোনায় আক্রান্ত হলেন। এর মধ্যে পশ্চিম বর্ধমান জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮ জন এবং পূর্ব বর্ধমানে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৩ জন।
উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বাঁকুড়া: বাঁকুড়া জেলায় হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘণ্টায় শহরের পাঁচজন সহ জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৭। বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও করোনা আক্রান্ত হলেন এক নার্স ও এক রোগী। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, রুটিন পরীক্ষার সময় ইএনটি বিভাগের এক নার্সের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এছাড়াও হার্নিয়া অপারেশন করার জন্য ভর্তি এক রোগীও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তা জানাজানি হতেই হাসপাতালের কর্মীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ঘটনার জেরে ইএনটি মেল ও ফিমেল বিভাগ ও মেল সার্জিক্যাল বিভাগে আপাতত রোগী ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও সতর্কতা হিসেবে ধাপে ধাপে ওই দুই বিভাগে ভর্তি সমস্ত রোগী ও স্বাস্থ্য কর্মীদের করোনা পরীক্ষা করা হবে। বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপ্যাল পার্থপ্রতিম প্রধান বলেন, এক নার্স ও এক রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সতর্কতা হিসেবে যা যা ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, আমরা তা নিয়েছি।
এছাড়াও নতুন করে শহরের দু’টি নার্সিংহোমে সংক্রমণ ধরা পড়েছে। সেখানে ভর্তি থাকা দুই রোগী সহ শহরে মোট পাঁচজন আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে বাঁকুড়া শহরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হয়ে গেল ৫০। প্রতিদিনই জেলা সদর শহরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় পুরসভা ও স্বাস্থ্যদপ্তরের আধিকারিকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়ার পরেই পুরসভা ও স্বাস্থ্যদপ্তর নার্সিংহোম দু’টিতে ভর্তি থাকা রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীদের লালারস সংগ্রহ করে। আক্রান্ত পাঁচজনের বাড়ি কমড়ারমাঠ, গোপীনাথপুর, পাটপুর ও লালবাজার এলাকায়। আক্রান্তদের বাড়ির সদস্যদেরও লালারস সংগ্রহ করা হয়েছে। বাড়ি ও আশেপাশের এলাকা স্যানিটাইজ করেন পুরসভার কর্মীরা। বাঁকুড়া পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত বলেন, মানুষের অসাবধানতার জন্য প্রতিদিন শহরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার বিষয়টি নিয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে আগামী দিনে সবাইকে সমস্যায় পড়তে হবে। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর ও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮৪৮। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন ৫৯৫ জন। একজন মারা গিয়েছেন। এই মুহূর্তে জেলায় মোট সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কমে ২৫২ হয়েছে। আক্রান্তদের তালিকায় ইন্দাসের পাঁচজন, বড়জোড়ার দু’জন রয়েছেন। নতুন করে আক্রান্তরা সকলেই উপসর্গহীন।
এছাড়াও নতুন করে শহরের দু’টি নার্সিংহোমে সংক্রমণ ধরা পড়েছে। সেখানে ভর্তি থাকা দুই রোগী সহ শহরে মোট পাঁচজন আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে বাঁকুড়া শহরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হয়ে গেল ৫০। প্রতিদিনই জেলা সদর শহরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় পুরসভা ও স্বাস্থ্যদপ্তরের আধিকারিকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়ার পরেই পুরসভা ও স্বাস্থ্যদপ্তর নার্সিংহোম দু’টিতে ভর্তি থাকা রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীদের লালারস সংগ্রহ করে। আক্রান্ত পাঁচজনের বাড়ি কমড়ারমাঠ, গোপীনাথপুর, পাটপুর ও লালবাজার এলাকায়। আক্রান্তদের বাড়ির সদস্যদেরও লালারস সংগ্রহ করা হয়েছে। বাড়ি ও আশেপাশের এলাকা স্যানিটাইজ করেন পুরসভার কর্মীরা। বাঁকুড়া পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত বলেন, মানুষের অসাবধানতার জন্য প্রতিদিন শহরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার বিষয়টি নিয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে আগামী দিনে সবাইকে সমস্যায় পড়তে হবে। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর ও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮৪৮। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন ৫৯৫ জন। একজন মারা গিয়েছেন। এই মুহূর্তে জেলায় মোট সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কমে ২৫২ হয়েছে। আক্রান্তদের তালিকায় ইন্দাসের পাঁচজন, বড়জোড়ার দু’জন রয়েছেন। নতুন করে আক্রান্তরা সকলেই উপসর্গহীন।
