Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

যদি ফিরে আসে ডাইনোসর 

প্রায় ২৩ কোটি বছর আগের কথা। তখন পৃথিবীতে মানুষ ছিল না। সারা পৃথিবী ছিল জঙ্গলে ঘেরা! অরণ্য তখন এতই ঘন ছিল যে সূর্যের আলোও মাটিতে পৌঁছত না। এছাড়া ছিল দুর্গম পাহাড়, জলাভূমি, আগ্নেয়গিরি!
আর সেই সবুজ বনরাজিতে, পাহাড়ে দাপিয়ে বেড়াত কিম্ভূতকিমাকার সরীসৃপের বিশেষ প্রজাতি! আর তাদের বলা হতো ডাইনোসর!
তোমরা নিশ্চয়ই এতদিনে ডাইনোসরদের নিয়ে বানানো সেরা ছবিগুলো দেখে ফেলেছ? না দেখে থাকলে অতি অবশ্যই দেখে নাও— জুরাসিক পার্ক (১৯৯৩), দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড: জুরাসিক পার্ক (১৯৯৭), জুরাসিক পার্ক -৩ (২০০১), জুরাসিক ওয়ার্ল্ড (২০১৫), জুরাসিক ওয়ার্ল্ড ফলেন কিংডোম (২০১৮)। বেশ অবাক করা ব্যাপার নয়? সবকটি ছবির সঙ্গে একটা শব্দ আছেই। আর তা হল— ‘জুরাসিক’। আসলে আবির্ভাবের পর ডাইনোসররা মোটামুটি ১৬ কোটি বছর ধরে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়িয়েছিল। এই ১৬ কোটি বছরকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। ট্রায়াসিক, জুরাসিক ও ক্রিটাসিয়াস। ট্রায়াসিক যুগে কিছু উভচর প্রাণীরা জল থেকে উঠে আসে ও পাকাপাকি ভাবে ডাঙায় বসবাস করতে শুরু করে। এরা ছিল আকারে ছোট। তবে এই যুগের শেষের দিকে বেশ কিছু লম্বা ডাইনোসরের দেখা মিলতে থাকে।
এরপর আসে জুরাসিক যুগ। এই সময়কাল হল বড় বড় ডাইনোসরদের। হিংস্র, মাংশাসী আর দানবাকৃতি ডাইনোসরদের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
জুরাসিক যুগের পর আসে ক্রিটাসিয়াস যুগ। এই সময়ে তৃণভোজী ডাইনোসরদেরও দেখা মিলতে থাকে। এরপর কোনও এক কারণে ডাইনোসররা পৃথিবী থেকে অবলুপ্ত হয়ে যায়।
তবে অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলেই যে নিশ্চিন্তে বসে থাকা যাবে এমন নয়। ডাইনোসরদের নিয়ে তৈরি ছবিগুলো তোমরা কেউ কেউ নিশ্চয়ই দেখেছ? সেখানে দেখানো হয়েছে পরীক্ষাগারে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সাহায্যে ডাইনোসর তৈরি করা হচ্ছে।
প্রশ্ন হল কী এই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং?
খুব সহজে বললে, এক কোষ থেকে নির্দিষ্ট জিন নিয়ে অন্য কোষে পুরে দেওয়া। এইভাবে উন্নত কোষ তৈরি করা। এবার প্রশ্ন হল জিন কী? এই প্রশ্নের উত্তরও সোজাভাবেই দিতে হবে। জিন হল কোষে থাকা একক। জিনের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে আমার স্বভাব, গায়ের রং, চুলের রং ইত্যাদির রহস্য।
যাইহোক, মোট কথা পরীক্ষাগারে এভাবে উন্নত প্রাণী এবং উদ্ভিদ তৈরি করা যায়। শোনা যাচ্ছে, কিছু কিছু দেশে বিজ্ঞানীরা নাকি এমন হারিয়ে যাওয়া জীবদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তার জন্য দরকার পড়বে হারিয়ে যাওয়া জীবটির রক্ত। এমনকী শরীরের বিশেষ কিছু অংশ হলেও চলবে যেখান থেকে ওই প্রাণীটির জিনগত বৈশিষ্ট্যগুলি মিলবে।
এভাবে নাকি হাতির পূর্বপুরুষ ম্যামথদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টাও চলছে। কিন্তু কিছু বিজ্ঞানীদের দাবি, ডাইনোসররা ম্যামথের চাইতেও বেশি পুরনো যুগের। ফলে ডাইনোসরের দেহের অংশবিশেষ মিললেও, তাদের পরীক্ষাগারে গবেষণা করেও ফিরিয়ে আনা যাবে না।
তবে বিজ্ঞান যেভাবে উন্নতি ঘটাচ্ছে তাতে ডাইনোসরদের ফিরিয়ে আনা খুব অসম্ভব কিছু নয়। কারণ কুমির, পাখি এরা সব ডাইনোসরদেরই প্রজাতি। ফলে পরীক্ষাগারে এইসব প্রাণীদের জিনে পরিবর্তন ঘটিয়ে ফের ডাইনোসরের মতো প্রাণী তৈরি করা অসম্ভব কিছু নয়!
আর এমন হলে কিন্তু বেশ মুশকিল। কারণ তখন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে বড় বড় ডাইনোসর! বাড়ির বাইরে বেরনো কঠিন হয়ে যাবে! তাছাড়া কোন ডাইনোসরের কী নাম তাও তো আমরা জানি না। বিজ্ঞানীরা বলছেন প্রায় ৭০০ রকমের ডাইনোসর ছিল সেই সময়। আমরা তো অত ধরনের ডাইনোসরের নামও মনে রাখতে পারব না। তবে মোটামুটি ৯ থেকে ১০ ধরনের প্রধান ডাইনোসরদের চিনে রাখা দরকার। অন্তত, রাস্তায় হঠাৎ করে ডাইনোসরের সঙ্গে মোলাকাত হলে মোকাবিলা করা যাবে।
টাইরানোসরাস
ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে এই দানবাকৃতি ডাইনোসরদের আবির্ভাব ঘটেছিল বলে মনে করা হয়। এদের টি রেক্স নামেও ডাকা হয়। খুনে প্রকৃতির এই ডাইনোসর ছিল মারাত্মক হিংস্র। সর্বক্ষণ শিকার ধরা ছিল টাইরানোসরাসের নেশার মতো। ছোট ছোট তৃণভোজী ডাইনোসরদের শিকার করত এই ডাইনোসর। প্রায় ১৫ থেকে ২০ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট ডাইনোসরটি প্রতি ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে দৌড়তে পারত। ফলে এই ডাইনোসরের সামনে হঠাৎ পড়ে গেলে টুক করে লুকিয়ে পড়াই ভালো।
সরোপডস
বিশাল বপু, বিরাট লম্বা গলা, লম্বা লেজ আর হাতির মতো চারটি পা, এই হল সরোপডসের আকার। ট্রায়াসিক যুগের শেষের দিকে তৃণভোজী এই প্রাণীগুলির আবির্ভাব হতে শুরু করে। জুরাসিক যুগে এই প্রাণীগুলি বহুসংখ্যায় বংশবিস্তার করে। মাটি থেকে এই ডাইনোসরের উচ্চতা প্রায় ৪০ ফুট অবধি হতো। তবে এই ডাইনোসরের গতি মোটেই বেশি ছিল না। প্রতি ঘণ্টায় ২ কিলোমিটারের কিছু বেশি বেগে হাঁটতে পারত। কিন্তু মুশকিল একটাই, বাড়ির ছাদের টবে গোলাপ গাছ লাগালে এই ডাইনোসর মুড়িয়ে খেয়ে নিতে পারে!
সেরাটোপসিয়ান
এই ডাইনোসরটিকে দেখে গণ্ডারের কথা মনে পড়ে যেতে পারে। কারণ এই ডাইনোসরটির মাথায় রয়েছে হর্ন বা খড়্গ! মোটামুটি একটা ছোটখাট মোটরগাড়ির আকারের চতুষ্পদ ডাইনোসরের প্রজাতিটি ছিল তৃণভোজী। ট্রাইসেরাটপস, পেন্টাসেরাটপস হল এই গোত্রের ডাইনোসর।
র‌্যাপটর
ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষদিকে এই পাখির মতো দেখতে ডাইনোসরগুলির আবির্ভাব ঘটে। র‌্যাপটর গোত্রের ডাইনোসরদের আকার বিভিন্ন রকম হতো। তবে মোটামুটি ভাবে একটা টার্কি পাখির মতো আকারে ছিল বলে মনে করা হয়। এই গোত্রের ডাইনোসর ছিল মাংশাসী। এদের সামনের হাত দুটি ছিল পাখনার মতো পালকে ঢাকা। গায়েও পালক ছিল। এছাড়া লেজের অংশেও পালক থাকত। এরা রাতে শিকার ধরতে ভালোবাসত।
অ্যাংকিলোসরাস
ঠিক যেন শিরস্ত্রাণ আর বর্ম পরা সৈনিক! আর লেজটি যেন মুগুর! চারপেয়ে এই ডাইনোসরের চেহারা এমনই। সারা দেহে ছোট ছোট হাড়ের উপবৃদ্ধি! এরা ফলমূল আর পাতা খেয়ে জীবনধারণ করত। প্রায় ৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এই প্রাণীটিকে বড় মাংশাসী ডাইনোসররা চাইলেই মারতে পারত না। কারণ এদের চামড়া ছিল বেশ মোটা। এছাড়া মুগুরের মতো লেজ দিয়ে আঘাত করতেও এরা বেশ পটু ছিল। ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে এদের আবির্ভাব ঘটেছিল বলে মনে করা হয়।
হাড্রোসরাস
পেটমোটা এই ডাইনোসরের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০ থেকে ৩৫ ফুট পর্যন্ত। তৃণভোজী ডাইনোসরটির পেছনের পা ছিল মোটা আর বড়। সামনের হাতদুটি তুলনায় বেশ ছোট। তবে মোটা লেজ দিয়ে শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পটু ছিল এরা। এমনকী বড় বড় গাছের পাতাও খেত লেজের উপর ভর দিয়ে। মাথায় শিং-এর মতো উপবৃদ্ধি দেখা যেত। মনে করা হয় অন্য ডাইনোসররা যখন খাবার গিলে খেত, এই ডাইনোসররা খাবার চিবোতে শিখেছিল!
অর্নিথোমিমিডস
পাখির মতো দেখতে এই ডাইনোসরের সারা দেহ ছিল পালকে ঢাকা। পেছনের পা ছিল বেশ লম্বা আর শক্তপোক্ত। চোয়াল ছিল সরু অনেকটা পাখির মতোই। আর সামনের দুটি হাতে পাখির ডানার মতো পালক থাকত। গলা ছিল লম্বা। অনেকটা উটপাখির মতো।
এরা মূলত ছিল তৃণভোজী ডাইনোসর। তবে ছোট ছোট প্রাণী ধরেও খেত।
স্টেগোসরাস
সারাগায়ে পাতার মতো কঠিন উপবৃদ্ধি ছিল এই ডাইনোসরের। লেজের শেষ প্রান্তে ছিল কাঁটার মতো বৃদ্ধি। এই ডাইনোসরের আকারও ছিল বেশ বড়। প্রায় একটা বাসের মতো! এদের মাথা মাটির দিকে ঝুঁকে থাকত আর লেজ থাকত উপরের দিকে। মূলত মাটির কাছাকাছি থাকা বুনো ঝোপ ছিল এদের খাদ্য। লেজ আর পিঠে থাকা উপবৃদ্ধিগুলি এদের শিকারি প্রাণীর হাত থেকে রক্ষা করত।
জুরাসিক যুগের শেষের দিকে তৃণভোজী এই ডাইনোসরগুলির আগমন ঘটেছিল।
উড়ন্ত ডাইনোসর
টেরোসররা হল উড়ন্ত ডাইনোসর প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত। ট্রায়াসিক যুগের শেষ থেকে ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষ পর্যন্ত এরা রাজত্ব করে গিয়েছে। এদের ছিল ছুঁচালো লম্বা ঠোঁট। আর সামনের হাত থেকে পেছনের পায়ের গোড়া পর্যন্ত চামড়ার মতো পাখা ছিল এই ডাইনোসরদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য। সামনের হাত দুটি পাখার সঙ্গেই লেগে থাকত। প্রায় এক মানুষ সমান বড় এই উড়ন্ত ডাইনোসররা পাহাড়ের উপরে বাসা তৈরি করত। খাদ্য বলতে ছিল ছোট ছোট জীবজন্তু, মাছ আর পোকামাকড়। এমনই একটি টেরোসর হল টেরোডাকটিল।
বেশ আপাতত এই পর্যন্তই থাক। ডাইনোসরদের সম্পর্কে অনেকটাই জানা হল। এখন শুধু অপেক্ষা, কবে বিজ্ঞানীরা ডাইনোসর তৈরি করবেন।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে 
14th  July, 2019
স্পাইসি অ্যালফানসো ও ওয়াটারমেলন ফেটা স্যালাড 

তোমাদের জন্য চলছে একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন ওয়াটস আপ ক্যাফে রেস্তরাঁর শেফ দেবব্রত রায়। 
বিশদ

21st  July, 2019
কলকাতায় ডাবর ওডোমসের ডেঙ্গু-মুক্তি প্রচারাভিযান 

আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। ডাবর ইন্ডিয়া লিমিটেডের ওডোমস ব্র্যান্ড ভারতকে ডেঙ্গুমুক্ত করতে একটি বিশেষ প্রচারাভিযানের উদ্যোগ নিয়েছে। নাম দেওয়া হয়েছে ‘#মেকিংইন্ডিয়াডেঙ্গুফ্রি’। উদ্যোগটিকে সফল করতে ওডোমসের বিশেষজ্ঞ দল ভারতে বিভিন্ন জায়গায় প্রায় দশ লক্ষ অফিসকর্মীর কাছে পৌঁছেছিলেন।   বিশদ

21st  July, 2019
বিস্ময়কর নদী 

নদীর জল হবে স্বচ্ছ ও নীলাভ। আমরা ছোটবেলা থেকে এমন কথাই পড়েছি বইয়ের পাতায়। দেখেছিও তাই। বাস্তবের সঙ্গে কল্পনার রং মেলে না ঠিকই। কিন্তু আজ যেসব নদীর গল্প তোমাদের বলব, শুনলে মনে হবে রূপকথার গল্প। পৃথিবীতে এমন কিছু নদী আছে যার জলের রং প্রকৃতির আপন খেয়ালে তৈরি। কোনওটা বা মানুষের দুষ্কর্মের ফলে অন্য রং ধারণ করেছে। কোনওটির আবার গতিপথ এতটাই অদ্ভুত যে অবাক হতে হয়। এই নদীগুলির কথা জানলে সত্যিই মনে হবে, বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি। অদ্ভুত এই পাঁচটি নদীর রোমাঞ্চকর গল্প শুনিয়েছে সৌম্য নিয়োগী।  
বিশদ

21st  July, 2019
অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান 

অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদন গত ২৮ জুন একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এদিন এবছরের আই সি এস ই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য এই বিদ্যালয়েরই ছাত্রী রত্না নাঙ্গালিয়াকে পুরস্কৃত করা হয়। পরীক্ষায় রত্না জাতীয়স্তরে তৃতীয় এবং রাজ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।   বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট
মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কবিতা মুখস্থ
করো শব্দার্থ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণসহ

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা। 
বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি। পরামর্শ দিচ্ছেন বাণীপুরের গভর্নমেন্ট বেসিক কাম মাল্টিপারপাস স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা পর্ণা চৌধুরী।
বিশদ

07th  July, 2019
মাসির বাড়ি পোড়া পিঠে খেতে যান শ্রীজগন্নাথ 

শ্রীজগন্নাথ, শ্রীবলরাম ও সুভদ্রাদেবী এখন মাসির বাড়িতে। বাড়ি ফিরবেন উল্টোরথের দিন। মাসির বাড়ির গল্প শোনালেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।
 
বিশদ

07th  July, 2019
গিরের জঙ্গলে সিংহের মুখোমুখি 

ওমা! এ কী? সামনে দিয়ে শিংওয়ালা কতকগুলো হরিণ জঙ্গলের এপার থেকে ওপারে চলে গেল! গির পৌঁছে গেছি আমরা—হোটেলে যেতে আর কিছুক্ষণ। ‘গির’ শব্দটির অর্থই অরণ্য। আর অরণ্যে প্রবেশ করতেই অরণ্যের আমেজ পেলাম চারদিকে। আমরা গিরে থাকব দু’দিন—অর্থাৎ তিনটে সাফারি।  
বিশদ

07th  July, 2019
হিলি গিলি হোকাস ফোকাস
 

শুরু হল নতুন বিভাগ হিলি গিলি হোকাস ফোকাস। এই বিভাগে জনপ্রিয় জাদুকর শ্যামল কুমার তোমাদের কিছু চোখ ধাঁধানো আকর্ষণীয় ম্যাজিক সহজ সরলভাবে শেখাবেন। আজকের বিষয় তাসের টেলিপ্যাথি।  
বিশদ

23rd  June, 2019
শতবর্ষে গোখলে মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল 

১০০ বছর আগে সরলা রায় নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই স্কুল। শতবর্ষে দাঁড়িয়ে নিজের স্কুল সম্পর্কে লিখল সেখানকার ছাত্রীরা।   বিশদ

23rd  June, 2019
এক কিলোগ্রাম ঠিক কতটা কম এক কিলোগ্রামের থেকে? 

কাক্কেশ্বর কুচকুচে জানত ঠিক। তাদের দেশে সাত দুগুণে সব সময় চোদ্দো হয় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় গুণফলটা। সুকুমারী দুনিয়ার ভরও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যেত কি না, কে জানে! 
বিশদ

16th  June, 2019
বিশ্বকাপে তালিবানের দেশের লড়াই 

তালিবান বললেই যে ভয়ঙ্কর ব্যাপারটা মনে আসে আফগানিস্তান কিন্তু চেষ্টা করছে সেই অধ্যায় ভুলে যাওয়ার। ক্রিকেট বিশ্বকাপে সে দেশের অংশগ্রহণ এই কথাটাই প্রমাণ করে। লিখেছেন সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়।  
বিশদ

16th  June, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় জীবনবিজ্ঞান। নবম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য জীবনবিজ্ঞানের জীববিদ্যা ও মানবকল্যাণ বিভাগটি গুরুত্বপূর্ণ। পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ গভঃ হাই স্কুলের জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত।
বিশদ

09th  June, 2019
কীট-পতঙ্গের বিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য 

দেখার চোখ, অনুসন্ধিৎসু মন, আত্মবিশ্বাস, অধ্যবসায় এবং নিরন্তর অনুশীলন এই গুণগুলির সহাবস্থান যে কোনও মানুষকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দিতে পারে। দারিদ্র্য বা উচ্চতর ডিগ্রির অভাব কোনও প্রতিবন্ধকতা হতে পারে না তা বারে বারেই প্রমাণ করেছেন অনেকের সঙ্গে গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য ।  
বিশদ

09th  June, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জ ব্লকের ৯ নম্বর গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাংলা-বিহার সীমান্তে অবস্থিত কয়েকটি গ্রাম এবারও বর্ষা আসতেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবারের মতো ...

 ওয়াশিংটন, ২১ জুলাই (পিটিআই): ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে আসার পর থেকেই ক্রমশ ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল ওয়াশিংটনের। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে না, মূলত এই অভিযোগে তাদের সামরিক সাহায্য করাও বন্ধ করে দেয় আমেরিকা। ...

 নয়াদিল্লি, ২১ জুলাই (পিটিআই): বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সেই অনুযায়ী নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিল তারা। এই প্রথম সিআরপিএফের মহিলাকর্মীদের জন্য কর্মক্ষেত্রে স্যানিটারি প্যাড ভেন্ডিং মেশিন বসতে চলেছে। ...

কলম্বো, ২১ জুলাই: বিশ্বকাপের ফাইনালে ওভার থ্রোয়ে আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তবে অবশেষে নিজের ভুল স্বীকার করলেন ধর্মসেনা। ঘনিষ্ঠ মহলে শ্রীলঙ্কার আম্পায়ারটি জানিয়েছেন, ‘ওই ওভার থ্রো-তে ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM