পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, নন্দিতা দাস, আলি ফজল, স্বরা ভাস্বর, রত্না পাঠক শাহ, তানিষ্ঠা চট্টোপাধ্যায়, বিক্রান্ত মাসেই, সত্যজিৎ দুবে, প্রিয়াঙ্কা বোস, রাধিকা আপ্তে, গুল পনাগ, সয়ানী গুপ্ত, শশাঙ্ক অরোরা, পত্রলেখা পল, শ্বেতা ত্রিপাঠিসহ আরও অনেক বলিউড তারকাকে। মিউজিক ভিডিও’র নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডিয়া গট কালার’।
নন্দিতা দাসের ইউ টিউব চ্যানেলে ভিডিওটি গত ২৫ সেপ্টেম্বর আপলোড করার পর সেটি প্রায় পাঁচ লক্ষবার দেখা হয়েছে। আড়াই মিনিটের এই ভিডিওতে বিয়ের বিজ্ঞাপন, চাকরি, মিডিয়া—সর্বত্র ফর্সা নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয়টিকে সমালোচনা করা হয়। বলা হয়েছে, এখন সময় সব রং উদযাপনের।
এই ভিডিওর নীচে জড়ো হয়েছে প্রায় আড়াই হাজার মন্তব্য। একজন সেখানে লিখেছেন, ‘প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা শুরুর আগে জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে এই গানের ভিডিও দেখানো উচিত।’ অন্য আরেকটি ভিডিওতে নন্দিতা দাস বলেছেন, ‘ধর্ম-বর্ণ-জাতি’ নির্বিশেষে সব মানুষের সমান অধিকার। এই সহজ কথাটা আমরা ইচ্ছে করে বুঝতে চাই না। কারণ তাতে ব্যবসার ক্ষতি। ‘মান্টো’ ছবির পরিচালক আরও বলেন, ‘ফেয়ারনেসের জন্য কাউকে অগ্রাধিকার দেওয়া একেবারেই অনৈতিক। সাধারণত ভারতীয় উপমহাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের নারীদের প্রকটভাবে এই কুৎসিত বৈষম্যের ভেতর দিয়ে যেতে হয়। কালোকে বেশি ভালো বলার দরকার নেই। কালোও সমান সুন্দর।’
‘ইন্ডিয়া গট কালার’ মিউজিক ভিডিওর সহকারী পরিচালক মহেশ মারাঠি বলেন, ‘আমাদের সমাজের মনে রন্ধ্রে রন্ধ্রে বর্ণবৈষম্য মিশে আছে। সব মানুষ সমান— এই সহজ কথাটা আমরা মানতে চাই না।