Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

কন্যাসন্তানকে রুখে দাঁড়াতে শেখান, মানিয়ে নিতে নয় 

ঘরে বাইরে নারীর এত উন্নতি তবু দিনে দিনে বাড়ছে নারী নির্যাতন। আ‌জকের উন্নত সমাজেও মেয়েরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। কিন্তু কেন? কীভাবেই বা নারীর নিরাপত্তা বাড়িয়ে তোলা সম্ভব? প্রশ্ন তুললেন কমলিনী চক্রবর্তী।

‘একা! একা কেন হব? মা তো থাকবে আমার সঙ্গে।’ টিউশন ক্লাস থেকে রাত করে ফেরার পথে কিশোরী কন্যার রক্ষাকবচ হিসেবে মধ্য যৌবনা মায়ের উপস্থিতি কি যথেষ্ট? প্রশ্নটা সেখানেই। বহু যুগ ধরেই ঘরে ও বাইরে নারীর নিরাপত্তা ঘিরে এমন প্রশ্ন উঠছে। আর এই নিরাপত্তাহীনতার ফাঁক গলে নারীর শিক্ষা ও স্বনির্ভরতা কোনওটাই প্রবেশ করতে পারছে না। শিক্ষিত ও স্বনির্ভর নারী তবু নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। এই চিত্রটা শহর থেকে গ্রাম সর্বত্রই মোটামুটি একইরকম।
নারী নিরাপত্তার উপায় সেক্ষেত্রে কীরকম হতে পারে? এই বিষয়ে ইউনিসেফের উইমেন’স সেলের আধিকারিকের বক্তব্য, প্রথমত নারীর কণ্ঠস্বরকে জোরদার করতে হবে। আমাদের সমাজে এখনও মেয়েদের উপস্থিতি গৌণ। তাই তাদের কথার ততটা গুরুত্ব নেই। যতদিন মেয়েদের কথা পুরুষের সমান গুরুত্ব না পাবে ততদিন নারী নিরাপত্তার ওপর প্রশ্নবোধক চিহ্নটা ঝুলেই থাকবে। মেয়েদের কথা না শোনার প্রবণতাটা সেই ছোটবেলা থেকে শুরু হয়। প্রথম যখন বাচ্চা মেয়েটার গায়ে কাকা বা মামা স্থানীয় পুরুষটির অবাঞ্ছিত আদুরে হাত পড়ে এবং সেই কথা মাকে বললে মা ধমক দিয়ে মেয়েকে বলেন, ‘ছিঃ তোমার কাকু...কত ভালোবাসে তোমায়...।’ তখনই নারী নিরাপত্তার গায়ে প্রথম আঁচড় লাগে। ছোট্ট মেয়েটি হয়তো মায়ের বকুনি বা বাবার অবিশ্বাসের চাউনির ভয়ে নীরবে মেনে নেয় কাকা বা মামার অবাঞ্ছিত আদর। এরপর রাস্তাঘাটে নির্যাতনের মুখে পড়েও অনেক সময় মেয়েরা সামাজিক কটাক্ষের লজ্জায় সরব হওয়ার সাহস পায় না। সাধারণত নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হলে মেয়েটির দিকেই সমাজের আঙুল ওঠে। ক্রমশ নির্যাতন সহ্য করতে করতে মেয়েটি বড় হয়ে যায়। বিয়ের পিঁড়িতে গিয়ে বসে। তারপর কখনও স্বামী বা শ্বশুরবাড়ির অত্যাচার অসহ্য হলে সে বিষয়ে বাপের বাড়িতে বলতে এসেও ফল পায় না। অনেক মা বাবাই মানিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেন নিজের কন্যাটিকেই। কারণ সমাজের চোখে আজও মেয়ের বাড়ির তুলনায় ছেলের বাড়ির জোর বেশি। বধূ নির্যাতনের বিরুদ্ধে যতই কড়া আইন আনা হোক না কেন, সমাজ আজও স্ত্রীর থেকে স্বামীর কথার গুরুত্ব দেয় বেশি।
তাহলে কি নারীর এই নিরাপত্তাহীনতা কোনওদিনই কাটবে না? সামাজিক অগ্রগতি সত্ত্বেও ঘরে বাইরে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে মেয়েরা? ইউনিসেফের আধিকারিকের বক্তব্য, নারী জীবনে নিরাপত্তা আনার জন্য আমাদের সমাজকে একটু ভাবতে হবে। কোনও মেয়ে যখন নির্যাতনের নালিশ নিয়ে পুলিসের কাছে যায় তখন সেই নালিশের বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সঠিক পদক্ষেপ তো নেওয়া হয়ই না, উল্টে মেয়েটিকে বিদ্রুপের শিকার হতে হয়। সমাজের এই মনোভাব যতদিন না বদলাবে ততদিনই নারী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।
মেয়েদের বিরুদ্ধে এই যে কটাক্ষ বা বিদ্রুপ তার কারণ বেশিরভাগ পুলিস থানা বা অন্যান্য আবেদনকেন্দ্রই পুরুষ নিয়ন্ত্রিত। ফলে মেয়েদের কথা, তাদের অভিযোগ সবসময়ই পুরুষের কাছে গিয়ে পড়ে। আর তখনই পক্ষপাত বা কটাক্ষের প্রশ্ন ওঠে। তাই এই পক্ষপাত এড়াতে মহিলাদের শীর্ষে রেখে যদি কিছু অভিযোগকেন্দ্র গড়ে তোলা যায় তাহলে নারী নিরাপত্তা বিষয়টি সমাজের চোখে বেশি গুরুত্ব পাবে। শহরে ও গ্রামে বা মফস্‌সলে যত তাড়াতাড়ি এমন নারী কেন্দ্রিক অভিযোগকেন্দ্র গড়ে তোলা যাবে ততই নারী নিরাপত্তা বিষয়টি সমাজের চোখে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকাও এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন কিছু প্ল্যাটফর্ম থাকা দরকার যেখানে নারী নিরাপত্তার বিভিন্ন প্রসঙ্গ বারে বারে তুলে ধরা যায়। নারী নিরাপত্তার নানা দিক যত বেশি সমাজের সামনে উত্থাপিত হবে ততই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এমন বিভিন্ন এনজিও রয়েছে যারা মহিলাদের নিয়ে কাজ করে, সেইসব এনজিওগুলোকেও আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে। লাঞ্ছিত মহিলাদের কথা তাদের মারফতও উঠে আসতে পারে সোশ্যাল মিডিয়ার আয়নায়। মোটমাট নারীকে বোঝাতে হবে তারাও এই সমাজের অর্ধেকটা জুড়ে রয়েছে। মেয়েদের সসম্মানে বাঁচার অধিকার না থাকলে তা সমাজেরই ব্যর্থতা। তবে ঘরে ও বাইরে নারী নিরাপত্তা আরও দৃঢ় করার জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার নারীর সচেতনতাবোধ। মেয়েদের বুঝতে হবে লাঞ্ছিত হয়ে মাথা নিচু করার মধ্যে কোনও কৃতিত্ব নেই। বরং মাথা উঁচু করে নির্যাতনের প্রতিবাদ করাই এ যুগের মেয়েদের ধর্ম।
তাই নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হন। অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। এভাবে নিজেই হয়ে উঠুন নিজের রক্ষাকবচ। আর দোহাই মায়েদের, ছোট থেকে কন্যাসন্তানটিকে মানিয়ে নিতে শেখাবেন না। 
30th  November, 2019
বাড়িতে বসেই মিলছে অর্থোপেডিক অ্যাপ্লায়েন্স 

থরে থরে সাজানো রয়েছে পুরস্কার। সেই সব পুরস্কারের ভেতরে যেমন আছে রান্নায় পারদর্শিতার একাধিক শিরোপা, তেমনই রয়েছে সম্প্রতি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের অতি জনপ্রিয় একটি রিয়েলিটি শো-এ প্রথম হওয়ার পুরস্কারটিও। 
বিশদ

14th  December, 2019
দেশে বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়ছেন নন্দিতা দাস 

গায়ের রং ফর্সা হলেই সুন্দর আর কালো সুন্দর নয়! কে বলেছে? সময় এসেছে এসব পুঁজিবাদী, অর্থহীন, স্থূল ধারণাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। পৃথিবীতে যত মানুষ, তত মানুষের গায়ের রং। আর প্রতিটি রংই সুন্দর। ২০০৩ সাল থেকে ভারতীয় অভিনয় শিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক নন্দিতা দাস ‘কালোই সুন্দর’ প্রচারের সঙ্গে যুক্ত। 
বিশদ

14th  December, 2019
ঝুঁকিপূর্ণ কাজকে ভালোবেসেছিলেন জ্যাকুইন ডেভিস 

যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী দেহরক্ষী হিসেবে কাজ শুরু করেন জ্যাকুইন ডেভিস। ইনি রাজপরিবারের সদস্যসহ বহু বিখ্যাত মানুষের জন্য কাজ করেছেন। জ্যাকুইন বলেন, ‘আমি যখন এই পেশায় প্রবেশ করি, তখন এটা ছিল পুরোপুরি পুরুষকেন্দ্রিক একটি জায়গা। তারা সবসময় চাইত আমি যেন শুধুই নারী বা শিশুদের বিষয়গুলো দেখভাল করি। 
বিশদ

14th  December, 2019
বহুরূপিণী বিশ্বজননী সারদামণি

মায়ের মূর্তি আমাদের হৃদয় আপ্লুত করে, মায়ের মধুর উপদেশে অমৃত বর্ষিত হয়, সেই মা-ই হলেন শ্রীরামকৃষ্ণের পরম শক্তি বহুরূপিণী বিশ্বজননী সারদামণি। মা একদিকে যেমন অসুরদলনী, অন্যদিকে ত্রাণকারিণী। হরিশের কুবুদ্ধি দমনের জন্য বগলামূর্তি, আবার তেলোভেলোর মাঠে ডাকাত দম্পতির কাছে কালীরূপ ধারণ করেন। 
বিশদ

14th  December, 2019
মায়া প্রকৃতির সঙ্গে বিয়ে হয় মহুল গাছের ছাদনাতলায় 

আজও আদিবাসীদের বিয়েতে গাছ ও জলের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রথমে, পরে হয় মানুষে মানুষে বিয়ে। লৌকিক বিশ্বাসের রীতি আজও ধরে রেখেছে আদিবাসী সমাজ। তারা তাদের জীবনে আম ও মহুল গাছকে ঈশ্বর জ্ঞানে বিশ্বাস করে, পূজা করে।   বিশদ

07th  December, 2019
বিয়ের ধর্মাধর্ম! 

ধর্মেও আছি, জিরাফেও আছি। এই প্রবচন বিলকুল খেটে যায় বিয়ের ব্যাপারে। খানিক খোলসা করে বলা যাক। বংশবিস্তার বা রাজ্যবিস্তারের মোক্ষম রাজনৈতিক চাল হিসেবে বিয়ের কথা প্রচলিত।  বিশদ

07th  December, 2019
পুরাণে পরিণয় 

হিন্দু পুরাণ হল ঐতিহ্যবাহী কথামালার এক বৃহৎ রূপ। রামায়ণ, মহাভারত সহ অষ্টাদশ পুরাণে নানা কথামালা গভীর ও সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। নানা রূপে এই সব আখ্যান পুরাণকথাকে সমৃদ্ধ করেছে। আজ আমরা দেখব পুরাণের পরিণয় কথা।  বিশদ

07th  December, 2019
ভলিবলে বিজয়িনী তারকেশ্বরের দুই কন্যা তিথি ও অনন্যা 

গ্রামবাংলার মেয়েরাও ক্রীড়াজগতে আজ পিছিয়ে নেই। বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক খেলার আসরে অংশগ্রহণ করে ক্রীড়াচাতুর্যে বিজয় ডঙ্কা বাজিয়ে বিজয়িনী হয়ে তারা সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। এমনই দুই মহিলা ভলিবল খেলোয়াড়ের সাফল্যের ইতিবৃত্ত সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। 
বিশদ

30th  November, 2019
নারীদের সূর্যপূজা 

ভারতের মেয়েরা সামাজিক তথা দেশীয় নির্দেশানুসারে ধর্মীয় অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বহুকালই বঞ্চিত ছিলেন। তাই তাঁরা বিভিন্ন ব্রত পালনের মধ্য দিয়ে তাঁদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে পূরণ করার চেষ্টা করতেন।  
বিশদ

30th  November, 2019
লাল রং জোরিকার মনে শক্তি জাগায় 

গোটা জীবনই লালের মধ্যে কেটেছে বসনিয়ার জোরিকা রেবার্নিকের। মৃত্যুর পরও তিনি ঠিক এভাবেই থাকতে চান। গত চার দশক ধরে মাথা থেকে পা পর্যন্ত লাল রঙা পোশাক পরছেন জোরিকা। তাঁর স্বামী জোরানের সঙ্গে বিয়েটাও হয়েছিল লাল রঙের গাউন পরেই।  বিশদ

23rd  November, 2019
চা-বাগানে প্রথম মহিলা ম্যানেজার 

উত্তরপূর্ব ভারতের অসমে চা বাগানের ২০০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও একজন নারী ম্যানেজারের পদে নিযুক্ত হয়েছেন। ৬৩৩ হেক্টরেরও বেশি এলাকা জুড়ে থাকা বাগানের আনাচে-কানাচে মোটরবাইক বা সাইকেল অথবা জিপে চেপে ঘুরে দেখাশোনার কাজ করবেন ৪৩ বছর বয়সি মঞ্জু বড়ুয়া।  বিশদ

23rd  November, 2019
অল ইন ওয়ান মৈত্রেয়ী 

তারিখটা ছিল ৩ নভেম্বর, ১৯৭৯। বয়স তখন সবে মাত্র ১০ বছর ছাড়িয়েছে। কলকাতার রাশিয়ান কনস্যুলেট জেনারেলের অফিসের সাংস্কৃতিক বিভাগ থেকে তাকে চিঠি দিয়ে ডেকে পাঠানো হল গোর্কি সদনে।  বিশদ

23rd  November, 2019
অবসরের পর অবসাদ নয় 

শিক্ষা আর স্বনির্ভরতা—এই দুটি ডানায় ভর করে এখন মেয়েরা অনেক বেশি বাইরে কাজ করেন। সেই কাজ অত্যন্ত দায়িত্ব নিয়ে যোগ্যতার সঙ্গে তাঁরা পালন করেন। বহু বছর সেই কাজ দায়িত্ব নিয়ে পালন করার পর হঠাৎ সেই কর্মজগৎ থেকে সরে আসায় একটা মানসিক সমস্যায় অনেককেই ভুগতে দেখা যায়।  বিশদ

23rd  November, 2019
অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় রাকুল 

রাকুল প্রীত সিংয়ের কেরিয়ার শুরু মডেলিং দিয়ে। এখন তিনি দক্ষিণের এবং বলিউডের ব্যস্ততম নায়িকা। নিজের লাইফস্টাইেলর কথা জানালেন রাকুল। 
বিশদ

16th  November, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: আগামী ২৭-২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লক কৃষি দপ্তরের উদ্যোগে এবং ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি কৃষি মেলা আয়োজিত হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের চিলাখানা ফুটবল মাঠে এই মেলা হবে।   ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM