Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

বহুরূপিণী বিশ্বজননী সারদামণি

মায়ের মূর্তি আমাদের হৃদয় আপ্লুত করে, মায়ের মধুর উপদেশে অমৃত বর্ষিত হয়, সেই মা-ই হলেন শ্রীরামকৃষ্ণের পরম শক্তি বহুরূপিণী বিশ্বজননী সারদামণি। মা একদিকে যেমন অসুরদলনী, অন্যদিকে ত্রাণকারিণী। হরিশের কুবুদ্ধি দমনের জন্য বগলামূর্তি, আবার তেলোভেলোর মাঠে ডাকাত দম্পতির কাছে কালীরূপ ধারণ করেন। বহুরূপিণী মা সারদা তাঁর নিত্যশুদ্ধ আত্মা ভক্তদের কাছে আরাধ্য দেবীমূর্তিরূপে দেখা দিয়েছে। আমরা যে সকল দেবীকে পূজা করি, মায়ের চরিত্রে সেইসব দেবীর প্রকাশ ঘটতে ভক্তেরা দেখেছেন। তাহলে শুরু করা যাক বহুরূপিণী মায়ের মহিমার কথা—
মায়ের সরস্বতী রূপ
তাঁর এই রূপের উল্লেখ করে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভাগনে হৃদয়কে বলছেন, ‘ওরে ওর নাম সারদা ও সরস্বতী। জ্ঞান দিতে এসেছে। রূপ থাকলে পাছে অশুদ্ধ মনে দেখে লোকের অমঙ্গল হয় তাই এবার রূপ ঢেকে এসেছে।’
মায়ের কালী রূপ
শ্রীমা সারদামণিকে কালীরূপে দর্শন করেছেন অনেক ভক্ত। মা-ও ‘কালী’ বলে নিজের পরিচয় দিয়েছেন। তেলোভেলোর মাঠে ডাকাত দম্পতি মাকে বলেছিলেন, ‘তুমি তো সাধারণ মানুষ নও। আমরা তোমাকে কালীরূপে দেখছি।’
মা উত্তর দিলেন, ‘কী জানি, আমি তো কিছু জানি না।’
ঠাকুর একবার বলেছিলেন, সেই যে নহবতে আছে আর মন্দিরে ভবতারিণী—একই।’
মা কালী কি না জানতে চাইলে মা বলেন, ‘লোকে বলে কালী।’ প্রশ্ন: ‘কালী তো? ঠিক?’
ভক্ত বলেন, ‘বলো, তুমি আমার সকল ভার নিয়েছ। আর সাক্ষাৎ মা কালী কিনা?’
মা মাথায় হাত দিয়ে গম্ভীরভাবে বলেন, ‘হ্যাঁ, তাই।’
মায়ের সীতা রূপ
একবার মা বিষ্ণুপুর স্টেশনে গাড়ির অপেক্ষায় বসে আছেন, এমন সময় এক পশ্চিমা কুলি তাঁকে দেখে ছুটে এল, বলল, ‘তু মেরে জানকী। তুঝে ম্যায়নে কিতনা দিনো সে খোঁজা থা। ইতনে রোজ তু কঁহা থি?’—এই বলে সে কাঁদতে লাগল।
মা তাকে শান্ত করে ফুল আনতে বললেন। সে ফুল এনে মায়ের চরণে অর্পণ করল। মা সেই পশ্চিমা কুলিকে তখনই মন্ত্রদীক্ষা দিলেন।
মায়ের দুর্গা রূপ
স্বামী-বিবেকানন্দের দৃষ্টিতে শ্রীমা সারদা ছিলেন জ্যান্ত দুর্গা। ভক্ত গিরিশচন্দ্র ঘোষ সেই জ্যান্ত দুর্গার পূজা করে ধন্য, কৃতকৃতার্থ হয়েছিলেন।
গিরিশচন্দ্রের জেদ, মা স্বয়ং না এলে পূজা করা নিরর্থক। গিরিশের বাড়িতে পূজা। খিড়কির দরজায় গভীর রাতে করাঘাত। ‘আমি এসেছি।’
পূজামণ্ডপে সত্যি সত্যিই মা অবতীর্ণা হয়েছেন।
ভক্তগণ মায়ের চরণে পুষ্পাঞ্জলি দিলেন।
মায়ের কৃপাময়ী রূপ
শ্রীমা সারদামণির আরও পরিচয় হল তিনি করুণাময়ী, কৃপাময়ী ও ভক্তবৎসলা। মা জানতেন, ভগবানলাভের জন্য যে সবকিছু ত্যাগ করে, সে ধন্য। কিন্তু আবার কোনও সংসারী সন্ন্যাস নিতে চাইলে মা বলতেন, ‘দেখ দিকিনি, কী অন্যায়। সে বেচারী এই কাচ্চাবাচ্চাদের নিয়ে যায় কোথায়? তিনি সন্ন্যাসী হবেন! কেন সংসার করেছিলেন? যদি সংসার ত্যাগই করতে চাও, আগে এদের খাওয়া থাকার সুব্যবস্থা করো।’
একজনের বাবা মারা গিয়েছে। ছেলে সন্ন্যাস নিতে চায়। মা আগে ভালো করে জেনে নিলেন, ছেলেটি না থাকলে বাড়িতে কোনও অসুবিধা হবে কি না। তাদের চলবে তো? জেনে নিশ্চিন্ত হয়ে তবে মা মন্ত্রদীক্ষা দিলেন।
সদ্য প্রসূতি একটি মেয়ে মাঠে কাজ করছে। তাই দেখে মা কাতর হয়ে পড়েন। অভিমানে মা মনে মনে ঠাকুরকে জিজ্ঞাসা করেন তুমি এসব দেখতে পাচ্ছ না? মানুষের এত দুঃখ দুর্দশা? একটা কোনও বিহিত করো।
মায়ের জগন্ময়ী রূপ
মা বলতেন, পৃথিবীর মতো সহ্যশক্তি চাই। অর্থাৎ যদি শান্তি চাও, তো শান্ত থাকো। মা যে কত রূপে বিরাজিতা। তিনি নিজেই ছিলেন পৃথিবী-কন্যা সীতার মতো আশ্চর্য সহনশীলা। একবার একজন মহিলাকে ঠাকুর মায়ের কাছে পাঠালেন। বলে দিলেন, নহবতে যিনি আছেন তিনিই তোমার দুঃখ কষ্ট দূর করবেন। যাও তাঁকে গিয়ে সব খুলে বলো।
মা তাকে বলে দিলেন, তুমি মা, ওঁর কাছেই যাবে। উনিও জানবেন। ঠাকুর আবার পাঠালেন তাঁকে— না, না, তুমি গিয়ে ভালো করে তাঁকে বলো। এইভাবে বার তিনেক ঘোরানো হল। শেষে মা তাঁর কৃপাশক্তি প্রকাশ করলেন। মহিলার হাতে একটি বেলপাতা দিয়ে বললেন, ‘এইটে নিয়ে যাও। তোমার মনস্কামনা পূর্ণ হবে।’ সেটাই হয়েছিল।
মায়ের সেবাপরায়ণা রূপ
মায়ের সেবা ছিল অতুলনীয়। ভক্তজননী খুব সকালবেলা গোয়ালার বাড়িতে দুধ আনতে গিয়েছেন। বাতের ব্যথায় হাঁটতে কষ্ট হচ্ছে। জিজ্ঞাসা করলে বলেন, কলকাতা থেকে আমার সন্তান ক’জন এসেছে। তাদের সকালে চা খাওয়ার অভ্যাস। তাই দুধ নিতে এসেছি।
অসুস্থ শরীরে নিজের হাতে তাদের বিছানার চাদর কাচছেন। এ কী করছেন? ময়লা বিছানাতে ছেলেরা শোবে কী করে? কষ্টকে কষ্ট বলে মানছেন না।
আর একটা ঘটনার কথা বলা যাক। জয়রামবাটীতে জগদ্ধাত্রী পূজার পরে ভক্ত ত্যাগী সন্তান যাঁরা এসেছিলেন, তাঁরা সবাই ম্যালেরিয়াতে শয্যাগত হলেন। মায়ের তখন চিন্তা-উদ্বেগের শেষ নেই, শুধু বলেন, মা গো কী হবে? ছেলেরা সবাই পড়ে পড়ে ভুগছে। মা সব কাজ করছেন, আর একটু অবসর পেলেই দরজায় দাঁড়িয়ে রোগীদের দেখে যাচ্ছেন। গ্রামে দুধ দুষ্প্রাপ্য। মা তখন বাড়ি বাড়ি ঘুরে এক পোয়া আধ পোয়া যা পান দুধ আনেন। পথ্যের ব্যবস্থা করেন। অন্ন-পথ্যের পরে মায়ের পরিশ্রম যাতে আর না বাড়ে তাই সবাই জোর করে চলে যাচ্ছেন। মা বলছেন, আর ক’দিন থাকো। শরীরে একটু বল পাও। তাঁরা চলে যাচ্ছেন। মা খিড়কির দরজায় দাঁড়িয়ে অপলকে চেয়ে আছেন। চোখে তাঁর জল...
মায়ের সর্বজনীন রূপ
মা ছিলেন সামাজিক বিধিনিষেধের ওপরে। তাঁকে গণ্ডিভাঙা মা বলে ভক্তেরা অভিহিত করেছেন। আমরা জানি তিনি মুসলমান আমজাদের এঁটো পরিষ্কার করছেন আর বলছেন, ‘আমার শরৎ (সারদানন্দজি) যেমন ছেলে, আমজাদও তেমন ছেলে।’ শ্রীরামকৃষ্ণের মতো তাঁর প্রেম ও কৃপাও আচণ্ডালকে ধন্য করে প্রবাহিত হতো।
মায়ের করুণাময়ী রূপ
মা সকলের ইহকাল ও পরকালের আশ্রয়। কেই বা তাঁর করুণায় বঞ্চিত? মুচি, মেথর, ডোম, বাগদি, চণ্ডাল, মুসলমান, আতুর সকলেই মায়ের কাছে অবাধ আশ্রয় পেয়ে ধন্য হয়েছে।
মায়ের বহুভুজা রূপ
একদিন জয়রামবাটীতে মা অন্যমনস্কভাবে কাজ করতে করতে বললেন, ‘আমি আর অনন্ত হাতে কাজ করেও শেষ করতে পারছি না।’ বলেই বললেন, ‘দেখ তো, আমার আবার অনন্ত হাত, এ কী বলছি।’
এইভাবে নানারূপে মায়ের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বিভিন্ন দেবীর মহিমায়। ঠাকুর বলেছেন, মাতৃভাব সবচেয়ে শুদ্ধভাব। মাতৃভাব সব সাধনার শেষ কথা। মাতৃরূপে আমাদের মা-কে ষোড়শী পূজার মাধ্যমে জগৎকল্যাণের জন্য পরমশক্তির উদ্বোধন করেছিলেন প্রাণের ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ।
ভারতের ইতিহাসে আদর্শ নারীর অভাব নেই। কিন্তু মাতৃভাবের পূর্ণ বিকাশ আমরা এঁদের মধ্যে খুব একটা দেখতে পাই না। তিনি নিবেদিতাকে গ্রহণ করেছিলেন সাদরে। শরৎ ও আমজাদের মধ্যে ফারাক রাখেননি কোনও দিন। সর্বজনীন মাতৃত্বের আদর্শ তিনিই। তাই তো স্বামীজি বলেছিলেন, ভারতে ‘জননী’ই আদর্শ নারী। মাতৃভাবই প্রথম ও শেষ কথা।
অসীমকুমার দেব 
14th  December, 2019
বাড়িতে বসেই মিলছে অর্থোপেডিক অ্যাপ্লায়েন্স 

থরে থরে সাজানো রয়েছে পুরস্কার। সেই সব পুরস্কারের ভেতরে যেমন আছে রান্নায় পারদর্শিতার একাধিক শিরোপা, তেমনই রয়েছে সম্প্রতি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের অতি জনপ্রিয় একটি রিয়েলিটি শো-এ প্রথম হওয়ার পুরস্কারটিও। 
বিশদ

14th  December, 2019
দেশে বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়ছেন নন্দিতা দাস 

গায়ের রং ফর্সা হলেই সুন্দর আর কালো সুন্দর নয়! কে বলেছে? সময় এসেছে এসব পুঁজিবাদী, অর্থহীন, স্থূল ধারণাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। পৃথিবীতে যত মানুষ, তত মানুষের গায়ের রং। আর প্রতিটি রংই সুন্দর। ২০০৩ সাল থেকে ভারতীয় অভিনয় শিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক নন্দিতা দাস ‘কালোই সুন্দর’ প্রচারের সঙ্গে যুক্ত। 
বিশদ

14th  December, 2019
ঝুঁকিপূর্ণ কাজকে ভালোবেসেছিলেন জ্যাকুইন ডেভিস 

যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী দেহরক্ষী হিসেবে কাজ শুরু করেন জ্যাকুইন ডেভিস। ইনি রাজপরিবারের সদস্যসহ বহু বিখ্যাত মানুষের জন্য কাজ করেছেন। জ্যাকুইন বলেন, ‘আমি যখন এই পেশায় প্রবেশ করি, তখন এটা ছিল পুরোপুরি পুরুষকেন্দ্রিক একটি জায়গা। তারা সবসময় চাইত আমি যেন শুধুই নারী বা শিশুদের বিষয়গুলো দেখভাল করি। 
বিশদ

14th  December, 2019
মায়া প্রকৃতির সঙ্গে বিয়ে হয় মহুল গাছের ছাদনাতলায় 

আজও আদিবাসীদের বিয়েতে গাছ ও জলের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রথমে, পরে হয় মানুষে মানুষে বিয়ে। লৌকিক বিশ্বাসের রীতি আজও ধরে রেখেছে আদিবাসী সমাজ। তারা তাদের জীবনে আম ও মহুল গাছকে ঈশ্বর জ্ঞানে বিশ্বাস করে, পূজা করে।   বিশদ

07th  December, 2019
বিয়ের ধর্মাধর্ম! 

ধর্মেও আছি, জিরাফেও আছি। এই প্রবচন বিলকুল খেটে যায় বিয়ের ব্যাপারে। খানিক খোলসা করে বলা যাক। বংশবিস্তার বা রাজ্যবিস্তারের মোক্ষম রাজনৈতিক চাল হিসেবে বিয়ের কথা প্রচলিত।  বিশদ

07th  December, 2019
পুরাণে পরিণয় 

হিন্দু পুরাণ হল ঐতিহ্যবাহী কথামালার এক বৃহৎ রূপ। রামায়ণ, মহাভারত সহ অষ্টাদশ পুরাণে নানা কথামালা গভীর ও সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। নানা রূপে এই সব আখ্যান পুরাণকথাকে সমৃদ্ধ করেছে। আজ আমরা দেখব পুরাণের পরিণয় কথা।  বিশদ

07th  December, 2019
ভলিবলে বিজয়িনী তারকেশ্বরের দুই কন্যা তিথি ও অনন্যা 

গ্রামবাংলার মেয়েরাও ক্রীড়াজগতে আজ পিছিয়ে নেই। বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক খেলার আসরে অংশগ্রহণ করে ক্রীড়াচাতুর্যে বিজয় ডঙ্কা বাজিয়ে বিজয়িনী হয়ে তারা সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। এমনই দুই মহিলা ভলিবল খেলোয়াড়ের সাফল্যের ইতিবৃত্ত সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। 
বিশদ

30th  November, 2019
নারীদের সূর্যপূজা 

ভারতের মেয়েরা সামাজিক তথা দেশীয় নির্দেশানুসারে ধর্মীয় অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বহুকালই বঞ্চিত ছিলেন। তাই তাঁরা বিভিন্ন ব্রত পালনের মধ্য দিয়ে তাঁদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে পূরণ করার চেষ্টা করতেন।  
বিশদ

30th  November, 2019
কন্যাসন্তানকে রুখে দাঁড়াতে শেখান, মানিয়ে নিতে নয় 

ঘরে বাইরে নারীর এত উন্নতি তবু দিনে দিনে বাড়ছে নারী নির্যাতন। আ‌জকের উন্নত সমাজেও মেয়েরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। কিন্তু কেন? কীভাবেই বা নারীর নিরাপত্তা বাড়িয়ে তোলা সম্ভব? প্রশ্ন তুললেন কমলিনী চক্রবর্তী। 
বিশদ

30th  November, 2019
লাল রং জোরিকার মনে শক্তি জাগায় 

গোটা জীবনই লালের মধ্যে কেটেছে বসনিয়ার জোরিকা রেবার্নিকের। মৃত্যুর পরও তিনি ঠিক এভাবেই থাকতে চান। গত চার দশক ধরে মাথা থেকে পা পর্যন্ত লাল রঙা পোশাক পরছেন জোরিকা। তাঁর স্বামী জোরানের সঙ্গে বিয়েটাও হয়েছিল লাল রঙের গাউন পরেই।  বিশদ

23rd  November, 2019
চা-বাগানে প্রথম মহিলা ম্যানেজার 

উত্তরপূর্ব ভারতের অসমে চা বাগানের ২০০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও একজন নারী ম্যানেজারের পদে নিযুক্ত হয়েছেন। ৬৩৩ হেক্টরেরও বেশি এলাকা জুড়ে থাকা বাগানের আনাচে-কানাচে মোটরবাইক বা সাইকেল অথবা জিপে চেপে ঘুরে দেখাশোনার কাজ করবেন ৪৩ বছর বয়সি মঞ্জু বড়ুয়া।  বিশদ

23rd  November, 2019
অল ইন ওয়ান মৈত্রেয়ী 

তারিখটা ছিল ৩ নভেম্বর, ১৯৭৯। বয়স তখন সবে মাত্র ১০ বছর ছাড়িয়েছে। কলকাতার রাশিয়ান কনস্যুলেট জেনারেলের অফিসের সাংস্কৃতিক বিভাগ থেকে তাকে চিঠি দিয়ে ডেকে পাঠানো হল গোর্কি সদনে।  বিশদ

23rd  November, 2019
অবসরের পর অবসাদ নয় 

শিক্ষা আর স্বনির্ভরতা—এই দুটি ডানায় ভর করে এখন মেয়েরা অনেক বেশি বাইরে কাজ করেন। সেই কাজ অত্যন্ত দায়িত্ব নিয়ে যোগ্যতার সঙ্গে তাঁরা পালন করেন। বহু বছর সেই কাজ দায়িত্ব নিয়ে পালন করার পর হঠাৎ সেই কর্মজগৎ থেকে সরে আসায় একটা মানসিক সমস্যায় অনেককেই ভুগতে দেখা যায়।  বিশদ

23rd  November, 2019
অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় রাকুল 

রাকুল প্রীত সিংয়ের কেরিয়ার শুরু মডেলিং দিয়ে। এখন তিনি দক্ষিণের এবং বলিউডের ব্যস্ততম নায়িকা। নিজের লাইফস্টাইেলর কথা জানালেন রাকুল। 
বিশদ

16th  November, 2019
একনজরে
 শিলং, ১৪ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তাল উত্তর-পূর্ব ভারত। আন্দোলন চলছে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেও। এরমধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। শুক্রবার ট্যুইটারে তাঁর বার্তা, আপনি যদি বিভেদকামী গণতন্ত্র না চান, তাহলে আপনার উত্তর কোরিয়া ...

সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: আগামী ২৭-২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লক কৃষি দপ্তরের উদ্যোগে এবং ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি কৃষি মেলা আয়োজিত হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের চিলাখানা ফুটবল মাঠে এই মেলা হবে।   ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...

 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM