Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

অল ইন ওয়ান মৈত্রেয়ী 

তারিখটা ছিল ৩ নভেম্বর, ১৯৭৯। বয়স তখন সবে মাত্র ১০ বছর ছাড়িয়েছে। কলকাতার রাশিয়ান কনস্যুলেট জেনারেলের অফিসের সাংস্কৃতিক বিভাগ থেকে তাকে চিঠি দিয়ে ডেকে পাঠানো হল গোর্কি সদনে। উপলক্ষ ছিল আঁকা প্রতিযোগিতার পুরস্কার ঘোষণা। সারপ্রাইজ হিসেবে প্রতিযোগিতাতে শিল্পীর স্থান উল্লেখ করা হয়নি ওই চিঠিতে। শিশু শিল্পীটি যথাসময় বাড়ির লোকের সঙ্গে হাজির হল সেদিন। ঘোষণা হওয়ার পর সে শুনল তার স্থান ওই প্রতিযোগিতায় ‘প্রথম’। মঞ্চে উঠে সে পুরস্কার নিল। কালো একটা বাক্স রঙিন কাগজে মুড়ে তার হাতে তুলে দিলেন উদ্যোক্তারা। একে একে দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থানাধিকারীরাও পুরস্কার নিল। কিন্তু প্রথম হওয়া শিশুশিল্পীটি মঞ্চ থেকে নেমে অন্যদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ওয়াকিং টকিং ডলগুলি দেখে হাপুস নয়নে কাঁদতে শুরু করল। কারণ সে নিশ্চিত ছিল, সেদিন অন্য শিশুদের মতো ওই পুতুল না দিয়ে কালো বাক্সে উদ্যোক্তারা তাকে ব্যালেরিনা স্কুল শ্যু ভরে দিয়েছে। তাই প্রথম হয়েও জুতো পেয়ে কান্না আর চেপে রাখতে পারেনি শিশুটি। পরে বাড়িতে এসে পুরস্কারের মোড়ক খুলে সেই শিশুটিই আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিল। কারণ ততক্ষণে তার ভুল ভেঙে গিয়েছে। বাক্সে জুতো ছিল না। ছিল একটা রাশিয়ান ক্যামেরা।
নিজের ছোটবেলায় এই স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে যিনি সেদিন হেসে কুটোপাটি খাচ্ছিলেন, তিনি এখন পেরিয়ে এসেছেন ৫০টি বসন্ত। নাম মৈত্রেয়ী শোভাকর। যিনি একই সঙ্গে ছবি আঁকেন, গল্প-কবিতা লেখেন, কোরিওগ্রাফি করেন, পোশাক পরিকল্পনা ও নাট্য নির্দেশনার কাজও করেন।
ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকার প্রতি অদম্য ঝোঁক ছিল মৈত্রেয়ীর। নামকরা আর্ট কলেজে অবশ্য আঁকা শেখেননি। ছবি আঁকার অ আ ক খ তাঁকে শিখিয়েছিলেন শিল্পী গোপীনাথ দাস। তাঁর কাছেই জলরং, তেলরঙে ছবি আঁকার প্রাথমিক পাঠ।
সেই সময় ১৯৭৭ সাল থেকে ১৯৮৪ সাল অবধি নেহরু ট্যালেন্ট সার্চ, ইউথ পাপেট থিয়েটার ইন্ডিয়া, রবীন্দ্রভারতী সোসাইটি, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিশু উৎসব, সিনে সেন্ট্রালের আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব, ক্যালকাটা আলিপুর রাউন্ড টেবিল, ক্যামেল আর্ট এবং ওয়াই এমসিএ আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতাতে অংশগ্রহণ এবং পুরস্কার জয় ছিল মৈত্রেয়ীর অভ্যাস।
তবে এইসব পুরস্কার প্রাপ্তিকে ছাপিয়ে গিয়েছিল ১৯৮২ সালের ‘শঙ্করস ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেনস কম্পিটিশন’-এর সিলভার মেডেল প্রাপ্তি। দিল্লি থেকে এন্টালির বাড়িতে এসে পৌঁছেছিল সেই পুরস্কার। তাঁর আগে ’৭৯ সালে ও ’৮৩ সালেও ওই প্রতিযোগিতা থেকে ‘সার্টিফিকেট অব মেরিট’-এর সম্মানে ভূষিতা মৈত্রেয়ী।
এই পুরস্কার প্রতি বছর ভারতের রাষ্ট্রপতি নিজে হাতে তুলে দিতেন দেশ-বিদেশের শিশুশিল্পীদের হাতে। মৈত্রেয়ীর কাছেও আমন্ত্রণ এসেছিল দিল্লি গিয়ে তখনকার রাষ্ট্রপতি জৈল সিংয়ের হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার। কিন্তু বাড়ি থেকে সেই সময় রাজধানী শহরে কিশোরী মৈত্রেয়ীকে নিয়ে যাওয়ার কেউ ছিল না। তাই রাষ্ট্রপতির হাত থেকে সরাসরি পুরস্কার নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয় শিল্পীর।
চারবার মৈত্রেয়ী শঙ্করস ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেনস কম্পিটিশনে পুরস্কৃত হয়েছিলেন, প্রতিবারই ডাক বিভাগের এক মহিলা কর্মী দিল্লি থেকে প্রেরিত পুরস্কারগুলি পৌঁছে দিয়ে গিয়েছিলেন মৈত্রেয়ীদের বাড়িতে। তাঁর সৌজন্যে এন্টালির এই শিশুশিল্পীর অঙ্কন পারদর্শিতার কথা জেনে গিয়েছিলেন এন্টালি পোস্ট অফিসের অন্য কর্মীরাও। প্রতিটি কর্মীকে মিষ্টি খাওয়ানোর আবদার তাই মেটাতে হয়েছিল মৈত্রেয়ীর দাদুকে।
মৈত্রেয়ীর বাবা তারাশঙ্কর শোভাকর ছিলেন সেতার শিল্পী পণ্ডিত রবিশঙ্করের ছাত্র। স্ট্যান্ডার্ড লিটারেচার কোম্পানির কর্মী তারাশঙ্করবাবু ছিলেন সংসারের প্রতি উদাসীন। কলেজ স্ট্রিটের বাড়িতে বুঁদ হয়ে থাকতেন নিজের সুরের সাধনাতে। বাবা তারাশঙ্কর শোভাকর এবং মা কৃষ্ণা চক্রবর্তীর সাহচর্য ছাড়াই মৈত্রেয়ীর বেড়ে ওঠা। তাই কলেজ স্ট্রিটে নয়, দাদু-দিদা বিভূতিভূষণ-বিজলীলতা চক্রবর্তী ও দুই মাসি অরুণা এবং দীপ্তি চক্রবর্তীর সান্নিধ্যে, এন্টালির বাড়িতে।
ক্যালকাটা গার্লস, লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ ও রাজাবাজার সায়েন্স কলেজের প্রাক্তনী মৈত্রেয়ী পড়াশোনাতেও আগাগোড়াই ছিলেন ভালো। অঙ্কে প্রথম শ্রেণীতে স্নাতকোত্তর। ইচ্ছে ছিল গবেষণার, কিন্তু নানা পারিবারিক বিপর্যয়ে সেই স্বপ্ন আর পূরণ হয়নি। ছবি আঁকাও বন্ধ ছিল প্রায় বাইশ বছর। সম্প্রতি আবার নতুন উদ্যমে ক্যানভাসে তুলির আঁচড় দেওয়া শুরু হয়েছে।
একসময় অ্যাকাডেমি, আশুতোষ সেন্টিনারি হল, দেবভাষা, আলতামিরা ইত্যাদি জায়গাতে একাধিক প্রদর্শনী হয়েছে শিল্পীর।
একাধারে অঙ্কের মেধা এবং অন্যদিকে শিল্পকলার একাধিক শাখায় চর্চার নিখুঁত মিশেল তাঁর জীবনে হল কীভাবে তা জানতে চাইলে মৈত্রেয়ী বললেন নিজেদের পারিবারিক ঐতিহ্যের কথা। শোভাকর পরিবারের পূর্বপুরুষরা রাজা বল্লাল সেনের আমলে লখনউ থেকে এসে উঠেছিলেন এই বাংলায়। যাঁদের মধ্যে কোনও একজন কবি ছিলেন নবরত্ন সভার অন্যতম এক রত্ন। সেই কবি রাজসভার শোভাবর্ধন করেছিলেন বলে খুশি হয়ে রাজা দিয়েছিলেন ‘শোভাকর’ উপাধি। সেই থেকে মৈত্রেয়ীদের পরিবার ‘চট্টোপাধ্যায়’-এর পরিবর্তে শোভাকর পদবি ব্যবহার করে আসছে। বললেন, ‘আমার পিতৃকুলের পূর্বপুরুষদের অধিকাংশই ছিলেন কবি, ব্যাকরণবিদ, অঙ্কনবিদ। দাদু রায়বাহাদুর ভূদেবশঙ্কর শোভাকর ছিলেন ডিস্ট্রিক্ট এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার। যিনি নিজের কর্মজীবনে বিহারের শোন নদীর উপর তৈরি করেছিলেন সেতু। নির্মাণ করেছিলে লখনউ ও দেওঘর স্টেশন। ছাত্রজীবনে এই ভূদেবশঙ্কর ছিলেন অঙ্কে তুখোড়। অন্যদিকে, মায়ের দাদু মন্মথনাথ চক্রবর্তী ছিলেন একজন ভাস্কর। এবং ইন্ডিয়ান আর্ট কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ।’
বোঝা গেল বিজ্ঞান এবং কলা চর্চার বংশানুক্রমিক স্রোত এসে মিশেছে মৈত্রেয়ী শোভাকরের রক্তে।
ছবি আঁকার জীবন নতুনভাবে শুরু করার পর তিনি গড়ে তোলেন একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান— ‘জেনেসিস ডায়াস’। সমস্ত ধারার শিল্পীদের তুলে ধরার জন্য একটি প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করতেই এমন উদ্যোগ। শুধু শিল্পচর্চাই নয়, পোষ্যপ্রীতিও প্রবল মৈত্রেয়ীর। নিজের পোষ্য সারমেয় ‘প্লুটো’ তো আছেই, পাশাপাশি রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে অসুস্থ ও আহত সারমেয় হর্ষকেও তিনি নিয়ে গেছেন পশুচিকিৎসালয়ে। তার খরচ সামলানোর দায়িত্বও স্বেচ্ছায় নিয়েছেন এই শিল্পী।
কৌশিক বসু 
23rd  November, 2019
বাড়িতে বসেই মিলছে অর্থোপেডিক অ্যাপ্লায়েন্স 

থরে থরে সাজানো রয়েছে পুরস্কার। সেই সব পুরস্কারের ভেতরে যেমন আছে রান্নায় পারদর্শিতার একাধিক শিরোপা, তেমনই রয়েছে সম্প্রতি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের অতি জনপ্রিয় একটি রিয়েলিটি শো-এ প্রথম হওয়ার পুরস্কারটিও। 
বিশদ

14th  December, 2019
দেশে বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়ছেন নন্দিতা দাস 

গায়ের রং ফর্সা হলেই সুন্দর আর কালো সুন্দর নয়! কে বলেছে? সময় এসেছে এসব পুঁজিবাদী, অর্থহীন, স্থূল ধারণাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। পৃথিবীতে যত মানুষ, তত মানুষের গায়ের রং। আর প্রতিটি রংই সুন্দর। ২০০৩ সাল থেকে ভারতীয় অভিনয় শিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক নন্দিতা দাস ‘কালোই সুন্দর’ প্রচারের সঙ্গে যুক্ত। 
বিশদ

14th  December, 2019
ঝুঁকিপূর্ণ কাজকে ভালোবেসেছিলেন জ্যাকুইন ডেভিস 

যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী দেহরক্ষী হিসেবে কাজ শুরু করেন জ্যাকুইন ডেভিস। ইনি রাজপরিবারের সদস্যসহ বহু বিখ্যাত মানুষের জন্য কাজ করেছেন। জ্যাকুইন বলেন, ‘আমি যখন এই পেশায় প্রবেশ করি, তখন এটা ছিল পুরোপুরি পুরুষকেন্দ্রিক একটি জায়গা। তারা সবসময় চাইত আমি যেন শুধুই নারী বা শিশুদের বিষয়গুলো দেখভাল করি। 
বিশদ

14th  December, 2019
বহুরূপিণী বিশ্বজননী সারদামণি

মায়ের মূর্তি আমাদের হৃদয় আপ্লুত করে, মায়ের মধুর উপদেশে অমৃত বর্ষিত হয়, সেই মা-ই হলেন শ্রীরামকৃষ্ণের পরম শক্তি বহুরূপিণী বিশ্বজননী সারদামণি। মা একদিকে যেমন অসুরদলনী, অন্যদিকে ত্রাণকারিণী। হরিশের কুবুদ্ধি দমনের জন্য বগলামূর্তি, আবার তেলোভেলোর মাঠে ডাকাত দম্পতির কাছে কালীরূপ ধারণ করেন। 
বিশদ

14th  December, 2019
মায়া প্রকৃতির সঙ্গে বিয়ে হয় মহুল গাছের ছাদনাতলায় 

আজও আদিবাসীদের বিয়েতে গাছ ও জলের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রথমে, পরে হয় মানুষে মানুষে বিয়ে। লৌকিক বিশ্বাসের রীতি আজও ধরে রেখেছে আদিবাসী সমাজ। তারা তাদের জীবনে আম ও মহুল গাছকে ঈশ্বর জ্ঞানে বিশ্বাস করে, পূজা করে।   বিশদ

07th  December, 2019
বিয়ের ধর্মাধর্ম! 

ধর্মেও আছি, জিরাফেও আছি। এই প্রবচন বিলকুল খেটে যায় বিয়ের ব্যাপারে। খানিক খোলসা করে বলা যাক। বংশবিস্তার বা রাজ্যবিস্তারের মোক্ষম রাজনৈতিক চাল হিসেবে বিয়ের কথা প্রচলিত।  বিশদ

07th  December, 2019
পুরাণে পরিণয় 

হিন্দু পুরাণ হল ঐতিহ্যবাহী কথামালার এক বৃহৎ রূপ। রামায়ণ, মহাভারত সহ অষ্টাদশ পুরাণে নানা কথামালা গভীর ও সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। নানা রূপে এই সব আখ্যান পুরাণকথাকে সমৃদ্ধ করেছে। আজ আমরা দেখব পুরাণের পরিণয় কথা।  বিশদ

07th  December, 2019
ভলিবলে বিজয়িনী তারকেশ্বরের দুই কন্যা তিথি ও অনন্যা 

গ্রামবাংলার মেয়েরাও ক্রীড়াজগতে আজ পিছিয়ে নেই। বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক খেলার আসরে অংশগ্রহণ করে ক্রীড়াচাতুর্যে বিজয় ডঙ্কা বাজিয়ে বিজয়িনী হয়ে তারা সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। এমনই দুই মহিলা ভলিবল খেলোয়াড়ের সাফল্যের ইতিবৃত্ত সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। 
বিশদ

30th  November, 2019
নারীদের সূর্যপূজা 

ভারতের মেয়েরা সামাজিক তথা দেশীয় নির্দেশানুসারে ধর্মীয় অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বহুকালই বঞ্চিত ছিলেন। তাই তাঁরা বিভিন্ন ব্রত পালনের মধ্য দিয়ে তাঁদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে পূরণ করার চেষ্টা করতেন।  
বিশদ

30th  November, 2019
কন্যাসন্তানকে রুখে দাঁড়াতে শেখান, মানিয়ে নিতে নয় 

ঘরে বাইরে নারীর এত উন্নতি তবু দিনে দিনে বাড়ছে নারী নির্যাতন। আ‌জকের উন্নত সমাজেও মেয়েরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। কিন্তু কেন? কীভাবেই বা নারীর নিরাপত্তা বাড়িয়ে তোলা সম্ভব? প্রশ্ন তুললেন কমলিনী চক্রবর্তী। 
বিশদ

30th  November, 2019
লাল রং জোরিকার মনে শক্তি জাগায় 

গোটা জীবনই লালের মধ্যে কেটেছে বসনিয়ার জোরিকা রেবার্নিকের। মৃত্যুর পরও তিনি ঠিক এভাবেই থাকতে চান। গত চার দশক ধরে মাথা থেকে পা পর্যন্ত লাল রঙা পোশাক পরছেন জোরিকা। তাঁর স্বামী জোরানের সঙ্গে বিয়েটাও হয়েছিল লাল রঙের গাউন পরেই।  বিশদ

23rd  November, 2019
চা-বাগানে প্রথম মহিলা ম্যানেজার 

উত্তরপূর্ব ভারতের অসমে চা বাগানের ২০০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও একজন নারী ম্যানেজারের পদে নিযুক্ত হয়েছেন। ৬৩৩ হেক্টরেরও বেশি এলাকা জুড়ে থাকা বাগানের আনাচে-কানাচে মোটরবাইক বা সাইকেল অথবা জিপে চেপে ঘুরে দেখাশোনার কাজ করবেন ৪৩ বছর বয়সি মঞ্জু বড়ুয়া।  বিশদ

23rd  November, 2019
অবসরের পর অবসাদ নয় 

শিক্ষা আর স্বনির্ভরতা—এই দুটি ডানায় ভর করে এখন মেয়েরা অনেক বেশি বাইরে কাজ করেন। সেই কাজ অত্যন্ত দায়িত্ব নিয়ে যোগ্যতার সঙ্গে তাঁরা পালন করেন। বহু বছর সেই কাজ দায়িত্ব নিয়ে পালন করার পর হঠাৎ সেই কর্মজগৎ থেকে সরে আসায় একটা মানসিক সমস্যায় অনেককেই ভুগতে দেখা যায়।  বিশদ

23rd  November, 2019
অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় রাকুল 

রাকুল প্রীত সিংয়ের কেরিয়ার শুরু মডেলিং দিয়ে। এখন তিনি দক্ষিণের এবং বলিউডের ব্যস্ততম নায়িকা। নিজের লাইফস্টাইেলর কথা জানালেন রাকুল। 
বিশদ

16th  November, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: আগামী ২৭-২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লক কৃষি দপ্তরের উদ্যোগে এবং ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি কৃষি মেলা আয়োজিত হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের চিলাখানা ফুটবল মাঠে এই মেলা হবে।   ...

 শিলং, ১৪ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তাল উত্তর-পূর্ব ভারত। আন্দোলন চলছে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেও। এরমধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। শুক্রবার ট্যুইটারে তাঁর বার্তা, আপনি যদি বিভেদকামী গণতন্ত্র না চান, তাহলে আপনার উত্তর কোরিয়া ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM