Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত

রোশনচৌকির একজন পোঁ ধরে থাকে অপর একজন সাত ফোঁকর দিয়ে নানা রাগিনী বাজায়। তেমনি শ্রীরামকৃষ্ণজীবনে অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত হয়েছিল পটভূমি এবং চিত্রণ, মূর্তিগড়ন, সঙ্গীত-নৃত্য-নাট্য প্রভৃতির বিচিত্র সুষমা তাঁর সমগ্র জীবনে পরিব্যাপ্ত হয়েছিল। পঙ্কজের মতো শ্রীরামকৃষ্ণের জীবনের মূল ছিল লোকচক্ষুর অন্তরালে, তা থেকে উৎপন্ন তাঁর অনুপম জীবনলতা পত্র-পুষ্প, কোরক-কিশলয়ের শোভা ও সৌরভ বিস্তার করেছিল। অধ্যাত্মপ্রাণরসনা থেকে উৎসারিত তাঁর শিল্পচেতনা প্রসারিত হয়েছিল তাঁর মধুর কণ্ঠস্বরে, মনোহর দেহসঞ্চালনে, মনোমোহনকারী অভিনয়-পটুতায়। সামগ্রিক বিচারে শ্রীরামকৃষ্ণের জীবন একটি অনুপম শিল্পকৃতি; তাঁর শিল্পীসত্তা গানে, সঙ্কীর্তনে, নৃত্য-নাট্যে, পটচিত্রণে, মূর্তিগড়নে যে-নৈপুণ্যের সাক্ষী রেখেছে তা প্রকরণগত বা টেকনিক্যাল পরিমাপে কখনো কোথাও সীমিত হলেও মূল রসসঞ্চরণে অমিত বলপ্রদ। তাঁর শিল্পচেতনা তাঁর অধ্যাত্মচেতনার পরিপূরক। তাঁর শিল্পচেতনা দেশ-কালের সীমানা পার হয়ে বিরাটের মধ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিল, ভূমি থেকে ভূমাশ্রয়ী হয়েছিল। শ্রীরামকৃষ্ণদেবের সুচিন্তিত অভিমত ছিল যে, যাঁর শিল্পরসবোধ নাই—সে কোমল ও আধ্যাত্মিক রাজ্যে পৌঁছাতে পারে না।
জাহানাবাদের লোকসংস্কৃতির পরিমণ্ডলে কেটেছিল শ্রীরাম-কৃষ্ণের বাল্য ও কৈশোর। পল্লীবাংলার স্নিগ্ধ মনোরম পরিবেশে সদানন্দ বালক তাঁর সহজাত শিল্পবোধকে বিকাশ করতে পেরেছিলেন। ঐ অঞ্চলের রামযাত্রা, কৃষ্ণযাত্রা, রামরসায়ন, চণ্ডীর গান, হরিকথা ইত্যাদি ছাড়াও গ্রামের তিনটি যাত্রার দল, বাউল ও কবি বালকশিল্পীকে স্থানীয় লোকসংস্কৃতির রসাস্বাদন করতে সাহায্য করেছিল। তাঁর খেলাধুলার সাথী অধিকাংশই ছিল যুগী, কামার, জেলে, মালা পরিবারের। তাঁর অকপট ভালবাসায় উচ্চাবচ সকল জাতের ও বয়সের মানুষ তাঁর নিকটজন হয়েছিল। আবাল্য বিভিন্ন-শ্রেণীর মানুষের সাহচর্যে তিনি সহজেই গণজীবনের অন্দরমহলে প্রবেশ করতে পেরেছিলেন। সাহিত্যিক রোমাঁ রোলাঁর ভাবনার সঙ্গে মিল রেখে বলতে হয় প্রোটিয়াসের মতো শ্রীরামকৃষ্ণের আত্মা যখন যা দেখত বা কল্পনা করত তা মুহূর্তে নিজের মধ্যে রূপায়িত হতো। পরিণামে তিনি আশৈশব বিশ্বের সাজানো বাগিচার বিভিন্ন অংশে বিচরণ করতে ও মানুষের অন্তরে প্রবেশ করতে সমর্থ হয়েছিলেন, বিশ্বের সকল বস্তুকে আপনার করে নিতে পেরেছিলেন। দশ-এগার বছরের সময় তিনি অনুভব করেছিলেন জগন্মাতার আবির্ভাব। সেদিন থেকে আরেকরকম হয়ে গেলেন। নিজের আর একজনকে দেখতে থাকলেন। এভাবে বালকের অধ্যাত্মজীবনের পুষ্টি হতে থাকে, এবং তার অঙ্গরূপে সঙ্গীত চিত্র নৃত্যনাট্যের মধ্যে দিয়ে তাঁর শিল্পচেতনা বিকশিত হয়ে উঠতে থাকে। আঙ্গিক ভাবসম্পদ, গভীরতা ও কলাসৌন্দর্যের সমাবেশে তাঁর জীবনশিল্পখানি ক্রমে সুষমামণ্ডিত হয়ে ওঠে। তাঁর বাল্যজীবনের দিকে দৃষ্টিপাত করলে কিছু স্বকীয়তাও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। পাঠশালায় পুঁথিপাতার পাঠের চাইতে তাঁর বেশি আদরণীয় ছিল যাত্রা, গান, নাচ ইত্যাদির অনুশীলন। পাঠশালায় গুরুমহাশয়ের আদেশে শিশুশিল্পী গদাধর।
আপনি করেন গান মুখে বাদ্য বাজে।
দুই হাতে দেন তাল পদদ্বয় নাচে।।
গীতবাদ্য-নৃত্য তাঁর অতি পরিপাটি।
মাঝে মাঝে সং দেওয়া কিছু নাহি ত্রুটি।।
পাঠশালা হৈল ঠিক রঙ্গশালা মত।
নিত্য প্রায় গদায়ের যাত্রা তথা হ’ত।।
কিশোর গদাধর লোকালয়ের ভিড় এড়িয়ে সমবয়সীদের সঙ্গে মিলিত হতেন গোঠে, মানিকরাজার আমবাগানে। সেখানে সাথীদের নিয়ে কিশোরশিল্পী মাথুর গান করতেন।
অতি-পুলকিত অঙ্গ গদাই আনন্দে।
কাহারে করেন সাথী কৈলা কারে বৃন্দে।।
আপনি হৈলা নিজে রাই-কমলিনী।
বিদগ্ধ বিরহগান ধরিল তখনি।।
তাঁর গ্রামীণ জীবনের স্মৃতিচয়ন করে শ্রীরামকৃষ্ণ বলেছিলেন, ‘‘ওদেশে ছেলেবেলায় আমায় পুরুষ মেয়ে সকলে ভালবাসত। আমার গান শুনত। আবার লোকেদের নকল করতে পারতুম, সেইসব দেখত ও শুনত। ... চিত্র বেশ আঁকতে পারতুম; আর ছোট ছোট ঠাকুর বেশ গড়তে পারতুম। ... কোনখানে রামায়ণ কি ভাগবত পাঠ হচ্ছে, তা বসে বসে শুনতুম। ... তাদের কথা, সুর নকল করতুম। ... আমি এসব গান ছেলেবেলায় খুব গাইতাম। এক এক যাত্রায় সমস্ত পালা গেয়ে দিতে পারতাম। কেউ কেউ বলত আমি কালীয়দমন যাত্রার দলে ছিলাম।’’
স্বামী প্রভানন্দের ‘আনন্দরূপ শ্রীরামকৃষ্ণ’ থেকে
16th  February, 2019
গরিব-দুঃখী

আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে—হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে! এই দেখ্‌ ঩না—হিন্দুদের সহানুভূতি না পেয়ে মাদ্রাজ-অঞ্চলে হাজার হাজার পারিয়া কৃশ্চান হয়ে যাচ্ছে।
বিশদ

‘আহার’

শ্রুতিতে একটি প্রসিদ্ধ বাক্য আছে, ‘আহারশুদ্ধৌ সত্ত্বশুদ্ধিঃ সত্ত্বশুদ্ধৌ ধ্রুবা স্মৃতিঃ’। যখন আহার শুদ্ধ হয়, তখন সত্ত্ব শুদ্ধ হয়, এবং সত্ত্ব শুদ্ধ হইলে স্মৃতি অর্থাৎ ঈশ্বর-স্মরণ—নিজ পূর্ণতার স্মৃতি অচল ও স্থায়ী হয়।... রামানুজ এই ‘আহার’ শব্দ খাদ্য-অর্থে গ্রহণ করিয়াছেন—এবং ইহাকে তিনি তাঁহার দর্শনের একটি প্রধান অবলম্বন ও স্তম্ভ করিয়াছেন।...
বিশদ

25th  February, 2019
 সাধুসঙ্গ

 প্রশ্ন—মহারাজ, ভগবানে মতিগতি কিরূপে হয়?
উত্তর—সাধুসঙ্গ করতে করতে ভগবানে মতিগতি হবে। সাধুদের কাছে শুধু আনাগোনা করলেই হয় না। তাঁদের জীবন দেখে, তাঁদের উপদেশ শুনে, তদনুরূপ জীবন গড়তে হয়। ব্রহ্মচর্য ও সাধন-ভজন না থাকলে সাধুদের ভাব, তাঁদের উপদেশ কিছুই ধারণা হয় না; শাস্ত্রাদি পাঠ করে তার ঠিক ঠিক অর্থও বোঝা যায় না।
বিশদ

24th  February, 2019
চাকরি আর ব্যবসা

শিষ্য আজ প্রাতে মঠে আসিয়াছে। স্বামীজীর পাদপদ্ম বন্দনা করিয়া দাঁড়াইবামাত্র স্বামীজী বলিলেন, ‘‘কি হবে আর চাকরি করে? না হয় একটা ব্যবসা কর।’’ শিষ্য তখন একস্থানে একটি প্রাইভেট মাস্টারি করে মাত্র। সংসারের ভার তখনো তাহার ঘাড়ে পড়ে নাই। আনন্দে দিন কাটায়।
বিশদ

23rd  February, 2019
 জ্ঞানদৃষ্টি

জ্ঞানদৃষ্টি নিয়ে বিচার করলে দেখা যায়, চিত্ত সাধারণত মলিন, তাই সেই মলিন চিত্তে শ্রীভগবানের প্রতিমূর্তি প্রতিফলিত হয় না, ঈশ্বরকে দর্শন করা যায় না, সুতরাং আত্মজ্ঞান লাভও হয় না। চিত্তকে (বা মনকে) তাই শ্রীভগবানের পাদপদ্মে স্থিরভাবে বসানো চাই।
বিশদ

22nd  February, 2019
 গুণ

 শ্রীঠাকুর সত্যানন্দ বলেছেন—‘‘প্রকৃতির তিনটি গুণ—সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ। সৃষ্টি এই তিনগুণের বৈষম্যের ফল। মানুষের মধ্যে এই তিনটি গুণ খেলা করছে। কারও মধ্যে সত্ত্বগুণের, কারো মধ্যে সত্ত্বগুণের, কারো মধ্যে রজোগুণের, কারো বা ভেতরে তমোগুণের প্রাধান্য। বিশদ

21st  February, 2019
 ধ্যান

আসনে যথাসুখে মেরুদণ্ডকে সোজা করে যথাসম্ভব স্থির হয়ে ভজনে বসবে। প্রথমে মনকে ভ্রুদ্বয়ের মধ্যস্থানে (অজ্ঞাচক্রে) স্থির করবে। যদি প্রারম্ভে তা সম্ভবপর না হয় তবে সর্ব্বপ্রথম নাসাগ্রে দৃষ্টি এবং মনকে স্থির করে, পরে ভ্রুদ্বয়ের মধ্যস্থানে মনকে টেনে আনবে।
বিশদ

20th  February, 2019
 ভগবানের নানা কথা

 তিনটি কারণের জন্য ভগবানকে ডাকবে—
ক) আমাদের নিজেদের মুক্তির জন্য
খ) আমার আশে-পাশের মঙ্গলের জন্য
গ) সারা বিশ্বের মঙ্গলের জন্য বিশদ

19th  February, 2019
জাগতিক পদার্থ

ঈশ্বরের কাছে জাগতিক কোন জিনিস আমাদের প্রার্থনা করা উচিত নয়। ধর, তিনি তা মঞ্জুর করেন। কিন্তু জাগতিক পদার্থ অশান্তিও নিয়ে আসতে পারে। আমরা যখন এই পরম বর-দাতার নিকট যাব তখন কখনোই আমাদের ব্যক্তিগত আকাঙ্খা ও বাসনার সঙ্গে জড়িত পার্থিব জিনিস তাঁর কাছে চাওয়া উচিত হবে না।
বিশদ

18th  February, 2019
শ্রীরামকৃষ্ণদেব

 ঠাকুর একদিন বিদ্যাসাগর মহাশয়ের বাড়ীতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিছলেন। বিদ্যাসাগরকে বললেন—‘‘এতদিনে সাগরে এসে মিশলুম।’’ বিদ্যাসাগর হেসে বললেন, ‘‘তবে কিছু লোনা জল নিয়ে যান।’’ ঠাকুর হেসে বললেন—‘‘না গো, তা হবে কেন? তুমি যে অমৃতের সাগর।’’
বিশদ

17th  February, 2019
 ধর্মক্ষেত্র

 ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে।
বিশদ

15th  February, 2019
 অভাব

 মানুষের আসল অভাবটা হচ্ছে ভগবানকে-না-পাওয়ার অভাব—সেই বিরাট অভাবটাই মূল অভাব। কিন্তু ঠাকুর খুব ফাঁকি দিতে জানেন, তাই ছোট ছোট নানান্‌ অভাব দিয়ে সেই বিরাট অভাবকে ভুলিয়ে রাখেন। সব অশান্তির মূল কারণ কিন্তু একটিই—ভগবৎ-অবস্থা থেকে বিচ্যুতি। বিশদ

14th  February, 2019
 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

13th  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
একনজরে
 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

সুকান্ত বসু, কলকাতা: জেলে অসাধু উপায়ে মোবাইল এবং সিম কার্ডের অনুপ্রবেশ রুখতে এবার কারারক্ষীদেরই একটি বিশেষ টিমকে সংশোধনাগারের বাইরে তিনটি শিফটে নজরদারি চালানোর কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। কারা দপ্তর সূত্রের খবর, রাজ্যের প্রতিটি সংশোধনাগারে একই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। প্রয়োজনে স্থানীয় ...

বিএনএ, সিউড়ি: গ্রামের মধ্যে মদের দোকান খোলার আবেদনের বিরোধিতা করে ফের রাস্তায় নামলেন এলাকার বাসিন্দারা। রবিবার মুরারই থানার কনকপুর সারদুয়ারি গ্রামের বাসিন্দারা হাতে প্লাকার্ড নিয়ে এলাকায় মিছিল করেন।  ...

 কানেস, ২৫ ফেব্রুয়ারি: গ্র্যান্ডমাস্টার অভিজিৎ গুপ্তা কানে ইন্টারন্যাশনাল ওপেন দাবায় চ্যাম্পিয়ন হলেন। সোমবার প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে ইতালির পিয়ের লুইগি বাসোর সঙ্গে ড্র করেন অভিজিৎ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম
১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম
১৯৩৬: চিত্র পরিচালক মনমোহন দেশাইয়ের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৯ টাকা ৭১.৮৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৯.১৪ টাকা ৮২.১৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৬৩৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ ফাল্গুন ১৪২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, অষ্টমী ৫৮/১০ শেষ রাত্রি ৫/২১। অনুরাধা নক্ষত্র ৪২/২৬ রাত্রি ১১/৩। সূ উ ৬/৪/৫০, অ ৫/৩৪/৪০, অমৃতযোগ দিবা ৮/২২ গতে ১০/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৯ মধ্যে পুনঃ ৩/১৫ গতে ৪/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে পুনঃ ১/৫৫ গতে ৩/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩২ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ২/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৪২ মধ্যে।
১৩ ফাল্গুন ১৪২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ১০/১৪/২৯। অনুরাধানক্ষত্র রাত্রি ৩/৫৪/২৩, সূ উ ৬/৬/৫, অ ৫/৩৩/১, অমৃতযোগ দিবা ৮/২৩/৫৮ থেকে ১০/৪০/৫১ মধ্যে ও ১২/৫৪/১৫ থেকে ২/২৯/৫০ মধ্যে ও ৩/১৫/৩৮ থেকে ৪/৪৭/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৩/১৩ মধ্যে ও ৮/৫৩/৫০ থেকে ১১/২৪/২৭ মধ্যে ও ১/৪৫/৪ থেকে ৩/৩৫/২৮ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩১/৫৭ থেকে ৮/৫৭/৪৯ মধ্যে, কালবেলা ১/১৫/২৫ থেকে ২/৪১/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৭/৯ থেকে ৮/৪১/১৭ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বৃষ: মামলা-মোকদ্দমায় জয় লাভ। মিথুন: বয়স্ক ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিন  
১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম১৯৩৬: ...বিশদ

07:03:20 PM

ফের সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন পাকিস্তানের  
আজ বিকাল ৫.৩০টা নাগাদ জম্মু ও কাশ্মীরের নৌসেরা, কৃষ্ণঘাঁটি ও ...বিশদ

06:26:29 PM

উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দিনেই মোবাইল সহ ধরা পড়ল ৫ জন, বাতিল রেজিস্ট্রেশন 

05:04:13 PM

২৪০ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:51:20 PM

যে কোনও পরিস্থিতির জন্য সেনা এবং দেশবাসীকে তৈরি থাকতে বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান  

03:45:06 PM