Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 ধর্মক্ষেত্র

ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে। তাই শরীর হ’ল ধর্মক্ষেত্র। শরীর কেন ধর্মক্ষেত্র তা ভাল করেই বুঝিয়ে দিয়েছি সেদিন।
আর একটুখানি ফোনেটিক্‌঩সের কথা, শব্দবিজ্ঞানের কথা বলে দিয়েছি; ‘ক্ষ’-এর ‘কৃষ’ হ’ল ঋগ্বেদীয় উচ্চারণ আর ‘ক্‌খ’ হ’ল যজুর্বেদীয় উচ্চারণ। বাঙলা, অসমিয়া ও আরও কয়েকটি ভাষা যজুর্বেদীয় নিয়মের দ্বারা পরিচালিত হয়। তাই তারা ‘খ’-এর মত উচ্চারণ করবে, আর ‘ক্‌ষ’ (ক্ষ), ‘ক্‌খ’ (ক্ষ) দু’টো উচ্চারণই সমভাবে ক্ষুদ্ধ। তবে বাঙলা উচ্চারণ রীতি অনুযায়ী ‘ক্‌ষ’ অশুদ্ধ’ ‘ক্‌খ’ শুদ্ধ, কিন্তু সংস্কৃত রীতি অনুযায়ী দু’টোই শুদ্ধ।
এখন এই যে ধর্মক্ষেত্র বা শরীর, কেবল এখানেই যে সংগ্রাম চলছে তা’ তো নয়। এই যে ধর্মক্ষেত্র বা শরীরটা— এটা আছে কোথায়? থাকছে কোথায়? —না, এই কুরুক্ষেত্রে। সেটা কী জিনিস? এই বিশ্বে কোন কিছুই স্থির নয়— সব কিছু চলমান, সব কিছু চলছে; থেমে থাকবার উপায় নেই, থামতে চাইলেও থেমে থাকা যাবে না। কারণ, গতি হ’ল অস্তিত্বের লক্ষণ, অস্তিত্বের পরিচায়ক। গতি নেই মানে সে অনস্তিত্বের দোষে দুষ্ট। এখন প্রশ্ন হ’ল, কেন সব কিছুতেই গতি থাকবে? এর উত্তর হচ্ছে, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডটা পরমপুরুষের সংকল্পসজ্ঞাত। তাই চিত্তাণু কেবলই ছুটে চলেছে তার চিন্তাধারার স্পন্দন অনুযায়ী ও এই চিন্তাধারার স্পন্দন সর্বক্ষেত্রেই সংকোচ- বিকাশী। ‘ঊহ’ আর ‘অবোহ’ অনুযায়ী এগিয়ে চলে এই সংকোচ— বিকাশিত্বের ভেতর দিয়ে। এই স্পন্দনের ভেতর দিয়ে বস্তু রূপ পরিগ্রহ করে, আরেকটা রূপ আসে। তাই সৃষ্ট জগতে কেউ থেমে থাকতে পারে না। সে কোন-না-কোন রকমের রূপ পরিগ্রহ করছে, তাকে চলতে হয়েছে, চলতে হচ্ছে ও চলতে হবে। তাই এই সৃষ্ট জগতে কেউ থেমে নেই। সৃষ্ট জগৎ চলছে... চলছে...। তাই এই সৃষ্ট জগতের মূল ভাবটি হচ্ছে, ‘এগিয়ে চলো।’
এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে কেউ যদি স্থাণুভাবে থাকতে চায় তার সেই চাওয়াটা সার্থক হবে না। কারণ, এখানে চলাটাই ধর্ম, চলাটাই প্রাণধর্ম। কেউ বেঁচে আছে কিনা জানতে গেলে নাড়ীর স্পন্দন আছে কি না পরীক্ষা করি। নাড়ীর স্পন্দন অস্তিত্বের নির্দ্ধারক।
প্রাচীন বৈদিক যুগে একজন মস্ত বড় পণ্ডিত ছিল— নাম রোহিত। খুব জ্ঞান অর্জন করবার পর সে বুঝল—কাজ করেই বা কী? বেঁচে থাকাও যা’, মরে যাওয়াও তা’। শেষ পর্যন্ত সবই তো চরম নিস্তব্ধতায় মিশে যাবে, এই ভেবে সে কাজ করা বন্ধ করে দিলে। অনুমান করি, কাজ বন্ধ করলে বটে কিন্তু খাওয়া বন্ধ করেনি। যাঁরা ব্যাকরণ জানেন তাঁরা জানেন, খাওয়াটা (to eat) একটা ক্রিয়া, শোয়াটাও (to sleep) একটা ক্রিয়া। সে যখন এই রকম জড়ের ন্যায় বসেছিল, তখন তার পিতা (শোনা যায়, তার পিতা খুব একটা শিক্ষিত ছিলেন না) ছেলে রোহিতকে বললেন, ‘‘দেখো রহিত, চলার ভেতর দিয়েই অস্তিত্বের সার্থকতা। যে মানুষ চলছে, যারা কাজ করছে, এগিয়ে চলছে— এগিয়ে চলাও একটা কাজ— তারা যখন ঘর্মাক্ত হয়ে ওঠে তখন তাদের কপোল থেকে স্বেদবিন্দু নির্গত হতে থাকে। তখন তাদের সেই মুখমণ্ডলে যে সৌন্দর্য থাকে তার তুলনা নেই। দেবতাদের রাজা ইন্দ্রও তখন সেই রকম মানুষকে নিজের বন্ধু হিসেবে, নিজের সাথী হিসেবে পেতে চায়। পেয়ে নিজেকে ধন্য করতে চায়। সুতরাং মনে রেখো, তোমার শ্রেষ্ঠত্ব তোমার কর্মের ভেতর, কমৈষণার ভেতর, তোমার চলার পথের ভেতর নিহিত রয়েছে। তাই ‘চরৈবেতি’, ‘চরৈবেতি’— এগিয়ে চলো, এগিয়ে চলো।
যে মানুষটা ঘুমিয়ে রয়েছে, নৈষ্কর্ম্যের দ্বারা গ্রস্ত হয়ে রয়েছে, তার ভাগ্যও ঘুমিয়ে রয়েছে। যে মানুষটা জেগে উঠেছে তার ভাগ্যও জেগে উঠেছে। যে মানুষটা উঠে দাঁড়িয়েছে তার ভাগ্যও উঠে দাঁড়িয়েছে। আর যে মানুষটা চলতে শুরু করেছে তার ভাগ্যও এগিয়ে চলতে শুরু করেছে। তাই এগিয়ে চলো, এগিয়ে চলো।
শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তির ‘আনন্দ বচনামৃতম্‌’ থেকে
15th  February, 2019
গরিব-দুঃখী

আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে—হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে! এই দেখ্‌ ঩না—হিন্দুদের সহানুভূতি না পেয়ে মাদ্রাজ-অঞ্চলে হাজার হাজার পারিয়া কৃশ্চান হয়ে যাচ্ছে।
বিশদ

‘আহার’

শ্রুতিতে একটি প্রসিদ্ধ বাক্য আছে, ‘আহারশুদ্ধৌ সত্ত্বশুদ্ধিঃ সত্ত্বশুদ্ধৌ ধ্রুবা স্মৃতিঃ’। যখন আহার শুদ্ধ হয়, তখন সত্ত্ব শুদ্ধ হয়, এবং সত্ত্ব শুদ্ধ হইলে স্মৃতি অর্থাৎ ঈশ্বর-স্মরণ—নিজ পূর্ণতার স্মৃতি অচল ও স্থায়ী হয়।... রামানুজ এই ‘আহার’ শব্দ খাদ্য-অর্থে গ্রহণ করিয়াছেন—এবং ইহাকে তিনি তাঁহার দর্শনের একটি প্রধান অবলম্বন ও স্তম্ভ করিয়াছেন।...
বিশদ

25th  February, 2019
 সাধুসঙ্গ

 প্রশ্ন—মহারাজ, ভগবানে মতিগতি কিরূপে হয়?
উত্তর—সাধুসঙ্গ করতে করতে ভগবানে মতিগতি হবে। সাধুদের কাছে শুধু আনাগোনা করলেই হয় না। তাঁদের জীবন দেখে, তাঁদের উপদেশ শুনে, তদনুরূপ জীবন গড়তে হয়। ব্রহ্মচর্য ও সাধন-ভজন না থাকলে সাধুদের ভাব, তাঁদের উপদেশ কিছুই ধারণা হয় না; শাস্ত্রাদি পাঠ করে তার ঠিক ঠিক অর্থও বোঝা যায় না।
বিশদ

24th  February, 2019
চাকরি আর ব্যবসা

শিষ্য আজ প্রাতে মঠে আসিয়াছে। স্বামীজীর পাদপদ্ম বন্দনা করিয়া দাঁড়াইবামাত্র স্বামীজী বলিলেন, ‘‘কি হবে আর চাকরি করে? না হয় একটা ব্যবসা কর।’’ শিষ্য তখন একস্থানে একটি প্রাইভেট মাস্টারি করে মাত্র। সংসারের ভার তখনো তাহার ঘাড়ে পড়ে নাই। আনন্দে দিন কাটায়।
বিশদ

23rd  February, 2019
 জ্ঞানদৃষ্টি

জ্ঞানদৃষ্টি নিয়ে বিচার করলে দেখা যায়, চিত্ত সাধারণত মলিন, তাই সেই মলিন চিত্তে শ্রীভগবানের প্রতিমূর্তি প্রতিফলিত হয় না, ঈশ্বরকে দর্শন করা যায় না, সুতরাং আত্মজ্ঞান লাভও হয় না। চিত্তকে (বা মনকে) তাই শ্রীভগবানের পাদপদ্মে স্থিরভাবে বসানো চাই।
বিশদ

22nd  February, 2019
 গুণ

 শ্রীঠাকুর সত্যানন্দ বলেছেন—‘‘প্রকৃতির তিনটি গুণ—সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ। সৃষ্টি এই তিনগুণের বৈষম্যের ফল। মানুষের মধ্যে এই তিনটি গুণ খেলা করছে। কারও মধ্যে সত্ত্বগুণের, কারো মধ্যে সত্ত্বগুণের, কারো মধ্যে রজোগুণের, কারো বা ভেতরে তমোগুণের প্রাধান্য। বিশদ

21st  February, 2019
 ধ্যান

আসনে যথাসুখে মেরুদণ্ডকে সোজা করে যথাসম্ভব স্থির হয়ে ভজনে বসবে। প্রথমে মনকে ভ্রুদ্বয়ের মধ্যস্থানে (অজ্ঞাচক্রে) স্থির করবে। যদি প্রারম্ভে তা সম্ভবপর না হয় তবে সর্ব্বপ্রথম নাসাগ্রে দৃষ্টি এবং মনকে স্থির করে, পরে ভ্রুদ্বয়ের মধ্যস্থানে মনকে টেনে আনবে।
বিশদ

20th  February, 2019
 ভগবানের নানা কথা

 তিনটি কারণের জন্য ভগবানকে ডাকবে—
ক) আমাদের নিজেদের মুক্তির জন্য
খ) আমার আশে-পাশের মঙ্গলের জন্য
গ) সারা বিশ্বের মঙ্গলের জন্য বিশদ

19th  February, 2019
জাগতিক পদার্থ

ঈশ্বরের কাছে জাগতিক কোন জিনিস আমাদের প্রার্থনা করা উচিত নয়। ধর, তিনি তা মঞ্জুর করেন। কিন্তু জাগতিক পদার্থ অশান্তিও নিয়ে আসতে পারে। আমরা যখন এই পরম বর-দাতার নিকট যাব তখন কখনোই আমাদের ব্যক্তিগত আকাঙ্খা ও বাসনার সঙ্গে জড়িত পার্থিব জিনিস তাঁর কাছে চাওয়া উচিত হবে না।
বিশদ

18th  February, 2019
শ্রীরামকৃষ্ণদেব

 ঠাকুর একদিন বিদ্যাসাগর মহাশয়ের বাড়ীতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিছলেন। বিদ্যাসাগরকে বললেন—‘‘এতদিনে সাগরে এসে মিশলুম।’’ বিদ্যাসাগর হেসে বললেন, ‘‘তবে কিছু লোনা জল নিয়ে যান।’’ ঠাকুর হেসে বললেন—‘‘না গো, তা হবে কেন? তুমি যে অমৃতের সাগর।’’
বিশদ

17th  February, 2019
অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত

রোশনচৌকির একজন পোঁ ধরে থাকে অপর একজন সাত ফোঁকর দিয়ে নানা রাগিনী বাজায়। তেমনি শ্রীরামকৃষ্ণজীবনে অধ্যাত্মবিজ্ঞানাশ্রিত মহাসঙ্গীত হয়েছিল পটভূমি এবং চিত্রণ, মূর্তিগড়ন, সঙ্গীত-নৃত্য-নাট্য প্রভৃতির বিচিত্র সুষমা তাঁর সমগ্র জীবনে পরিব্যাপ্ত হয়েছিল।
বিশদ

16th  February, 2019
 অভাব

 মানুষের আসল অভাবটা হচ্ছে ভগবানকে-না-পাওয়ার অভাব—সেই বিরাট অভাবটাই মূল অভাব। কিন্তু ঠাকুর খুব ফাঁকি দিতে জানেন, তাই ছোট ছোট নানান্‌ অভাব দিয়ে সেই বিরাট অভাবকে ভুলিয়ে রাখেন। সব অশান্তির মূল কারণ কিন্তু একটিই—ভগবৎ-অবস্থা থেকে বিচ্যুতি। বিশদ

14th  February, 2019
 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

13th  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
একনজরে
বিএনএ, কোচবিহার: লোকসভা নির্বাচনের মুখে প্রার্থী নির্বাচনকে ঘিরে কোচবিহারে বিজেপি’তে জোর কোন্দল শুরু হয়েছে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির জেলা সভাপতি মালতী রাভা সহ জেলা কমিটির একাধিক নেতা প্রার্থী হতে চেয়ে আবেদন করেছেন।  ...

 আবুজা, ২৫ ফেব্রুয়ারি (এএফপি): নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচন চলাকালীন হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ৩৯ জন। সোমবার এমনই দাবি করল নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী সামাজিক সংগঠন, ‘দ্য সিচ্যুয়েশন রুম’। এর অধীনে ৭০টিও বেশি সংস্থা কাজ করে। ...

বিএনএ, সিউড়ি: গ্রামের মধ্যে মদের দোকান খোলার আবেদনের বিরোধিতা করে ফের রাস্তায় নামলেন এলাকার বাসিন্দারা। রবিবার মুরারই থানার কনকপুর সারদুয়ারি গ্রামের বাসিন্দারা হাতে প্লাকার্ড নিয়ে এলাকায় মিছিল করেন।  ...

  বারাণসী, ২৫ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): রবিবারে রাতে কলেজ ক্যাম্পাসের হস্টেলের সামনে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীদের গুলিতে মারা গিয়েছে উদয়প্রতাপ কলেজের ছাত্রনেতা বিবেক সিং (২২)। আজমগড় জেলার জামুন্দি গ্রামের বাসিন্দা বিবেক ছিলেন বি কম দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম
১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম
১৯৩৬: চিত্র পরিচালক মনমোহন দেশাইয়ের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৯ টাকা ৭১.৮৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৯.১৪ টাকা ৮২.১৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৬৩৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ ফাল্গুন ১৪২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, অষ্টমী ৫৮/১০ শেষ রাত্রি ৫/২১। অনুরাধা নক্ষত্র ৪২/২৬ রাত্রি ১১/৩। সূ উ ৬/৪/৫০, অ ৫/৩৪/৪০, অমৃতযোগ দিবা ৮/২২ গতে ১০/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৯ মধ্যে পুনঃ ৩/১৫ গতে ৪/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে পুনঃ ১/৫৫ গতে ৩/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩২ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ২/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৪২ মধ্যে।
১৩ ফাল্গুন ১৪২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ১০/১৪/২৯। অনুরাধানক্ষত্র রাত্রি ৩/৫৪/২৩, সূ উ ৬/৬/৫, অ ৫/৩৩/১, অমৃতযোগ দিবা ৮/২৩/৫৮ থেকে ১০/৪০/৫১ মধ্যে ও ১২/৫৪/১৫ থেকে ২/২৯/৫০ মধ্যে ও ৩/১৫/৩৮ থেকে ৪/৪৭/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৩/১৩ মধ্যে ও ৮/৫৩/৫০ থেকে ১১/২৪/২৭ মধ্যে ও ১/৪৫/৪ থেকে ৩/৩৫/২৮ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩১/৫৭ থেকে ৮/৫৭/৪৯ মধ্যে, কালবেলা ১/১৫/২৫ থেকে ২/৪১/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৭/৯ থেকে ৮/৪১/১৭ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বৃষ: মামলা-মোকদ্দমায় জয় লাভ। মিথুন: বয়স্ক ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিন  
১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম১৯৩৬: ...বিশদ

07:03:20 PM

ফের সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন পাকিস্তানের  
আজ বিকাল ৫.৩০টা নাগাদ জম্মু ও কাশ্মীরের নৌসেরা, কৃষ্ণঘাঁটি ও ...বিশদ

06:26:29 PM

উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দিনেই মোবাইল সহ ধরা পড়ল ৫ জন, বাতিল রেজিস্ট্রেশন 

05:04:13 PM

২৪০ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:51:20 PM

যে কোনও পরিস্থিতির জন্য সেনা এবং দেশবাসীকে তৈরি থাকতে বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান  

03:45:06 PM