পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭ ডিসেম্বর জামালপুর থানার চক্ষণজাদি গ্রামে নাবালিকার উপর যৌন নির্যাতন চালানোর অভিযোগে পুলিস মিন্টু দে-কে গ্রেপ্তার করে। ধৃতের বিরুদ্ধে পকসো অ্যাক্টে মামলা রুজু হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর ধৃতকে পকসো আদালতে পেশ করা হয়। সেখানে ধৃতের আইনজীবী কমল দত্ত লিখিতভাবে অভিযোগ করেন, সংশোধনাগারের সেল থেকে বের করে মিন্টুকে রড, লাঠি দিয়ে পাঁচ জেল পুলিস মারধর করেছে। বিচারককে চোটের জায়গাগুলি খুলে দেখায় ধৃত। তার ভিত্তিতে জেল সুপারের কৈফিয়ত তলব করেন বিচারক। এছাড়াও মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করে ধৃতের আঘাতের বিষয়ে রিপোর্ট পেশের জন্য বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপারকে নির্দেশ দেওয়া হয়। জেল সুপার নবীন কুজুর আদালতে রিপোর্ট পেশ করে জানান, রবিবার রাতে সংশোধনাগারে ১ নম্বর সেলে আবাসিকদের মধ্যে মারপিট হয়। মারপিটে মিন্টুও জড়িয়ে পড়ে। জেলের রক্ষীরা তা সামাল দেন। মারপিট থামাতে গিয়ে জেলের রক্ষীরাও জখম হন। সেই সময় মারপিটে মিন্টু জখম হয়।
কেসের সরকারি আইনজীবী তাপস সামন্ত বলেন, সংশোধনাগারে বন্দিদের উপর মারধরের ঘটনা কখনই কাম্য নয়। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে উচিত। এক্ষেত্রে বিচারক যা সঠিক মনে করেছেন তাই করেছেন।