পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
ওইদিন গুলিতে জখম বাবুল শেখকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর এক গুলিবিদ্ধ সুনীল মাঝির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে দলীয় কর্মীরা জানিয়েছেন।
জানা গিয়েছে, ওইদিন ফুটবল ম্যাচ দেখতে যান বেড়ুগ্রাম অঞ্চলের তৃণমূলের যুব সভাপতি জাহিরুল কাজি আলম। অভিযোগ, স্থানীয় এক বিএসএফ কর্মী ফকর শেখের নেতৃত্বে জনা কয়েক দুষ্কৃতী মোটরবাইকে চেপে এসে তৃণমূলের যুব সভাপতি জাহিরুল কাজি আলমকে লক্ষ্য করে প্রথমে গুলি চালায়। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় জাহিরুল সেখান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপরে মোড়গ্রাম বাজার চটি এলাকায় জাহিরুলের শ্বশুর তৃণমূল কর্মী মোশারফ শেখের দোকান লক্ষ্য করেও গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে সুনীল এবং বাবুলর গায়ে লাগে।
এবিষয়ে জাহিরুল সাহেব বলেন, আমাকে খুন করাই ওদের লক্ষ্য ছিল। এর আগেও আমাকে গুলি করতে গিয়েছিল ওই বিএসএফ কর্মী ফকর শেখ। আমি কোনওক্রমে প্রাণে বেঁচে যাই। এদিকে গুলি চালানোর ঘটনায় রাজনৈতিক সম্পর্ক অস্বীকার করে কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ বলেন, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। ওই বিএসএফ কর্মী যখনই বাড়ি আসে, তখনই সে গুলি চালায়। এর আগেও ওর নামে থানায় জানানো হয়েছে। আমাদের দলের কর্মীদের উপর গুলি চালিয়েছে। আমরা পুলিসকে সব জানিয়েছি। পুলিস আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। তবে ফকর তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত নয়।
তবে পুলিস জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।