পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী দেউচা, পাঁচামি, দেওয়ানগঞ্জ, হরিণশিঙ্গা প্রভৃতি এলাকায় বসবাসকারী মানুষকে পুনর্বাসন দেওয়ার ব্যাপারেও ঘোষণা করেছেন। সেখানে প্রায় ৩৪টি আদিবাসী গ্রাম রয়েছে। বর্তমানে ওই এলাকায় পাথরশিল্প চলছে। তাই ফের সেখানে কোল ব্লক হওয়ার খবরে মিশ্র প্রতিক্রিয়াও পাওয়া গিয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা যাতে কোনওভাবে বঞ্চিত না হন সেই ব্যাপারেও দাবি উঠেছে।
এব্যাপারে বীরভূমের এসএফআইয়ের জেলা সম্পাদক রুদ্রদেব বর্মন বলেন, অনেকদিন ধরেই এই প্রকল্পের ব্যাপারে শুনেছি। কয়লা উত্তোলনের কাজ তাড়াতাড়ি শুরু হলে তাকে স্বাগত জানাই। তবে, এখানে খোলামুখ খনি করা যাবে না। এছাড়া সেখানকার মানুষকে যেন প্রকৃত পুনর্বাসন দেওয়া হয়।
জেলার যুব তৃণমূল সভাপতি তথা বিধায়ক নরেশচন্দ্র বাউরি বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণায় সারা বীরভূম জেলার মানুষই খুশি। লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হতে চলেছে। তিনি জেলায় আসবেন। তাঁর জন্যও মানুষ আশায় বুক বাঁধছেন।
অন্যদিকে, বীরভূমের আদিবাসী সংগঠনের নেতা রবীন সোরেন বলেন, কোল ব্লকের ব্যাপারে সরকারিভাবে আমরা কিছু জানতে পারিনি। তাই সেখানে যাঁদের জমি রয়েছে তাঁদের সঙ্গে প্রশাসনের আগে কথা বলা দরকার। এই কাজ এখনও সেখানে হয়নি। তাই সেখানকার মানুষের চাওয়া-পাওয়া বিচার করে তবেই কাজের ব্যাপারে সরকারের অগ্রসর হওয়া উচিত। নইলে সেখানকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াবে।