বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
রিসর্ট মালিক সোমেন সরকার, কিংশুক মুখোপাধ্যায় বলেন, দুর্গাপুজোর সময় ছুটি নিয়ে যেসব পর্যটকরা এখানে বেড়াতে আসেন মূলত তাঁদের জন্যই এই পুজোর আয়োজন করা হয়। আমরা পুজো কমিটিকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করি।
পুজো কমিটির সভাপতি মজনু হক বলেন, আমাদের বাজেট খুব কম। পুজোর ক’দিন সন্ধ্যায় নাচ, গানের ব্যবস্থা থাকছে। স্থানীয় রিসর্ট মালিকরা, পর্যটকরা আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেন।
১৯১৩ সাল থেকে গোরুমারা জঙ্গলের ধার ঘেঁষে কায়েতপাড়াতে এই পুজো করা হয়। রিসর্ট মালিকদের সংগঠন সূত্রেই জানা গিয়েছে, এই এলাকায় প্রায় ২৫টি বেসরকারি রিসর্ট রয়েছে। এখন সমস্ত রিসর্ট মালিকেরাই পুজোর খরচ বহন করেন। পঞ্চমীর আগের অধিকাংশ রিসর্টে পর্যটকরা চলে এসেছেন। তাঁরাও পুজো কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁরাও পুজো কমিটিকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছেন। অষ্টমীতে উপোস থেকে পর্যটকরা অঞ্জলিও দেবেন। দশমীর ভাসানেও পর্যটকরা অংশ নেবেন।