বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন রোহন হাড়ির মৃত্যু হয়। মৃত শিশুটির বয়স ১ বছর ৭ মাস। সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে রোহনকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। হাসপাতালের সিক নিউ বর্ন কেয়ার ইউনিটে রেখে চিকিত্সা করা হয়। ৫ ফেব্রুয়ারি তার অবস্থার অবনতি হয়। রাতে এক নার্স রোহনকে একটি ইঞ্জেকশন দেন। তারপরই রোহন মারা যায়। রোহনের বাবা বর্ধমান থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাতে তিনি জানিয়েছেন, নার্সকে ইঞ্জেকশন দিতে নিষেধ করা হয়। তারপরও তিনি ইঞ্জেকশন দেন। তারপরই রোহন মারা যায়। এনিয়ে বলতে গেলে নার্স দুর্ব্যবহার করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য ভুল ইঞ্জেকশন দেওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
হাসপাতালের সুপার ডাঃ উত্পল দাঁ বলেন, শিশুটির অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। শিশুটি নিউমোনাইটিসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। শিশুটিকে বাঁচাতে ইঞ্জেকশন প্রয়োগ করা হয়। শিশুটির মৃত্যুর সঙ্গে ইঞ্জেকশন প্রয়োগের কোনও সম্পর্ক নেই।