বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, রাজ্য স্কুল শিক্ষা দপ্তর জেলার ৯০৫ জন শিক্ষকের বদলির নির্দেশ দেয়। স্কুলে শিক্ষক ও পড়ুয়ার সমতা আনতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু, এই নির্দেশ কার্যকর করতে গিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। নানা জায়গায় আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। বেশ কয়েকটি স্কুলের পঠনপাঠনও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় স্কুলে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ, পথ অবরোধও হয়। এনিয়ে চরম বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। জেলা শিক্ষা দপ্তরের আশঙ্কা, সরস্বতী পুজোর ছুটির পর মঙ্গলবার স্কুল খুললে ফের আন্দোলন শুরু হতে পারে।
জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সভাপতি নারায়ণ সাঁতরা বলেন, কয়েকটি জায়গায় শিক্ষক বদলিকে কেন্দ্র করে সমস্যা দেখা দিয়েছে। গত শনিবার আমরা স্কুল পরিদর্শকদের নিয়ে বৈঠক করে কিছু তথ্য সংগ্রহ করি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা জেলায় বসেই সমাধান করতে পেরেছি। কিছু ক্ষেত্রে আমাদের পক্ষে সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। সেগুলি রাজ্য স্কুল শিক্ষা দপ্তরে পাঠানো হচ্ছে। ওখান থেকে যে নির্দেশ আসবে সেই মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে।