বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, পুজোর দোরগোড়ায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ইংলিশবাজার বাইপাস রোডে পুরো দমে যান চলাচল শুরু হয়ে যায়। তাদের উপর জেলা প্রশাসন এবং ব্যবসায়ী সংগঠনগুলির চাপ ছিল। নিম্নচাপের ভ্রুকুটিকে উপেক্ষা করে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ বাইপাস খুলে দেয়। ফলে পুজোর দিনগুলিতে শহরের যানজট এড়ানো অনেকাংশে সম্ভব হয়েছে।
মালদহের পুলিস সুপার অলোক রাজোরিয়া বলেন, পুজোর পর ফের বাইপাস বন্ধের ব্যাপারে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ আমাদের বলেছে। আমরা ট্রাফিক বিভাগকে এব্যাপারে প্রস্তুত থাকতে বলেছি। বাইপাসে যান চলাচল বন্ধ বা ব্যাহত হওয়া মাত্র শহরের মধ্যে জাতীয় সড়কে গাড়ির গতিবিধি নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু হবে। মানুষের যাতে কোনও ভোগান্তি না হয় তা দেখা হবে।
মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুণ্ডু বলেন, পুজোর আগে বাইপাস চালুর দাবিতে আমরা আন্দোলন করেছি। তার সুফল পাওয়া গিয়েছে। ফের বাইপাস বন্ধ হলেও যাতে দ্রুত সংস্কারের কাজ হয় তা জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে। কাজ চললেও ওয়ান ওয়ে ব্যবস্থা চালু করলে খুব ভালো হয়।