বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
ওই কিশোরীর বাবা চন্দ্রনাথ দাসের অভিযোগ, বেলেঘাটার ডিভাইন নার্সিংহোম তাদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছে। প্রথমত, মেয়ের অবস্থার অবনতি হওয়ায় তারা তাকে রেফার করে দিতে চেয়েছে। দ্বিতীয়ত, মেয়েকে নিয়ে এন আর এসে যাওয়ার সময় ৩০ হাজার টাকা না দিলে ছাড়া হবে না বলেও তারা জানিয়েছিল। দেনা করেই সেখান থেকে মেয়েকে ছাড়াতে হয়। তাও শেষরক্ষা হল না।
বুধবার ছাত্রীর বাবা চন্দ্রনাথবাবু বলেন, গত সপ্তাহে জ্বর হওয়ায় বাড়িতে প্যারাসিটামল এবং ওআরএস দিয়ে চিকিৎসা চলছিল রূপসার। স্থানীয় ডাক্তারই হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। আমরা সেইমতো বেলেঘাটার ডিভাইন নার্সিংহোমে ভর্তি করি। তখন রক্ত পরীক্ষা করে দেখা যায়, প্লেটলেট দু’লাখ রয়েছে। রবিবার প্লেটলেট কমে যায়। হাসপাতাল থেকে বলা হয়, মেয়ের রক্তের চাপ কমতে শুরু করেছে। ওইদিন রাতেই আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর অভিযোগ, তারপর থেকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ। সেই সময় বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে হন্যে হয়ে ঘুরেও বেড মেলেনি। শেষে এন আর এসে ভর্তি করা হয়। তখন মেয়েকে নার্সিংহোম থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় পুরো টাকা না মেটালে আটকে রাখা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। সব কিছু করার পরেও মেয়েকে শেষ পর্যন্ত বাঁচানো গেল না। প্রতিক্রিয়া জানতে এদিন ডিভাইন কর্তা শ্রীরাম সোনির মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগ করা হয়। তিনি ফোন ধরেননি।