পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
সংস্থার পার্ক স্ট্রিটের অফিসে সেদিন এসেছিলেন পুষ্পিতা, অনন্যা, জয়শ্রী, জয়িতা, অনিরুদ্ধের মতো স্কলারশিপ পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা।
এই বছরের ১০০ জনকে নিয়ে মোট ৪০০ জন ছাত্রছাত্রী পেলেন এম স্কলার। এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করার শর্ত হচ্ছে- ক) দ্বাদশ বা সমতুল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৮০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে, খ) পারিবারিক আয় মাসে গড়ে ১০ হাজার টাকার মধ্যে হতে হবে, গ) আবেদনের সময়ে পড়ুয়ার বয়স ২০ বছরের নীচে হতে হবে। স্নাতকে কোন পাঠ্যক্রমে ভর্তি হচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করে তিন থেকে পাঁচ বছরের জন্য মেলে এই স্কলারশিপ। ডাক্তারি পড়লে পাঁচ বছর, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে চার বছর এবং অন্য বিষয়ে স্নাতকস্তরে পড়লে তিন বছরের জন্য এম-স্কলার পাওয়া যায়। মেডিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পাঠরতদের বছরে চারটি কিস্তিতে মোট ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। বিএসসি পড়লে ওই চারটি কিস্তিতে মেলে বছরে ২৫ হাজার টাকা করে। আর বিকম পড়লে প্রতি বছর পাওয়া যায় ২০ হাজার টাকা। তবে একবার পেলেই প্রতিবছর এই স্কলারশিপ পাওয়া যে নিশ্চিত, তা নয়। প্রতি বছর পুনর্নবীকরণের শর্ত হল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে ৭০ শতাংশ উপস্থিতি থাকতে হবে এবং বাৎসরিক পরীক্ষায় কমপক্ষে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। এই স্কলারশিপ পেতে আগ্রহীরা ইমেল করতে পারেন- csr@magma.co.in এই অ্যাড্রেসে।