Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- তৃতীয় কিস্তি।

জ্যোতিষবিদ্যায় একদমই বিশ্বাস ছিল না জহর রায়ের। কিন্তু এজি বেঙ্গলের কর্মী, অবসর সময় হাত দেখে সময় অতিবাহিত করা নরেনবাবুই তাঁর ভাগ্যনিয়ন্তা হয়ে উঠলেন। একদিন মির্জাপুর স্ট্রিটের এক চায়ের দোকানে মনমরা হয়ে বসে আছেন জহর রায়। মনে মনে ভাবছেন এত চেষ্টা করছেন, তবু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। এমনসময় নরেনবাবু নিজে যেচে আলাপ করে তাঁর হাত দেখতে চাইলেন।
প্রথমে রাজি হচ্ছিলেন না জহর। পরে ভাবলেন, লোকটা যখন নিজে থেকেই আগ বাড়িয়ে এসে হাত দেখতে চাইছে, দেখাই যাক না একবার। ক্ষতি কী!
অনেকক্ষণ ধরে খুব মনযোগ দিয়ে জহরের হাত দেখে নরেবাবু বললেন, আপনার তো সাংঘাতিক হাত মশাই। ঠিকুজি কোষ্ঠী কিছু আছে আপনার? সেসব নেই শুনেও দমলেন না ভদ্রলোক। হাতিবাগানের এক জায়গার ঠিকানা দিলেন। সেখান থেকে একটা কোষ্ঠী তৈরি করিয়ে নিয়ে জহরকে তাঁর সঙ্গে বাড়িতে গিয়ে দেখা করতে বললেন।
জহর রায়ের কী হল কে জানে, নগদ টাকা দিয়ে কোষ্ঠী তৈরি করে একদিন সাতসকালে হাজির হলেন নরেনবাবুর বাড়ি। অনেকক্ষণ ধরে কোষ্ঠীবিচার করে নরেনবাবু মন্তব্য করেছিলেন,‘ পাটনা ফিরে যাওয়ার চিন্তা ছেড়ে দাও ভায়া। এই কলকাতা শহরেই একদিন তোমাকে নিয়ে এমন মাতামাতি হবে যে টাকা রাখবার জায়গা পাবে না।’
ভদ্রলোকের ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গিয়েছিল বিলক্ষণ। মাস ছয়েকের মধ্যেই দু-তিনটে ছবিতে সই করে ফেললেন জহর। হাতে কিছু নগদও চলে এল। একদিন মিষ্টি কিনে জহর হাজির হলেন তাঁর বাড়ি। কিন্তু তাঁর সঙ্গে আর দেখা হল না। গিয়ে শুনলেন, মাস দু’য়েক আগে ধর্মতলায় ট্রামের নীচে চাপা পড়েছেন জহর রায়ের ভবিষ্যৎদ্রষ্টা নরেন।
তবে জহর রায়ের জ্যোতিষচর্চায় আগ্রহ না থাকলেও তিনি যে ঈশ্বরভক্ত ছিলেন, একথা অনেকেরই অজানা। জহরের ঈশ্বরপ্রীতির কথা বলতে গিয়ে তাঁর ছোট মেয়ে কল্যাণী বলছিলেন, ‘বাবাকে নিয়ে কথা উঠলেই সকলে তাঁর মদ্যপানের কথা বলেন। কিন্তু বিখ্যাত মানুষদের মতো সাধারণ মানুষরাও তো অনেকে পানাসক্ত থাকেন। বাবা মদ্যপান করলেও কখনও আমাদের প্রতি অবহেলা করতেন না। সবসময় চাইতেন তাঁর পরিবার যেন ভালো থাকে। তাই নিজের হাতে সব কিছু তদারক করতেন। তেমনই তাঁর ঈশ্বরভক্তিও ছিল প্রবল। বাবার উপাসনার কথা অনেকেই জানেন না। শ্যুটিংই হোক বা ফাংশন বা অন্য কোনও অনুষ্ঠানে বাইরে যাওয়াই হোক, তিনি কিন্তু সবসময় ঠাকুরের ছবি কিনে আনতেন। ঘরে কোনও ঠাকুরের ছবি বাদ ছিল না। তবে বাবা ছিলেন একনিষ্ঠ কালীভক্ত।’
ঈশ্বরপ্রীতির জন্যই হয়তো জহর রায়ের জীবনে সবসময় কোনও না কোনও মানুষ এসেছেন পথপ্রদর্শক হয়ে। নরেনবাবুর মতোই তাঁর জীবনে এরকম আর একজন হলেন রঙ্গশ্রীর সাধন সরকার। ‘সাহারা’ ছায়াছবির সংলাপ লিখছেন সাহিত্যক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই ছবির নায়ক ছিলেন সাধন সরকার। তাই নারায়ণবাবুর বাড়িতে তাঁর যাতায়াত লেগেই থাকত। এছাড়া নতুন নাটকের ব্যাপার তো ছিলই। একদিন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ি গিয়ে সাধন দেখেন জহর তাঁর ঘরে বসে রয়েছেন। জহরের সঙ্গে তাঁর পরিচয় করিয়ে দিয়ে নারায়ণবাবু বলেন, ‘ খুব হাসাতে পারে জহর। মনে হয় কমেডিয়ান হিসেবে খুব নাম করবে একদিন।’
তখন সাধন সরকার বলেন, ‘সাধনা করতে করতেই তো মানুষ সিদ্ধ হয়। আবার সিদ্ধ হওয়ার পরও সাধনা করতে করতে কোনও ফাঁকে একটা ‘প্র’ এসে ওই সিদ্ধর ঠিক আগে জুড়ে বসলে মানুষটা হয়ে যায় প্রসিদ্ধ।’ কথাটা শুনে জহর হো হো করে হাসতে লাগলেন। তখন নারায়ণবাবু জহরকে বলেন, কী হে তোমার সেই চার্লির ‘গ্রেট ডিক্টেটরটা সাধনকে একবার দেখিয়ে দাও তো।’ জহর কোনও ইতঃস্তত না করেই উঠে দাঁড়িয়ে চার্লি হয়ে গেলেন।
মুগ্ধ সাধন সঙ্গে সঙ্গে নারায়ণবাবুকে বলেন, ‘নারাণদা সম্ভব হলে জহরবাবুর এই গ্রেট ডিক্টেটর সাহারায় পার্টির দৃশ্যে ফিট করে দিন না।’ হয়েছিলও তাই।
জহর রঙ্গশ্রীর সভ্য হওয়ার পর একদিন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়েরই লেখা ‘রামমোহন’ নাটকের মহলা চলছে। রামমোহনের জীবন নিয়ে নাটক ভারতবর্ষে সেটাই প্রথম। জহর পেয়েছিলেন ডেভিড হেয়ারের চরিত্র। ছোট্ট রোল। কিন্তু ওইটুকু পার্ট কী যত্ন করেই না করতেন জহর! পারফেক্ট করার জন্য অসম্ভব পরিশ্রম করতেন। পার্টের একটা জায়গায় ঠিক সাধন সরকারের মতো করে বলতে চাইতেন তিনি। আর সেটা শেখার জন্য রোজ সকালে এক ঠোঙা জিলিপি হাতে সাধনের বাড়ি পৌঁছে যেতেন জহর। তাঁকে ডেকে এনে ক্লাব খুলিয়ে চলত ডেভিড হেয়ার হয়ে ওঠা আর জিলিপি খাওয়া।
রামমোহনের মহলা শেষে সাধন একদিন জহরকে ডেকে বলেন, ‘জহর তোমার কপালটা আর একটু চওড়া হলে ডেভিড হেয়ার ভালো মানাতো।’ সেই কথার কোনও উত্তর দেননি জহর। অভিনয়ের দিন মাথায় একটা ওস্তাদি টুপি পরে শ্রীরঙ্গমে এসে হাজি হলেন। সাধনকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গিয়ে টুপিটা খুললেন। জহরকে সেইরূপে দেখে সাধন তো অবাক! কপালের ওপরে অনেকটা অংশ কামিয়ে ফেলেছেন তিনি। সাধন কিছু বলার আগেই জহর বলে ওঠেন, ‘কপালকে চওড়া করে ফেলেছি। কী এবার ডেভিড হেয়ার লাগছে তো!’
আমাদের অনেকেরই ধারণা হাসি আমাদের জীবনে খানিকটা অতিরঞ্জিত বস্তু। যেন পানপাত্রে উপচে পড়া ফেনা। দেখতেই ভালো লাগে, কিন্তু ঠোঁটে তেমন প্রয়োজন নেই। একবার ভাবুন, ‘সুবর্ণরেখার’ মতো গম্ভীর ও বিষণ্ণ ছবিতে জহর রায় যদি নিয়তিতাড়িত হয়ে মুখুজ্জেবাবু রূপে ধরা না দিতেন, তাহলে ঋত্বিক ঘটকের মহাপ্রস্থানের পথ সুগম হতো কী! জহর রায় রূপী ওই মুখুজ্জেমশাই হলেন নরকের দেবদূত। তিনি না থাকলে যে বাংলা সিনেমার অনেক রান্নাই পানসে হয়ে যেত, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
(ক্রমশ)
 অলঙ্করণ: চন্দন পাল  
01st  March, 2020
 অথৈ সাগর
পর্ব ১৭

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

22nd  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব ১৭

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- ষষ্ঠ কিস্তি। বিশদ

22nd  March, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

15th  March, 2020
অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

15th  March, 2020
আশীর্বাদ অনন্ত
তপনকুমার দাস

‘মা তুমি?’ দরজা খুলেই সামনে দাঁড়ানো পরমাকে দেখে চমকে ওঠে অভিজাত। প্রায় দেড় বছর পরে বাড়ির দরজায় দাঁড়ানো মাকে দেখলে অবাক না হয়ে উপায় কী?  বিশদ

15th  March, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৫
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

08th  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৫

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

08th  March, 2020
দোল
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী

এই বাড়িটা তোমার? এত সুন্দর! পথে আসতে-আসতে এর কথাই তুমি বলছিলে আমায়? এই কথা বলে ফেলিনি ঘুরে ঘুরে বাড়িটি দেখতে থাকল।
আহামরি কিছু নয়। খুব সামান্য এক মাটির বাড়ি। ট্যারাবাঁকা। মাথায় টালিখোলা। এদিক-ওদিক ভাঙা-ফাটা। বাড়ির সামনে একটু ফাঁকা জমিন, সেখানে প্রাচীন এক কদমগাছ।   বিশদ

08th  March, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৪
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

01st  March, 2020
সংবর্ধনা
বিপুল মজুমদার

‘আমাদের ক্লাবের একটা নিয়ম আছে দাদা। প্রত্যেক বছর ক্লাবের বার্ষিক অনুষ্ঠানে দু’জনকে আমরা সংবর্ধিত করি। একজন আপনার মতো প্রথিতযশা কেউ, অন্যজন আমাদের এই সুজনপুরের কোনও কৃতী সন্তান। এ বছর উত্তম মণ্ডলকে আমরা বেছে নিয়েছি। ওই কোণের দিকে হলদে জামা পরা যে মানুষটিকে দেখছেন ওই হল উত্তম। 
বিশদ

01st  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৩

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- দ্বিতীয় কিস্তি। 
বিশদ

23rd  February, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৩
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

23rd  February, 2020
গায়ক চারা
সসীমকুমার বাড়ৈ

—স্যার, ও এসেছে।
—কে? মন্দার ফাইল থেকে মুখ তুলে জিজ্ঞেস করল।  বিশদ

23rd  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১২ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- প্রথম কিস্তি।
বিশদ

16th  February, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা ভাইরাসের জেরে দেশবাসী গৃহবন্দি। মঙ্গলবারই আরও ২১ দিনের জন্য গোটা দেশে লক ডাউন করে রাখার ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাই ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্য সরকারি কর্মীরা প্রতিবারই মার্চ মাসের বেতন এপ্রিলে পান। এটাই হয়ে এসেছে। লকডাউন হওয়ার আগে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর থেকে স্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিতে নিযুক্ত কর্মীদের এপ্রিল মাসের বেতনের বিল পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ...

উন্নাও, ২৫ মার্চ: মাথা, মুখ তোয়ালে দিয়ে মোড়া। দেখা যাচ্ছে শুধু চোখ দু’টো। পিঠে একটা ব্যাগ। তাতে কিছু বিস্কুটের প্যাকেট আর জলের বোতল। এটুকু সম্বল করেই চড়া রোদে শুনশান রাজপথ ধরে হেঁটে চলেছে ওরা। ...

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: গিলেটিনের আবিষ্কর্তা জোসেফ ইগনেস গিলেটিনের মৃত্যু
১৮২৭: জার্মান সুরকার এবং পিয়ানো বাদক লুডউইগ ভ্যান বেইটোভেনের মৃত্যু
১৯৯৩: চিত্র পরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৭১: স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, শুরু হল মুক্তিযুদ্ধ
১৯৭৪: চিপকো আন্দোলনের সূচনা
১৯৯৯: সুরকার আনন্দশঙ্করের মৃত্যু
২০০৬: রাজনীতিবিদ অনিল বিশ্বাসের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.১৯ টাকা ৭৬.৯১ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৮১ টাকা ৮৯.৯৫ টাকা
ইউরো ৮০.৬৪ টাকা ৮৩.৬৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
25th  March, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ চৈত্র ১৪২৬, ২৫ মার্চ ২০২০, বুধবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) প্রতিপদ ২৯/২৯ অপঃ ৫/২৭। রেবতী অহোরাত্র সূ উ ৫/৩৯/৪১, অ ৫/৪৫/৪৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/১৬ মধ্যে পুনঃ ১/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৪২ গতে ১০/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪২ গতে ৪/১১ মধ্যে।
১১ চৈত্র ১৪২৬, ২৫ মার্চ ২০২০, বুধবার, প্রতিপদ ২৬/১০/২১ অপরাহ্ন ৪/৯/৪৯। রেবতী ৬০/০/০ অহোরাত্র সূ উ ৫/৪১/৪১, অ ৫/৪৫/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১২ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৫/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/৪২/৪৩ গতে ১০/১৩/১৪ মধ্যে।
২৯ রজব

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ:খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: গিলোর্টিনের আবিষ্কর্তা জোসেফ ইগনেস গিলেটিনের মৃত্যু১৮২৭: জার্মান সুরকার এবং ...বিশদ

07:03:20 PM

তামিলনাড়ুতে আরও ৩ জনের শরীরে মিলল করোনা ভাইরাস 

11:52:00 PM

আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রথম করোনা আক্রান্তের খোঁজ 

09:02:11 PM

দেশে একদিনে ৮৮ জনের শরীরে মিলল করোনা ভাইরাস, মোট আক্রান্ত ৬৯৪: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

08:55:45 PM

কৃষ্ণনগরে করোনা আতঙ্কে আত্মহত্যা! 
হোম আইসোলেশনে থাকার নির্দেশ পাওয়ার পর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী ...বিশদ

08:34:13 PM