Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব। সংসারের পালা-গানে ঝালাপালা হতে হতে কখনও-সখনও যদি নিস্তার পাওয়া যেত তখন রিমার সঙ্গে গল্প জুড়তে ভুলত না দীনবন্ধু— জানো তো, মিহির পড়াশুনোয় কী ভালোই না ছিল, অথচ শেষ পর্যন্ত একটা চাকরি জোটাতে পারল না। কিংবা বলত, সিনেমার নায়ক হতে গিয়ে কী হেনস্তাই না হয়েছিল বিমল। মায়ের গয়না চুরি করে শেষ পর্যন্ত হাজতবাস করতে...। স্বামীর হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদের প্রতি রিমার কোনও উৎসাহ না দেখে হতাশ হতো দীনবন্ধু। হতাশ হলেও সহজে ছাড়ত না রিমাকে। পাশের ফ্ল্যাটের ঘোষ-গিন্নির মতো গাওয়া ঘি রঙের জামদানি শাড়ি কিনে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে শোনাতে চাইত অজিতের বোন নন্দিতার গল্প। নন্দিতার ভুল বানানে ভরা প্রেমপত্র লেখার গল্প। দীনবন্ধুকে তিন-তিনটে চিঠি লিখেও যখন পাত্তা পায়নি, তখন পাকড়াও করেছিল ত্রিনাথকে। বলতে বলতে হেসে ঢলে পড়ত দীনবন্ধু। একটু হয়তো ছুঁয়েও দিত রিমাকে। আর তখনই সোফার পাশে বসা স্বামীকে ছেড়ে উঠে দাঁড়াত রিমা— তোমার বড্ড ঢলে পড়া স্বভাব। বড় বড় সব ছেলে-মেয়েরা ঘরে। দেখলে কী ভাববে বলো তো?
দীনবন্ধুর উত্তরের অপেক্ষা করত না রিমা। হেঁশেলে পালিয়ে নিস্তার পাওয়ার চেষ্টা করত স্বামীর স্মৃতিচারণের বহর থেকে। রিমা পালালেও দুঃখ পেত না দীনবন্ধু। স্মৃতি সতত সুখের। নিজের মনে নিজেই ডুবে যেত হারানো বন্ধুদের স্মৃতি মন্থনের সমুদ্রে। স্মৃতির ঢেউয়ে ভেসে যেত। আছড়ে পড়ত। আবার ভাসত। আছাড় খেত। সুখ-দুঃখ, দুঃখ-সুখের স্মৃতি মানুষের জীবনের হৃদস্পন্দন। বেঁচে থাকার, এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। সুতরাং রিমা এড়িয়ে গেলেও বুঁদ হয়ে থাকতে ভালোবাসত দীনবন্ধু। মনে মনে রিমার উদ্দেশে বলত— মেয়েরা বন্ধুত্বের কী বোঝে? হিংসা আর পরশ্রীকাতরতার অসুখে ভুগলে কি আর বন্ধুত্ব করা যায়?
বলবে না কেন? রিমার মুখে কোনও দিন তার কোনও বন্ধুর গল্প এমনকী নামও শোনেনি দীনবন্ধু। কৌতূহল চাপতে না পেরে প্রশ্নটা একদিন করেই ফেলেছিল ছেলে-মেয়েদের আড়ালে— তোমার কোনও বন্ধু নেই? কই তাদের কথা তো কোনও দিন বলো না? স্বামীর প্রশ্নের উত্তরে একগাল রহস্যের হাসি ছড়িয়েছিল রিমা— থাকবে না কেন? খুউব আছে। তবে তারা তোমার বন্ধুদের মতো গেলাসের বন্ধু নয়।
ওঃ, উত্তর শুনে একটু দমে গেছিল দীনবন্ধু। বলেছিল— আমাদের সমাজে মেয়েদের হাতে গেলাসটা এখনও তেমনভাবে ওঠেনি, তাই বলতে পারলে। উঠলে তো সন্ধের পর সংসারটা ভরত-নাট্যমের স্টেজ হয়ে যেত।
মোটেও না। ওই সব ছাইপাঁশ গিলে বন্ধুত্ব করার চেয়ে নির্বান্ধব থাকা অনেক ভালো— হাতের কাজ সারতে সারতে নিজের মনে নিজেকে বলার মতো করে বলেছিল রিমা।
মাসে ক’দিন আমার হাতে গেলাস উঠতে দেখেছ? স্ত্রীর উপর অভিমান হয়েছিল দীনবন্ধুর— জানি জানি, তোমার বন্ধুদের সব খবর আমার জানা আছে।
তাই? কী জানো, একটু শোনাবে আমাকে? কান খাড়া করে বেঁকে দাঁড়িয়েছিল রিমা।
ওই তো বিট্টুর মা, দর্জিপাড়ার ধুমসো মহিলাটা, কী যেন নাম?
কল্পনা মোটেও আমার বন্ধু নয়। ওর ছেলে বাপ্পার সঙ্গে পড়ে। স্কুলের দুয়ারে দেখা হয়, ব্যস— আবার নিজের কাজে ফিরেছিল রিমা।
টুম্পার মা গীতা? তার সঙ্গে তো দিনে চোদ্দোবার কথা হয়। নারায়ণ পুজোর প্রসাদ খেতে যাও। রামমন্দিরে শাড়ি কিনতে যাও, নাছোড় দীনবন্ধু কিছুতেই ছাড়তে চায়নি রিমাকে। গীতাকে একটু বেশিই পছন্দ করে দীনবন্ধু। বিট্টুর মায়ের মতো থলথলে নয়, আবার সানুর মায়ের মতো প্যাঁকাটিও নয়। গায়ের রং শ্যামলা হলেও বেশ চিকচিকে। আর চোখ দুটো? সে তো একেবারে মদন বাণ।
—গীতা তো আমার চেয়েও তোমার বেশি বন্ধু। স্কুটারের পিছনে বসিয়ে ব্যাঙ্কে নিয়ে যাও—
—গীতা বলেছে বুঝি? গোপন কথাটি গোপন না থাকায় ফুঁসে উঠেছিল দীনবন্ধু— স্ট্যান্ডে একটাও রিকশ ছিল না। নিজেই যেচে এসে দু’কাঁধ ধরে পিছনে ঝুলে পড়ল।
জানি জানি। গীতা আমাকে সব বলেছে— হিংসে হিংসে স্বরে শুনিয়ে দিয়েছিল রিমা। তারপর সরাসরি জিজ্ঞাসা করেছিল, পরের বউকে স্কুটারের পিছনে বসিয়ে অত ঘন ঘন ব্রেক কষার কী হয়েছিল? ঘন ঘন ব্রেক কষেছি? আমি? গীতা বলেছে বুঝি?
না, ঠিক তা বলেনি। বলেছে, রিমা, তোর বরটা খুব ভিতু। স্কুটার চালানোর হাতটাও পোক্ত নয়। ওইটুকু রাস্তায় পঞ্চাশবার কেউ ব্রেক কষে? নিজের ঢঙে জবাব দিয়েছিল রিমা। চোখ রেখেছিল দীনবন্ধুর মুখের ক্যানভাসে। তারপর দীনবন্ধুর কোনও উত্তর শোনানোর আগেই ঘোষণা করেছিল রায়— আমি তো তোমাকে হাড়ে হাড়ে চিনি। ঘন ঘন ব্রেক কষার উদ্দেশ্যও বুঝি। গীতার ঢুলু ঢুলু স্বভাবকে ক্যাশ করতে চেয়েছিলে, তাই তো?
রিমার রায় শোনার পর বন্ধুত্ব নিয়ে আলোচনা আর এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়নি দীনবন্ধু। গীতার স্পর্শটুকু স্মৃতিতে রেখে ঘর ছেড়েছিল নিস্তার পেতে। বিট্টুর মা, গীতা আর শ্রীলেখার সঙ্গেই একটু যা মাখামাখি রিমার। তার বাইরে আর যারা আছে তারা তেমন উল্লেখযোগ্য কেউ নয়। কিন্তু দীনবন্ধু তো জানতে চেয়েছিল অন্য কথা। রিমার স্কুল কিংবা কলেজবেলার কোনও বন্ধুর কথা। ‘বন্ধু’ তার কারণ ‘বান্ধবী’ শব্দটাকে তেমন প্রাধান্য দিতে চায় না দীনবন্ধু। দিতে ইচ্ছে করে না। কেমন যেন প্রাণহীন, ছাড়া ছাড়া মনে হয়। চাকরি পাওয়ার পর দপ্তরে পেয়েছিল অনুরাধাকে। বয়সে দু-তিন বছরের বড় হলেও ‘দিদি’, ‘দিদি’ চেহারা ছিল না অনুরাধার। রিমা তখনও দীনবন্ধুর জীবনে চৌকাঠ পেরয়নি। তাই অনুরাধাকে বান্ধবীর মর্যাদা দিয়ে মনে মনে তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে রূপকথার দেশে বেড়াতে যেতে ভালোই লাগত। অনুরাধাও সাড়া দিত শনিবারের ইভিনিং শো-এ সিনেমা-থিয়েটারে যাওয়ার প্রস্তাবে। পুরনো বন্ধুদের কাছে বুক ঠুকে গর্ব করত দীনবন্ধু— তোরা ওই এক নন্দিতাতেই মেতে আছিস। আছে তোদের কোনও বান্ধবী? অনুরাধার মতো?
না নেই— ঠাস করে মুখের উপর বলে দিয়েছিল বিমল। বান্ধবী না অন্য কিছু? ইয়ে, মানে বিয়ে করে ফেল তোর ওই পরমাণুকে। অজিত জ্ঞান দিয়েছিল— বান্ধবী জুটিয়েছিস তো! পকেট সেলাই করে রাখিস। গেলাসে শেষ চুমুক দিয়ে টেবিল ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছিল ত্রিনাথ— মাসিমা জানেন? না কি নারদের ভূমিকাটা আমিই পালন করে আসব?
রিমার কাছে গীতার খোঁটা খেয়ে পালিয়ে এসেও নিস্তার নেই দীনবন্ধুর। থাকবে কেমন করে? মানুষের মতো তো কখনও ফাঁকা থাকে না। মানুষ তো কখনও চুপ করে থাকতে পারে না। মনের ভাবনা, মনের কথোপকথন মনে মনেই চলতে থাকে। ত্রিনাথের কথা মনে পড়তেই তাই মনে মনে হেসে ফেলে দীনবন্ধু। প্রস্তাবটা অনুরাধার কানে পাড়তে গিয়েও পাড়তে পারেনি। ভিতু প্রেমিকের স্বভাব। বলি বলি করতে করতেই প্রেম পালিয়ে যায় চলি চলি বলে। তবে অনুরাধা নেমন্তন্ন করেছিল। ভাইফোঁটায়। বলেছিল, আমার ভাই নেই। তোমারও বোনের অভাব। চলে এসো। প্রস্তাব শুনে ভিরমি খাওয়ার দশা হয়েছিল দীনবন্ধুর— কিন্তু বন্ধুত্ব? ওমা, ভাই-বোনের কি বন্ধুত্ব হয় না? বলতে বলতে অফিসের মধ্যেই অনুরাধা নিজের কমললতা দুই হাত মালা করে জড়িয়ে ধরেছিল দীনবন্ধুর গলা। ক্যামেরা থাকলে তোদের ভাই-বোনদের একটা ছবি তুলে রাখতাম— পাশের টেবিল থেকে টিপ্পনি ছুঁড়ে দিয়েছিল সামন্তবাবু। বন্ধু আর বান্ধবীর জ্যাকেট খুলে সেই যে সেদিন দীনবন্ধু আর অনুরাধা ভাই-বোন হয়ে গেছিল, সে সম্পর্ক আজও অটুট হয়ে আছে। অনুরাধার মেয়ে অলকানন্দা তো মামা বলতে পাগল। প্রতি রবিবার শ্যামনগর থেকে ছুটে আসে শুধু মামির হাতে রান্না চিকেনকারি খেতে। কিন্তু দীনবন্ধুর অবচেতন মন এখনও মাঝেমধ্যে কামনা করে অনুরাধাকে। একান্তে রিমার চেহারায় গুলিয়ে নেয় অনুরাধাকে।
আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে/ তাই হেরি তায় সকল খানে...
ধুস! আজকাল এই এক জ্বালা হয়েছে। মোবাইল ফোন। একটু যে মন দিয়ে মনের কথা ভাববে, সে উপায় নেই। অথচ যখন থাকার দরকার ছিল তখন ছিল না। থাকলে কত বন্ধু হতো। বান্ধবী জুটত। এসএমএস পাঠিয়ে মনের কথা ফোনের পর্দায় নিবেদন করা যেত। এখন এই অবেলার পড়ন্ত রোদে মোবাইলের চাকচিক্য তেমন ভালো লাগে না দীনবন্ধুর। অনুরাধা সবে উঠে আসছিল এক পা এক পা করে। ঠিক তখনই বেজে উঠতে হল যন্ত্রটাকে?
তুমি কি চা খাবে না স্নানে যাবে?
আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে/ তাই হেরি তায় সকল খানে...।
হ্যালো, মিহির। বল... রান্নাঘর থেকে উড়ে আসা রিমার প্রশ্নের জবাব দেওয়া হয় না। আজই সকালে খুঁজে পাওয়া হারানো ছোটবেলার বন্ধুর সঙ্গে ফোনালাপে ব্যস্ত হয় দীনবন্ধু। তবে বেশিক্ষণ নয়, মাত্র দু’মিনিট ষোলো সেকেন্ড। মিহির ছিল চিরপ্রেমিক। যাকে দেখত তাকেই পছন্দ হয়ে যেত। মনে মনে ভালোবেসে খুশি হতো। একতরফা হলেও বুক চিতিয়ে বলত, পারবি তোরা এমন নিঃস্বার্থ প্রেমিক হতে?
না, আজ আর অফিস যাওয়া হবে না। তুমি চা দাও, ঝট করে বাজার থেকে একটু ঘুরে আসি— ফোন ছেড়ে রান্নাঘরে রিমার পাশে এসে দাঁড়ায় দীনবন্ধু। খবরটা ঢেলে দেয় স্ত্রীর কানে, মিহির আসবে। একটু মাটন নিয়ে আসি। মিহিরকে মনে আছে তো? সেই যে আমার সঙ্গে তোমাদের বাড়ি গেছিল কনে দেখতে?
দীনবন্ধুর কথা শুনে বুকের ভিতরটা ছ্যাঁৎ করে ওঠে রিমার। কিন্তু মুখে প্রকাশ করে না। মেয়েদের চিরন্তন স্বভাবে বুক ফাটলেও মুখ ফোটে না। চায়ের বাটি চাপিয়ে দেয় ওভেনে।
মিহিরের খুব পছন্দ ছিল তোমাকে— রিমার সাড়া না পেয়ে ডাইনিং স্পেসে ফিরে আসে দীনবন্ধু।
জানি, মুখ ফস্কে এক শব্দের উত্তরটা প্রায় বাতাসে ছুঁড়ে দিয়েছিল রিমা। কিন্তু না, মুখ ফস্কাতে দেয় না। ভারী সুন্দর সহজাত ভঙ্গিতে সামলে নেয়। ফুটন্ত চায়ের বাটিতে চামচ নাড়তে নাড়তে শুনিয়ে দেয় হক কথা— গেলাস পেতে গিলতে বসো না।
তোমার ওই এক দোষ। এক স্বভাব। ঠাকুমা দিদিমার যুগে পড়ে থাকার স্বভাব। এতদিন বাদে পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে, একটু সেলিব্রেট করব না?
না, করবে না। ঘরের ভেতর বেলেল্লাপনা আমি সহ্য করব না। ফোন করলেই বাপ্পা জিজ্ঞাসা করে, মা, বাবা ঠিক আছে তো? আজকালকার ছেলে। হোস্টেলে থাকে। একটা সিগারেট পর্যন্ত...
মায়ের স্বভাব পেয়েছে— খুশি হয় দীনবন্ধু। তোষামোদ করে রিমাকে— অতটা সেকেলেপনাও ঠিক নয়। একটু স্মার্টনেস দরকার।
স্মার্টনেস? বলো ভলেন্টারি ম্যাডনেস। ইচ্ছে করে পাগল হওয়া। তোমার কাছেই তো শুনেছি তোমার বন্ধুর গল্প। চার চুমুক পেটে পড়তে না পড়তেই মাতলামির সীমা ছাড়িয়ে ফেলে। তুমিই তো বলেছ, সৈকতদার বাড়িতে রীনাদিকে জড়িয়ে ধরে...।
বন্ধুর বউয়ের সঙ্গে ওটুকু ইন্টু-মিন্টু হতেই পারে— চায়ের কাপ হাতে তুলে যুক্তির দেওয়াল খাড়া করে দীনবন্ধু।
তোমার বউয়ের সঙ্গে করলে তুমি মেনে নিতে পারবে তো? বিরক্ত হয় রিমা।
কী যা তা বলছ? এই বয়সে মানুষ অনেক ম্যাচিওর হয়। স্থান-কাল-পাত্র বুঝতে পারে। তাছাড়া মিহিরের অনেক পরিবর্তন হয়েছে শুনেছি— রিমাকে বোঝানোর চেষ্টা করে দীনবন্ধু।
হাজারবার সাবান মাখালেও কয়লা কখনও ফর্সা হয় না, দৃঢ় স্বরে জানিয়ে দেয় রিমা— তাছাড়া ওই মানুষটা কী করে যে তোমার বন্ধু হল বুঝতে পারি না বাপু।
আমিও বুঝতে পারি না মিহিরকে চিরকাল তুমি কেন অপছন্দ করো? বিরক্ত দীনবন্ধুর মনে ক্ষোভের উত্তরে হাওয়া বইতে থাকে।
তার যথেষ্ট কারণ আছে।
কী কারণ? কাপে শেষ চুমুকটা সেরে নিয়ে উঠে দাঁড়ায় দীনবন্ধু।
বিয়ের আগে থেকেই বিরক্ত করত। ছুঁক ছুঁক করত। এমনকী বাবার কাছেও—
বিয়ের আগেই মিহিরকে যে চিনত সে কথা তো বলনি কোনও দিন— রিমাকে থামিয়ে অবাক হয় দীনবন্ধু। বসে পড়ে চেয়ারে, ওকে নিয়ে তোমাকে যেদিন দেখতে গেছিলাম সেদিনও তো মিহির কিছু বলেনি।
তারপর থেকেই শুরু করেছিল আসা-যাওয়া। তোমার পাঠানো নববর্ষের কার্ড পৌঁছে দিতে দাঁড়িয়েছিল ইউনিভার্সিটির গেটে। রাগ হয়েছিল তোমার উপর— রান্নাঘরের দিকে পিছন ফেরে রিমা।
নববর্ষের কার্ড? আমি পাঠিয়েছিলাম? অবাক হওয়ার সীমা ছাড়ায় দীনবন্ধু।
শুধু কী নববর্ষের কার্ড? রবীন্দ্রনাথের কবিতা লেখা চিঠি? ঘুরে দাঁড়ায় রিমা— তোমার ওই বন্ধু বিয়ের প্রস্তাবও দিয়েছিল বাবার কাছে। বিয়ের পরেও নানান অছিলায় বিরক্ত করার চেষ্টা করেছে। সে সব খবর কি তুমি জানো? আমিও জানতে দিইনি। প্রাণের বন্ধুর স্বভাব জানতে পারলে দুঃখ পাবে তাই।
মজা করেছিল হয়তো। তবে ওর মনে কোনও পাপ...।
চুপ করো। ছেলেদের কোনটা মজা, কোনটা পাপ, কোনটা পুণ্য মেয়েরা বেশ বুঝতে পারে। শান্তির প্রয়োজনে শাক দিয়ে আমরা মাছ ঢেকে রাখি তাই কিছু টের পাও না— ঋজু রিমার গলার স্বরের এমন দৃঢ়তা আগে দেখেনি দীনবন্ধু।
মোবাইল হাতে তুলে রিং ব্যাক করে শান্ত দীনবন্ধু— শোন মিহির, আমাকে অফিস যেতেই হবে। বড়সাহেব ফোন করেছিলেন। রিমাও বাড়ি থাকবে না। তুই তো এখন কয়েকদিন কলকাতায় আছিস। পরে যোগাযোগ করে নেব, কেমন!
ফোন ছেড়ে রিমার চোখে চোখ রাখে দীনবন্ধু। বন্ধু আর বন্ধুত্বের সব অহঙ্কার যে অন্ধকারে মিশিয়ে দিয়েছে রিমা।
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
07th  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা।
বিশদ

07th  April, 2019
মিষ্টান্ন বিভ্রাট
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

 একদিন কী মনে হল—লিপিকা রান্নাঘরে জমে থাকা রসগোল্লাগুলো একটা সাদা পলিথিনে ভরে বাজারের দিকে রওনা দিল। ভাবল রাস্তায় কোনও ভিখিরির দেখা পেলে মিষ্টিকটা দিয়ে দেবে।
বিশদ

31st  March, 2019
পুণ্য ভূমির
পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

হরিদ্বার হল গঙ্গাদ্বার। সপ্তৈতা মোক্ষদায়িকার এক। এর প্রাচীন নাম মায়াপুর। একান্ন মহাপীঠের (মতান্তরে বাহান্ন) অন্তর্গত এক পীঠ। দক্ষরাজার যজ্ঞস্থল ব্রহ্মকুণ্ডে সতীর জঠর পড়েছিল। ভৈরব এখানে চক্রপাণি। তবে হরিদ্বারের মূল আকর্ষণই হল শিবালিক পর্বতমালার কোল ঘেঁষে দুরন্ত গতিতে বয়ে চলা গঙ্গার প্রবাহ। এর একদিকে মনসা অপরদিকে চণ্ডী পাহাড়। আর সন্ধ্যায় ব্রহ্মকুণ্ডের গঙ্গারতি তো সর্বজন চিত্তজয়ী।
বিশদ

31st  March, 2019
ছায়া আছে
কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মিস লি বলতে শুরু করলেন। ওয়াকারের আশ্রয়ে আসার পর প্রথম তিন মাস আমার খুব সুখেই কেটেছিল। এরপরই শুরু হল অত্যাচার। প্রতিরাতেই ওয়াকার আমাকে বাধ্য করতেন তাঁর শয্যাসঙ্গিনী হতে। ফলস্বরূপ একদিন আমার শরীরে মাতৃত্বের চিহ্ন ফুটে উঠল। একটা সময় পাড়াপ্রতিবেশীদের নজরে এল ব্যাপারটা।   বিশদ

31st  March, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
শক্তিপীঠ শাকম্ভরী

কুরুক্ষেত্র থেকে এবার রওনা দেওয়া যাক হরিদ্বারের পথে। এ পথে দু’তিন ঘণ্টা অন্তর বাস মেলে কুরুক্ষেত্র থেকে। তবে শাকম্ভরী দেবীতীর্থ দর্শন করতে গেলে সাহারানপুরেই নেমে পড়া ভালো।
বিশদ

24th  March, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহিলা বললেন আমার নাম মিস লি।নামটা শুনে চমকে উঠলেন জেমস‌ গ্রাহাম। তিনি বললেন, মিস লি, আপনি তো আজ থেকে মাস ছয়েক আগে আমাদের বন্ধু মার্ক সার্পের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন। মার্ক কেমন আছে। আপনারা কী আবার ফিরে এসেছেন।
বিশদ

24th  March, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 হেস্টিংস স্বদেশে ফিরে যাওয়ার তিনবছর বাদে ১৭৮৮ সালে জুলিয়াস রাইটারের চাকরি নিয়ে ভারতে আসেন। ১৭৮২ সালে তিনি রাইটার থেকে মুর্শিদাবাদের কালেক্টর হন। পরবর্তীকালে জুলিয়াস ইমহফ প্রোমোশন পেয়ে মেদিনীপুরের ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবেও কাজ করেছিলেন।
বিশদ

17th  March, 2019
বীরবল
তপনকুমার দাস

 দাসোয়ান খুদকুশি করেছেন শুনে ‌কেল্লার বাইরে বিশাল জমায়েত। মাসুদ খাঁ বলল, হুজুর, দাওনা হয়ে গিয়েছিল তসবিরওয়ালা। দাওনা, মানে পাগল! দাসোয়ানের কথা কিছু কানে এসেছিল বীরবরের। হারেমের এক বিবির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠার খবর কানে গিয়েছিল বাদশাহেরও।
বিশদ

17th  March, 2019
বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

17th  March, 2019
রাতের প্যাসেঞ্জার
সৌমিত্র চৌধুরী

 মাসের এক তারিখেই বিএস মানে ‘ভট্টাচার্জি-সমাদ্দার কনসালটেন্সি’ নগদে মাইনে দিয়ে দেয়। কোম্পানির সমাদ্দারবাবু একটু রাগী মার্কা, তবে তপনবাবু অতি অমায়িক সজ্জন মানুষ। খেতে খাওয়াতে ভালোবাসেন। নিজের বাড়িতে অনুষ্ঠান হলে নিমন্ত্রণ করেন আমাকে। আজ ওঁর বাড়িতে ছোট একটা অনুষ্ঠান। আমেরিকা থেকে দু’সপ্তাহের ছুটিতে ছেলে এসেছে বাড়িতে। আমিও সস্ত্রীক নিমন্ত্রিত।
বিশদ

10th  March, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

‘আমি বৃন্দাবনে বনে বনে ধেনু চরাবো’— সেই কৃষ্ণ বৃন্দাবনে এখন বন নেই। যা আছে তা কংক্রিটের বন। তবুও শ্রীরাধাগোবিন্দের সেই লীলাভূমি ধর্মপ্রাণ নরনারীর কাছে আজও অতি প্রিয় স্থান।
বিশদ

10th  March, 2019
একনজরে
 নয়াদিল্লি, ১৮ এপ্রিল: দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে পান্ডিয়া ব্রাদার্সের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের উপর ভর করে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ৫ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে। পঞ্চম উইকেটে হার্দিক পান্ডিয়া ও ক্রুনাল পান্ডিয়া ২৬ বলে তোলেন ৫৪ রান। হার্দিক ১৫ বলে দু’টি বাউন্ডারি ও তিনটি ওভার ...

সংবাদদাতা, নবদ্বীপ: বৃহস্পতিবার নবদ্বীপের গ্রামীণ এলাকায় রোড-শো করে ভোটপ্রচার করলেন রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। এদিন সকাল ৮টা থেকে হুডখোলা জিপে চেপে মায়াপুর থেকে প্রচার শুরু করেন তিনি। বাইকে চেপে প্রচুর কর্মী-সমর্থক প্রার্থীর সঙ্গে রোড-শোয়ে শামিল হন। ...

  সংবাদদাতা, মাথাভাঙা: বৃহস্পতিবার নির্বিঘ্নে ই ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হল মেখলিগঞ্জ মহকুমায়। কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ মহকুমার দু’টি ব্লক মেখলিগঞ্জ ও হলদিবাড়ি জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে পড়েছে। ...

লিসবন, ১৮ এপ্রিল (পিটিআই): পর্তুগালে মর্মান্তিক বাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ২৯ জন জার্মান পর্যটকের। এছাড়াও জখম হয়েছেন ২১ জন। তাঁদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বুধবার পর্যটকদের অন্যতম গন্তব্যস্থল মাদিরা দ্বীপে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টা নাগাদ ওই ঘটনা ঘটে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা। আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯০- মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মৃত্যু,
১৯৭১- স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, গঠিত হল অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার,
১৯৭২- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরনের জন্ম,
১৯৭৫- ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের মৃত্যু,
১৯৮৩- এস এল ভি-৩ রকেটের সাহায্যে ভারত মহাকাশে পাঠাল দ্বিতীয় উপগ্রহ ‘রোহিনী’ আর এস ডি-২ 

17th  April, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৬ টাকা ৯২.৩৪ টাকা
ইউরো ৭৭.০৭ টাকা ৮০.০২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,০০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০,৩৬৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০,৮২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ ১৪২৬, ১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, পূর্ণিমা ২৮/৩২ অপঃ ৪/৪২। চিত্রা ৩৫/৩০ রাত্রি ৭/৩০। সূ উ ৫/১৭/৩৬, অ ৫/৫৪/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৩ গতে অস্তাবধি, বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
প্রাচীন পঞ্জিকা: ৫ বৈশাখ ১৪২৬, ১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, পূর্ণিমা ২৮/৪৩/৪৯ অপঃ ৪/৪৭/৪৩। চিত্রানক্ষত্র রাত্রি ৩৬/২৭/৩৮ রাত্রি ৭/৫৩/১৪, সূ উ ৫/১৮/১১, অ ৫/৫৫/৩১, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে ও ৭/৪০ গতে ১০/১৬ মধ্যে ও ১২/৫২ গতে ২/৩৪ মধ্যে ও ৪/১৮ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩০ গতে ৮/৫৮ মধ্যে ও ২/৫৩ গতে ৩/৩৭ মধ্যে, বারবেলা ৮/২৭/৩১ গতে ১০/২/১১ মধ্যে, কালবেলা ১০/২/১১ গতে ১১/৩৬/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৬/১১ গতে ১০/১১/৩১ মধ্যে। 
১৩ শাবান 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম। বৃষ: প্রেমে সফলতা প্রাপ্তি। মিথুন: শ্বশুরবাড়ির সূত্রে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম ...বিশদ

07:03:20 PM

কেকেআরকে ২১৪ রানের টার্গেট দিল বেঙ্গালুরু  

09:44:38 PM

আইপিএল: বেঙ্গালুরু ১২২/২(১৫ ওভার) 

09:14:28 PM

আইপিএল: বেঙ্গালুরু ৭০/২(১০ ওভার) 

08:53:00 PM

টসে জিতে ফিল্ডিং নিল কেকেআর

07:35:32 PM