Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

বিস্মৃতপ্রায় সুরেন্দ্রনাথ
রজত চক্রবর্তী

১৮৮৩। মে মাসের গরম। সকাল থেকেই রোদ ঝলসাচ্ছে। কলকাতা হাইকোর্টের গেটের মুখে আজ ব্রিটিশ পুলিসের সংখ্যা বেশি। হাইকোর্টের সামনের রাস্তার ওপাশের ফুটপাতে লোক জড়ো হচ্ছে ক্রমশ। ভিড় বাড়ছে। বেশিরভাগই ছাত্র-যুব। মাঝবয়সি লোকেরাও আছেন। কিছুক্ষণের মধ্যে উপচে পড়ল ভিড়। চিৎকার-চেঁচামেচির মাঝেই শুরু হল স্লোগান, সাউটিং। একটা পুলিসের জিপ ঢুকছে তার মধ্যে পথ করে। হাইকোর্টের গেটের কাছে এসে থামল। খটাখট সাদা পুলিস অফিসাররা নামতেই সব পুলিসকর্মী লাইন দিয়ে ব্যারিকেড করে দাঁড়াল। জিপ গাড়ির প্রায় পিছন পিছন প্রবেশ করল একটি কালো পুলিস ভ্যান। উত্তেজিত জনতা যেন তাতে ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইছে তখন। ‘গো হেল ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘উই স্ট্যান্ড ফর সুরেন ব্যানার্জি’, ‘মেক ফ্রি সুরেন ব্যানার্জি’ স্লোগানে স্লোগানে আদালতের সামনের চত্বর তখন সরগরম। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ধীরে ধীরে এসে দাঁড়ালেন কালো ভ্যানের দরজায়। একবার চশমাটা ঠিক করে নিলেন চোখে। দাড়িটাতেও হাত বুলিয়ে বিন্যস্ত করলেন। মাঝখানে চুলের সিঁথি। পরনে গ্রীষ্মকালীন কোট ও প্যান্ট। ছিপছিপে লম্বা। দাঁড়িয়ে হাত নাড়লেন ভিড়ের দিকে। জনতার গর্জনে কেঁপে উঠল চারপাশ। সামনেই ছাত্রদের দল। ব্যারিকেড ভেঙ্গে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পৌঁছতে চায় তারা। ভ্যানের কাঁচের জানালা ভেঙ্গে গেল। নেতৃত্বে থাকা ছাত্রটাকে চেনেন সুরেনবাবু। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। হুগলির জিরাট গ্রামের ছেলে, প্রেসিডেন্সির মেধাবী ছাত্র। পরবর্তীকালে এই ছেলেটিকেই ‘বাংলার বাঘ’ হিসেবে চিনবে ভারতবাসী।
বাঙালির এই জাত্যাভিমানকে দৃঢ়তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত করার সময়ের সন্ধিক্ষণ তখন। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাগ্মীতা আকর্ষণ করছে তরুণ প্রজন্মকে। বাঙালির মেরুদণ্ড সোজা করার আহ্বানে অগ্রণী পথিক অগ্রজ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, আছেন কেশবচন্দ্র সেন, সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখ। পথ দেখাচ্ছেন দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও রামমোহন রায়দের ব্রাহ্ম সমাজ আর অন্যদিকে ডিরোজিওর দামাল ছাত্ররা। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা দুর্গাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন ডিরোজিও সাহেবের স্নেহধন্য প্যারীচাঁদ মিত্রের প্রিয় বন্ধু। দুর্গাচরণ মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়া ছিলেন। ডেভিড হেয়ারের প্রিয় ছাত্র হলেও, সেই সময়কার ‘ইয়ং বেঙ্গল মুভমেন্ট’-এর সমর্থক ছিলেন তিনি। গোঁড়া ব্রাহ্মণ পরিবারে সুরেনের ঠাকুর্দার সঙ্গে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত ‘লিবারাল’ বাবার বিরোধাভাষের মধ্যেই কেটেছে সুরেনের ছেলেবেলা। ঠাকুর্দার পাঠশালা থেকে অ্যাংলো ইন্ডিয়ান ছেলেদের স্কুল ‘পেরেন্টাল আকাদেমিক ইনস্টিটিউশন’, সেখান থেকে হিন্দু স্কুল, তারপর ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি। আধুনিক মনস্কতায় বেড়ে উঠেছেন বাবার প্রত্যক্ষ প্রশ্রয়ে।
জন্ম ১৮৪৮ সালে। ১৮৬৮ সালের ৩ ডিসেম্বর রমেশচন্দ্র দত্ত ও বিহারীলাল গুপ্তকে পাশে নিয়ে তিন বন্ধু জাহাজে চেপে পাড়ি দিলেন ইংল্যান্ড। তার আগের দিনই বারাকপুরের পিতৃগৃহ থেকে মাইকেল মধূসুদন দত্তের কাশীপুরের বাড়িতে চলে এসেছিলেন সুরেন। রাতে ছিলেন সেখানেই। মধূসুদন দত্ত বাবার বিশেষ বন্ধু। পরের দিন স্টিমারে করে খিদিরপুরে জাহাজঘাটে মধূসুদন দত্ত তাঁকে উঠিয়ে দিতে এসেছিলেন নিজেই। বারাকপুর থেকে সাতসকালে বাবাও চলে এসেছিলেন সাতসকালে। এর ঠিক ছ’বছর আগে কলকাতায় তৈরি হয়েছে হাইকোর্ট। ব্যারিস্টার বা আইসিএস হওয়ার জন্য বাঙালি ‘ভদ্রলোক’ উচ্চশ্রেণীর একটা অংশ তখন বিলেতমুখো। কিন্তু বছর কুড়ির সুরেন্দ্রনাথ ব্যারিস্টার নয়, আইসিএস হওয়ার উদ্দেশে জাহাজে চেপেছিলেন। পরের বছর আইসিএস পরীক্ষা দিলেন। পাসও করলেন। কিন্তু ‘ডিসকোয়ালিফায়েড’ হলেন বয়সের গণ্ডগোলে। তখন আইসিএস পরীক্ষার বয়সসীমা ছিল ১৬ থেকে ২১-এর মধ্যে। কলকাতা ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেটে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বয়স উল্লেখ করা ছিল ১৬। সেই সার্টিফিকেটটি ইস্যু করা হয়েছিল ১৮৬৩ সালে। তাহলে ১৮৬৯’তে তার বয়স ২১ পেরিয়ে যাচ্ছে, যে বছরে তিনি আইসিএস দিলেন। অতএব বাদ দেওয়া হল সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। পাস করা সত্যেও। তিনি আপিল করলেন। তাঁর বেশ কয়েকটি প্রশ্ন জাত্যাভিমানকে প্রশ্নের সামনে দাঁড় করিয়ে দিল। তুলে আনলেন ভারতীয়দের প্রতি ব্রিটিশ অবহেলার প্রশ্নও। প্রতিবাদ জানালেন মহারাজ রমানাথ ঠাকুর, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, মহারাজ যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর, রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রমুখ বিদ্বজ্জনেরা। ভারতবর্ষের নানা কাগজে লেখা হল এই ঘটনার প্রতিবাদী লেখা। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যাপাধ্যায় তাঁর আত্মজীবনী, ‘A Nation on Making’ বইটির এক জায়গায় লিখছেন, ‘I won the case but my father died on 20th Feb, 1870’। পিতার মৃত্যুর খবর পেলেন বিদেশেই। তাঁকে আবার পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হল এবং তিনি পাশ করলেন ১৮৭১ সালে।
১৮৭১ সালের আগস্ট মাস। অঝোরে বৃষ্টি পড়ছে। ঘোড়ার গাড়ি থেকে একদম হাওড়া স্টেশনের সামনে নামলেন কেশবচন্দ্র সেন। গাড়োয়ান ছাতা খুলে ধরে হাওড়া স্টেশনের পূবমুখো দোরগোড়ায় পৌঁছে দিল। হাওড়া স্টেশনের সামনে পাথরপাতা পথে ঘোড়া পা ঠুকছে। উল্টোদিকে গঙ্গার গা বরাবর নেটিভদের ঘোড়ার গাড়ি রাখার জায়গা। আর সাহেবদের ঘোড়ার গাড়ি রাখার জায়গা স্টেশন লাগোয়া। একটু দূরে স্টেশনের বাঁদিকে সারসার পালকি। বেহারারা আশেপাশে হোগলার শেডের তলায়। কেশবচন্দ্র স্টেশনে ঢুকলেন। সুরেন বোম্বেতে নেমেছে জাহাজে। বোম্বে থেকে ট্রেন জার্নি করে আসছে। কালাপানি পেরিয়ে আসা, ম্লেচ্ছদের দেশ থেকে আসা লোক সরাসরি গোঁড়া ব্রাহ্মণ বাড়ি ঢুকতে পারবে না। তাই কেশব সেন তাঁকে নিয়ে গেলেন তাঁদের বাড়ি। বেশ কিছুদিন পর মা ও ভাই সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরিবারে নিলেন যা সেই সময়ের প্রেক্ষিতে উল্লেখযোগ্য। কলকাতা টাউন হলে কেশবচন্দ্র সেন, সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের উদ্যোগে সংবর্ধনা দেওয়া হয় তাঁকে। সিলেটে পোস্টিং অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যাজিস্ট্রেট পদে। আবার বিতর্ক। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এস সি সাথারল্যান্ড তাঁর বিরুদ্ধে ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা না পাশ করতে পারা ও কাজে গাফিলতির অভিযোগ আনলেন। আবার বিলেত যাত্রা। আবার আপিল। কেস। ফিরে আসেন পরাজিত বিধ্বস্ত নায়ক। বিদ্যাসাগর মহাশয় তাঁকে মেট্রোপলিটন স্কুলে দু’শো টাকার মাস-মাইনে ইংরাজি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দিলেন ১৮৭৫ সালে। তিনি সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেন। তারপর সিটি কলেজ, তারপর চার্চ কলেজ, তারপর প্রেসিডেন্সি ইনস্টিটিউশন... ১৮৭৫ থেকে ১৯১২ পর্যন্ত শিক্ষকতা করেছেন আর বাগ্মী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন শিক্ষিত সমাজে। এই সময়ে তাঁর তেজস্বী বক্তৃতায় ব্রিটিশ বিরোধী ভারতবাসীর উঠে দাঁড়াবার আহ্বানে সাড়া দিচ্ছিল বাংলার শিক্ষিত যুব সমাজ। সেই বক্তৃতায় উদ্দীপিত বিপ্লবী ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়, আনন্দমোহন বসু আরও অনেকেই। আবার একইদিকে প্রেসিডেন্সি ইনস্টিটিউশনে অধ্যাপনার সময় তাঁর নাম পাল্টে রিপন কলেজ করার বিষয়েও উদ্যোগী তিনি– ‘With Lord Ripon’s permission, obtained on the eve of his departure, I named the institute after him, and it is now knoen as Ripon College. (A Nation in Making – S. N. Banerjee)
মার্চ মাস। গঙ্গার ধার বরাবর সবুজ গাছের সারি। অদূরে জাহাজের চিমনি দিয়ে কালো ধোঁয়া উঠছে আকাশে। হাওড়ার ব্রিজ পেরিয়ে বহু মানুষ পায়ে হেঁটে পৌঁছে গিয়েছে টাউন হলে। টাউন হলের পাশে গভর্নর হাউসের বিশাল বাগান। তাঁর পাশে হাইকোর্ট। সাহেব পাড়া কাছেই। রাইটারদের লাল অফিস, রাইটার্স বিল্ডিং। সামনেই বিরাট জলাশয় সহ বাগান। টাউন হলে আজ ছাত্রদের ভিড় উপচে পড়েছে। ভলান্টিয়াররা সামলাতে পারছে না। মঞ্চে বসে আছেন কেশবচন্দ্র সেন, সভাপতি আজকের সভার। আছেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়। আনন্দমোহন বোস সম্পাদক আর অক্ষয় কুমার সরকার সহঃ সম্পাদক। প্রধান অতিথি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও বিশেষ অতিথি প্রিন্স দ্বারকানাথ মিত্র। ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম পাবলিক মিটিং। বলা যায় ভারতবর্ষে প্রথম নিজেদের দাবি-দাওয়া আদায়ের প্রথম সংগঠিত দল গঠন। ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন তৈরি করলেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। ২৬ জুলাই ১৮৭৬। সঙ্গে যেমন পেলেন একঝাঁক কলেজ পড়ুয়া তরুণকে, তেমনই সঙ্গে পেলেন প্রাজ্ঞ কেশবচন্দ্র, বিদ্যাসাগর এবং প্রিন্স দ্বারকানাথের মতো সমাজের বিদ্বজ্জনদের। সেদিন যেন বাঙালি তরুণ সমাজ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল টাউন হলের সভায়। ২৪ মার্চ ১৮৭৭। দিনটি মনে হয় জাতিয়তাবাদী চিন্তার বীজ বপনের দিন। বিদ্যাসাগর মশাই যদিও চেয়েছিলেন ‘বেঙ্গল অ্যসোসিয়েশন’ নামকরণ, কিন্তু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোখে তখন ভারতবর্ষের স্বপ্ন। এর পরের দু’বছর তিনি সারা ভারতবর্ষ ঘুরে বেড়িয়েছেন আর মিটিং করেছেন। হেনরী কটন তাঁর ‘নিউ ইন্ডিয়া’ বইতে লিখেছেন– ‘The educated classes are the voice and brain of the Country. The Bengalee Babu now rule public opinion from Peshwar to Chittagong.’ একটা মুখপত্র দরকার সংগঠনের। বেচারাম চট্টোপাধ্যায় কিছুদিন চালিয়েছিলেন ‘Bengalee’ বলে একটি পত্রিকা। গ্রাহকের অভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়া সেই পত্রিকা কিনে নিলেন সুরেন। ১৮৭৯ সাল থেকে তাঁর সম্পাদনায় ‘ Bengalee’ অসম্ভব সাড়া ফেলল শিক্ষিত জনমানসে। ব্রিটিশ বিরোধী লেখায় ও ভারতীয়দের জ্যাত্যাভিমান উস্কে দেওয়ার লেখায় পত্রিকার পাতা ভরিয়ে তুলতেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। ব্রিটিশ সরকার গ্রেপ্তার করল তাঁকে। কোর্টে আনার সময় হাইকোর্টের সামনে জনসমুদ্র। উত্তাল ছাত্রদের নেতৃত্বে দেখা যাচ্ছে আশুতোষ মুখোপাধ্যায়কে। অনেকেই গ্রেপ্তার হয়েছেন। আশুতোষও। ৫ মে ১৮৮৩ থেকে ৪ জুলাই ১৮৮৩ সুরেন্দ্রনাথের কারাবাস।
যেদিন তাঁর কারাবাসের আদেশ হয়, সেই ৫ মে সমস্ত দোকান-পাঠ বন্ধ ছিল কলকাতায়। বাংলায় প্রথম বিদেশিদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সরাসরি রূপরেখা তৈরি হল। বাংলায় প্রথম খোলা আকাশের নীচে ‘পাবলিক মিটিং’ শুরু হল ওই সময় থেকে। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় জেল থেকে বেরিয়ে সারা ভারতবর্ষ ঘুরে বেড়ালেন। সংগঠন বাড়ছে। ছড়িয়ে পড়ছে জাতীয়তাবাদের সুর। তখনও কংগ্রেস আত্মপ্রকাশ করেনি। ১৮৮৩ সালের ২৮ থেকে ৩০ ডিসেম্বর কলকাতায় হল প্রথম ‘ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন’ এর প্রথম অধিবেশন। ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছিল প্রতিনিধি। ১৮৮৫ সালে দ্বিতীয় অধিবেশন। সেইসময় কংগ্রেসের আত্মপ্রকাশ। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে প্রস্তাব আসে কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার। ১৮৮৬ সালে কলকাতার কংগ্রেস অধিবেশনে সুরেন্দ্রনাথ তাঁর দল নিয়ে যোগ দিলেন কংগ্রেসে। এরপর সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বভারতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে। ১৮৯৫ এবং ১৯০২ সালে জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি। ভারতবর্ষের রাজনৈতিক চালচিত্র দ্রুত পাল্টাচ্ছে। বাংলায় তৈরি হচ্ছে অরবিন্দ ঘোষের নেতৃত্বে ‘গুপ্ত সমিতি’। গড়ে উঠেছে ‘অনুশীলন সমিতি’, তারপর ‘যুগান্তর’ দল যাঁরা সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা চাইছে। গান্ধীজির উত্থান, সুভাষ বোস, নেহরুদের মতো নেতৃত্ব কংগ্রেসের, পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে। সুরেনের ‘নরম পন্থা’ বা ‘মডারেট’ ভাবধারা, নিবেদনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিত্বের সংখ্যা বাড়িয়ে ক্ষমতা দখলের ভাবনা পরিত্যাজ্য হচ্ছে।
১৯১৮ সালে অতন্ত তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কংগ্রেস ত্যাগ করেন তিনি। পরবর্তীকালে তাঁর চিন্তাভাবনা ইতিহাসে সমালোচিত হয়েছে ও হতেই পারে। কিন্তু সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি, যিনি সংগঠিত করতে পেরেছিলেন ভারতবর্ষে রাজনৈতিকভাবে প্রাথমিক পর্যায়ে সর্বধর্মের ঐক্যমত গড়ে তুলতে। যিনি প্রথম জাতীয়তাবাদের বীজমন্ত্র প্রোথিত করেছিলেন দেশের মানুষের মননে। ১৮৭৬ সালের ২৬ জুলাই তাঁর ছেলের মৃত্যু হয়। সেইদিনও তিনি পূর্বনির্ধারিত মিটিং করেছেন। ২৩ ডিসেম্বর ১৯১১’তে স্ত্রী-বিয়োগ। তখন তিনি রাজনৈতিক ভাবে দ্বিধাদীর্ণ।
১৯২৫ সালের ৬ আগস্ট ৭৭ বছর বয়সে বারাকপুরের বাড়িতেই জীবনাবসান হয় সুরেন্দ্রনাথের। তিনি আজ শুধু মাত্র একটি কলেজের নাম ও একটি রাস্তার নাম হিসেবেই থেকে গিয়েছেন। কিন্তু বাঙালিকে শিড়দাঁড়াটা সঠিক শিড়দাঁড়ার অবস্থানে রাখতে শিখিয়েছিলেন তিনিই।
.............................................................
ছবি  ডাঃ শঙ্করকুমার নাথের সৌজন্যে
10th  November, 2019
সংবিধানের ৭০
সমৃদ্ধ দত্ত

ভারত এবং বিশেষ করে আগামীদিনের শাসক কংগ্রেসের সঙ্গে এভাবে চরম তিক্ততার সম্পর্ক করে রেখে পৃথক পাকিস্তান পাওয়ার পর, সেই নতুন দেশের নিরাপত্তা কতটা সুনিশ্চিত? কীভাবে সম্ভাব্য পাকিস্তানের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করা যাবে? কী কী সমস্যা আসতে পারে?  
বিশদ

রাজ সিংহাসন
প্রণবকুমার মিত্র

 দরবারে আসছেন মহারাজ। শিঙে, ঢাক, ঢোল, কাঁসর ঘণ্টার বাদ্যি আর তোপের শব্দ সেটাই জানান দিচ্ছে। তারপর সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে মহারাজ ধীর পায়ে গিয়ে বসলেন রাজ সিংহাসনে। আগেকার দিনে রূপকথার গল্পে এটাই বলা হতো।
বিশদ

08th  December, 2019
আ ম্মা হী ন তামিল রাজনীতি
রূপাঞ্জনা দত্ত

২৪ ফেব্রুয়ারি। তামিলনাড়ুর কাছে এটা একটা বিশেষ দিন। মন্দিরে মন্দিরে উপচে পড়ত ভিড়। সবার একটাই প্রার্থনা, ‘আম্মা নাল্লামাগা ইরঙ্গ’। ‘আপনি ভালো থাকুন’। ওইদিন তিনিও যেতেন মন্দিরে। নিজের জন্মদিনে ভক্তদের ভালোবাসা বিলোতে। সেটাকে অবশ্য ‘পুরাচি থালাইভি’র আশীর্বাদ বলেই গণ্য করত সবাই।   বিশদ

01st  December, 2019
অর্ধশতবর্ষে শ্বেত বিপ্লব 
কল্যাণ বসু

‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে...’
রায়গুণাকর ভারতচন্দ্রের ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যে ঈশ্বরী পাটনীর কালজয়ী বর প্রার্থনা ছিল এটাই। ‘অন্নপূর্ণা ও ঈশ্বরী পাটনী’র এই অবিস্মরণীয় পংক্তিতে সন্তানের মঙ্গলচিন্তা যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছে সন্তানের মঙ্গলার্যে বিরাট কোনও লোভ না দেখিয়ে শুধুমাত্র দুধ-ভাতের আজীবন জোগান প্রার্থনা করা। সুস্থ-সবল সন্তানের জন্য ভাতের সঙ্গে দুধের অপরিহার্যতার কথাও আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রয়েছে এই প্রার্থনায়।  
বিশদ

24th  November, 2019
অচেনা অযোধ্যা
সমৃদ্ধ দত্ত

 সরযূ নদীর নয়াঘাটে মাঝেমধ্যেই দেখা যাবে এক টানাপোড়েনের দৃশ্য। গোন্দা জেলার মানকপুর গ্রামের রমাদেবী নিজের মেয়ের সামনে হাতজোড় করে বলছেন, ‘আমাকে ছেড়ে দে রে..আমি কয়েকদিন পর আবার চলে যাব..সত্যি বলছি যাব।’ মেয়ে জানে মায়ের কথার ঠিক নেই। আজ বিশ্বাস করে ছেড়ে দিলে, সত্যিই কবে যাবে, কোনও ঠিক নেই।
বিশদ

17th  November, 2019
সুরেন্দ্রনাথের সাংবাদিক সত্ত্বা 
ডাঃ শঙ্করকুমার নাথ

১৮৮৩ সালে কলকাতা হাইকোর্ট ‘The Bengalee’ পত্রিকার সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মুদ্রাকার-প্রকাশক রামকুমার দে’র নামে রুল জারি করার নির্দেশ দিল এবং পরের দিন তা কার্যে পরিণত হল। বলা হল— ‘আদালত অবমাননা করার অপরাধে কেন জেলে যাইবেন না, তাহার কারণ প্রদর্শন করুন।’ 
বিশদ

10th  November, 2019
আরাধনা ৫০
সমৃদ্ধ দত্ত

 রবি শর্মার বাড়িতে গুরু দত্ত এসেছেন। প্রায় মধ্যরাত। এত রাতে কী ব্যাপার? রবি শর্মা চোখে জিজ্ঞাসু দৃষ্টি। গুরু দত্ত বললেন, ‘রবি আমি একটা গান চা‌ই। একটি মানুষ অনেক রাত পর্যন্ত মুশায়রার আসর থেকে বাড়ি ফিরেছে। তার সবেমাত্র বিয়ে হয়েছে। অপূর্ব সুন্দরী স্ত্রী। সেই মেয়েটি স্বামীর জন্য অপেক্ষা করে করে একসময় ঘুমিয়ে পড়েছে। স্বামী ভদ্রলোক বাড়ি ফিরে দেখছেন স্ত্রী গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন।
বিশদ

03rd  November, 2019
ডাকাত কালী
সুভাষচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়

 কয়েকশো বছর আগের কাহিনী। তখন এখানে চারপাশে ঘন জঙ্গল। বহু জায়গায় সূর্যালোক পর্যন্ত পৌঁছত না। ছিল একাধিক হিংস্র পশুও। পাশেই সরস্বতী নদীর অববাহিকা। সেখানে বহু ডাকাতের বসবাস ছিল। বাংলার বিখ্যাত রঘু ও গগন ডাকাতও এই পথ দিয়ে ডাকাতি করতে যেতেন।
বিশদ

27th  October, 2019
মননে, শিক্ষায় পুরোপুরি বাঙালি

সুইডিশ অ্যাকাডেমি ঘোষণাটা করার পর কিছু সময়ের অপেক্ষা। আগুনের মতো খবরটা ছড়িয়ে গিয়েছিল গোটা দেশে... একজন বাঙালি, একজন ভারতীয় আরও একবার জগৎসভায় দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন। অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। অমর্ত্য সেনের পর অর্থনীতিতে নোবেল পাচ্ছেন তিনি। বিশদ

20th  October, 2019
অর্থনীতিতে নীতি
অনির্বাণ মুখোপাধ্যায়

 লেখাটা শুরু করা যেতে পারে আমার ছাত্রজীবনে রাশিবিজ্ঞানের ক্লাসে শোনা একটা গল্প দিয়ে। কোনও একসময় ইংল্যান্ডের স্কুলশিক্ষা দপ্তর ঠিক করেছিল, স্কুলের বাচ্চাদের দুধ খাইয়ে দেখবে তাদের স্বাস্থ্যের উপর তার কোনও সুপ্রভাব পড়ে কি না। সেইমতো স্কুলগুলিতে কোনও একটি ক্লাসের অর্ধেক বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানো হয় এবং বাকিদের তা দেওয়া হয়নি। বিশদ

20th  October, 2019
বাহন কথা 
রজত চক্রবর্তী

আকাশে সোনার থালার মতো চাঁদ। বাড়িতে বাড়িতে দোরগোড়া থেকে লতানে ধানের শিষ। এঁকে বেঁকে চলে গিয়েছে চৌকাঠ ডিঙিয়ে, ডাইনিংয়ের পাশ দিয়ে প্রতিটি ঘরে ঘরে... এমনকী সিঁড়ির পাশ দিয়েও উঠেছে দোতলায়। ধানের শিষের পাশে পাশে ছোট্ট ছোট্ট সুন্দর পায়ের ছাপ।  
বিশদ

13th  October, 2019
প্র তি মা র বি ব র্ত ন
সোমনাথ দাস

বর্ষা আর শরৎ এখন মিলেমিশে একাকার। বিশ্ব উষ্ণায়নের কৃপাদৃষ্টিতে শহরবাসীর পক্ষে আর এই দু’টি ঋতুকে আলাদা করা সম্ভব নয়। তবে ভাদ্রের সমাপ্তি এবং আশ্বিনের সূচনা বাঙালির জীবনে নিয়ে আসে এক অনাবিল আনন্দ। মা দুর্গার আগমনবার্তায় আমাদের হৃদয় নেচে ওঠে।   বিশদ

29th  September, 2019
পুজোর ফুলের যন্ত্রণা
বিশ্বজিৎ মাইতি

 বিশ্বজিৎ মাইতি: হাওড়া‑খড়্গপুর রেলওয়ে শাখার বালিচক স্টেশন। মার্চ মাসের এক শুক্রবারের সকালে বেশ কয়েকজনকে ধরেছেন টিটি। বিনা টিকিটে ট্রেন সফর। তাঁদের মধ্যে এক যুবকের হাতে গোটা চারেক বস্তা। হাতে একগুচ্ছ ব্যাগ। গাল ভর্তি দাড়ি। উসকো-খুসকো চুল। পরনে নানান দাগে ভর্তি জামা ও হাফপ্যান্ট। করুণ চোখে আচমকাই নিজের মানিব্যাগ টিটির মুখের সামনে দেখিয়ে ধরা গলায় বলল, ‘স্যার একটা টাকাও নেই। পুরো শরীর চেক করে দেখুন...।
বিশদ

22nd  September, 2019
ভো-কাট্টা

বিশ্বকর্মা পুজোর সঙ্গে ঘুড়ি ওড়ানোটা সমার্থক হয়ে গিয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজো মানেই আকাশজোড়া ঘুড়ির আলপনা। অসংখ্য ঘুড়ির ভেলায় যেন স্বপ্ন ভাসে। বহু কৈশোর আর যৌবনের মাঞ্জায় লেগে আছে ঘুড়ি ওড়ানোর স্মৃতি। যে ছেলেটা কোনওদিন সকাল দেখেনি, সেও বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে সূর্য ওঠার আগেই ঘুড়ি-লাটাই নিয়ে ছাদে উঠে যায়।  
বিশদ

15th  September, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: জমির রেকর্ড নিজের নামে না থাকায় চাষিদের অনেকেই বুলবুলের ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এনিয়ে কৃষক মহলে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কৃষক সংগ্রাম পরিষদ।   ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

 ওয়াশিংটন, ১৪ ডিসেম্বর (পিটিআই): ‘আমার কোনও দোষ নেই। তবু আমাকে ইমপিচ করা হচ্ছে। এটা অন্যায়।’ শুক্রবার ট্যুইটারে এভাবেই ইমপিচমেন্ট বিতর্কে ক্ষোভ উগরে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন কংগ্রেসের জুডিশিয়ারি কমিটি ট্রাম্পের ‘অপসারণ’ অনুমোদন করে দেওয়ায় তা এখন হাউস অব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM