Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

শ্রীগুরু সঙ্ঘ

শ্রীগুরু সঙ্ঘ আমার প্রাণ। শ্রীগুরু সঙ্ঘের জন্য যে প্রাণ দিবে, তার জন্য আমি প্রাণ দিব। শ্রীগুরু সঙ্ঘকে বাঁচাইয়া রাখাই আমার শিষ্যের শিষ্যত্বের লক্ষণ। যে শ্রীগুরু সঙ্ঘকে ভালবাসিতে পারিবে না, তাকে আমি কি ভাবে শিষ্য বলিয়া মনে করিতে পারি? যে স্থানে অন্ততঃ দশজন শিষ্য আছে, সেই স্থানেই একটি করিয়া শাখা সঙ্ঘ স্থাপন করিবে এবং সপ্তাহে বা পক্ষান্তে একবার করিয়া মিলিত হইয়া স্তোত্রাদি পাঠ, বন্দনা গান, আধ্যাত্মিক বিষয়, ঠাকুর প্রসঙ্গ এবং মঠ আশ্রমাদি সম্পর্কে আলোচনা করিবে। যে স্থানে অন্ততঃ দশজন শিষ্যা আছে, সেই স্থানে উপরিউক্ত নিয়মে মাতৃসঙ্ঘও স্থাপন করিবে। প্রত্যেক শিষ্যকে গৃহে মঙ্গলঘট অবশ্যই রাখিতে হইবে। যেদিন সে অন্ন গ্রহণ করিবে, সেই দিন অন্নের অগ্রভাগ শ্রীগুরুর উদ্দেশ্য উৎসর্গ করিতে হইবে। মঙ্গলঘটে শ্রীগুরুর উদ্দেশ্যে অন্ন না রাখিয়া নিজে অন্ন গ্রহণ করা অপরাধ। প্রত্যেক শিষ্য-ভক্তকেই কলিকাতা শ্রীগুরু সঙ্ঘ আশ্রমে সাধ্যমত মাসিক সাহায্য দিতে হইবে। প্রত্যেক শিষ্য-ভক্তকেই কলিকাতা শ্রীগুরু সঙ্ঘ আশ্রমে সার্বভৌম জন্মোৎসবে এবং ব্রহ্মচারী কলোনীতে সার্বভৌম মহাষ্টমী মহাযজ্ঞে সাহায্য প্রেরণ করিতে হইবে।
ভক্ত সম্মেলনে যোগদান করিবার জন্য সকলকেই চেষ্টা করিতে হইবে।
সম্মেলনের (তথা সঙ্ঘের) প্রধান উদ্দেশ্য—
(ক) আদর্শ গৃহস্থ জীবন গঠন, (খ) সঙ্ঘ শক্তির প্রতিষ্ঠা এবং (গ) ভাব বিনিময়। সঙ্ঘান্তর্গত শিষ্য-ভক্তবৃন্দ এই আদর্শত্রয়কে লক্ষ্য করিয়া শ্রীগুরু নির্দ্দিষ্ট সাধন সহায়ে জীবন পথে পরিচালিত হওয়ার যথারীতি চেষ্টা করিবে।
প্রতিটী শিষ্য শ্রীগুরু সঙ্ঘাশ্রিত হওয়ার চিহ্ন স্বরূপ কণ্ঠে রুদ্রাক্ষ ধারণ করিবে এবং পরস্পর পরস্পরের প্রতি ভ্রাতৃভাব করিবে। তোমরা আমার বুকের রক্ত। তোমরা যদি অবিকৃত থাকিয়া চিত্ত প্রফুল্ল রাখিয়া সুখে স্বচ্ছন্দে রাজপুত্রের মতন বিচরণ কর সংসারে আমার মত সুখী কে? তোমরা বিকৃত হইলেই আমার বুক টন্‌ টনানি, তাহাতেই আমার রোগ শোক পরিতাপ যাহা কিছু। তোমার শ্রীগুরু কাহাকেও ভুলিতে আসে নাই, কাহাকে ভুলিতে জানে না—ভুলিতে পারে না। তাহার ভগবান যে বিশ্বরূপ। তোমরা যে এক একজন তাঁহার লীলা স্বীকৃত বিগ্রহ, তাঁহার জীবন্ত মূর্ত্তি। জীবের সেবাই যে তাঁহার শিবের সেবা। ... আমি বিশ্বরূপ ভগবানের পূজা করি। তোমরা আমাকে এই একটা শরীরে সীমাবদ্ধ ভাবিও না। আমি তোমাদের ভিতরেও আছি। যাহারা আত্মসর্মপণ করিয়াছে তাহাদের যতদিনেই হউক প্রাক্ত কর্মক্ষয় করাইয়া পথে চালিয়ে নিবই। ... সর্বদা আশ্রমে যাতায়াত করিবা ...
আমার আত্মা সর্বদাই শ্রীগুরু সঙ্ঘে অচল অটল ভাবে বিরাজ করিতেছে। যে সকল ভক্ত স্থির চিত্তে সংযমী ভাবে আশ্রমে যাতায়াত করিবে তাহারাই উপলব্ধি করিতে পারিবে।
দুর্গাপ্রসন্ন পরমহংসদেবের ‘বাণী চিরন্তনী’ থেকে
12th  December, 2019
 উপাসনা

পরমহংসদেব কখন কখনও ব্রাহ্মসমাজে আসিয়া উপাসনাদি শ্রবণ করিয়া যাইতেন। একদা উপাসনান্তে তিনি কেশববাবুকে ডাকিয়া কহিয়াছিলেন, ‘‘কেশব, তুমি বলিলে, ‘ভক্তি নদীতে প্রীতিকমল প্রস্ফুটিত হইলে’— ভাল, জিজ্ঞাসা করি, নদীতে কি কখনও পদ্ম ফুটিতে দেখিয়াছ? পুষ্করিণীতে কিংবা আবদ্ধ জলাশয়ে পদ্ম জন্মে। কোন্‌ নদীতে পদ্ম দেখিয়াছ?
বিশদ

বাহ্যপূজা 

প্রশ্ন: বাহ্যপূজাকে অধমাধম বলা হয় কেন?
উত্তর: তার মানে অধমেরও অধম, সবচেয়ে নীচু, সবচেয়ে স্থূল, এই আর কী।  বিশদ

14th  December, 2019
সার্বজনীন মহাধর্ম

নিজ গুরুবাক্যে বিশ্বাস এবং শ্রীকৃষ্ণ নামে অনুরক্তি থাকিলে দুর্যোগ তোমাদিগকেও স্পর্শ করিতে পারিবে না। আত্মনির্ভর ভক্ত-শিষ্যদের ইহকালের সাথী আমি আছি ও থাকিব। সঙ্ঘের স্মরণেই সর্ব অমঙ্গল নাশ করে। সঙ্ঘের কর্মে চিত্তশুদ্ধি হয়। সঙ্ঘের ভজনে ইষ্টসিদ্ধি হয়।  বিশদ

13th  December, 2019
 বিরহ

 শ্রীরাধা শ্রীকৃষ্ণ-বিরহে দিব্যোন্মাদ অবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছেন। সর্বাঙ্গে কম্পাদি বিকারসমূহের উদ্‌গম হইয়াছে। কথা বলিতে গেলে শব্দগুলি লুণ্ঠিত হইতেছে। নয়নযুগল হইতে অশ্রুধারা বিগলিত হইতেছে। তাহাতে ব্রজবন নদীমাতৃক দেশের তুল্য হইয়াছে। বিশদ

11th  December, 2019
ভগবান 

শ্রীভগবান্‌ কোন বিশেষ পদার্থ নন, তিনিই বহুরূপে। এক একটি ব্যষ্টিরূপে এই পৃথিবীতে, তিনিই আবার সমষ্টিরূপে কৈলাসে। তিনি ছাড়া তুমি নাই। তুমি ফুল, তোমার অন্তরের ফল তিনি। আবার ফুল রূপে ভোক্তা হ’য়ে ফলরূপী ভগবান্‌কে ভোগ করছো তুমি। শ্রীভগবান্‌ তোমার অণুতে পরমাণুতে আবদ্ধ।  
বিশদ

10th  December, 2019
অমৃতকথা 

ঊনবিংশ শতাব্দী ভারতবর্ষের ইতিহাসে সর্বপ্রকারে এক স্মরণীয় যুগ। এই শতকে ভারতবর্ষ বহুবিধ কারণে জীবনমরণের সন্ধিক্ষণে আসিয়া উপনীত হয়। ধর্ম, সমাজ, সাহিত্য ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই নিদারুণ পরিবর্তন ঘটে।  বিশদ

09th  December, 2019
 বৈরাগ্য

 বৈরাগ্যের ভাব জাগাইবার জন্য যোগবাশিষ্টের মতো আর কোন পুস্তক নাই। বিরল কোন বৈরাগ্যবান্‌, বা মুমুক্ষু আছেন, যে যোগবাশিষ্ট পড়েন না। যোগবাশিষ্টের সহায়ে বিরাগী মন মুহূর্ত্তের ভিতর অন্তর্জগতে চলিয়া যায়। বৈরাগ্যমূলক এই অপূর্ব গ্রন্থখানা পড়িতে পড়িতে মৃত্যুর চিত্র, ক্ষণভঙ্গুর এই সংসারের চিত্র চোখের সামনে ভাসিতে থাকে।
বিশদ

08th  December, 2019
শ্রীমান্‌ উদ্ধব

যখন মথুরা হইতে ব্রজে যাত্রা করেন শ্রীমান্‌ উদ্ধব, তখন তিনি আপন মনে ভাবনা করিয়াছিলেন নন্দরাজার কথা। যাঁদের কথা বলিতে শ্রীকৃষ্ণের মত ব্যক্তির এত বিহ্বলতা, না জানি তাঁদের কৃষ্ণপ্রীতি কত গভীর! এই গভীরতার একটা মানসিক অনুমতি ছিল উদ্ধবের অন্তরে। 
বিশদ

07th  December, 2019
ধর্ম

শ্রীরামকৃষ্ণ কোন ধর্মকে নিন্দা বা উপেক্ষা করেন নাই। কোন ধর্ম ভাঙ্গিতে তিনি আসেন নাই, নূতন কোন সম্প্রদায় গড়িতেও তিনি আসেন নাই। তিনি বুঝাইয়া দিতে আসিয়াছিলেন,—সকল ধর্মেই সত্য নিহিত আছে, প্রত্যেক মানুষ স্বধর্মে থাকিয়া সত্যকর্ম আচরণ করিবে। 
বিশদ

06th  December, 2019
 কর্মশক্তি

“সতত মনে রাখিও তোমার কর্মশক্তি কাহারও হইতে কম নহে, ইহার পরিচয় এবার পাইয়াছ তোমার কর্মশক্তিই যেন তোমার আশ্রয়দাতার শুভাশীর্বাদ আনয়ন করিয়া তোমাকে মহামুক্তির পথে পরিচালনা করিতে পারে।...” সঙ্ঘগীতায় কর্মশক্তির পরিচয়ের কথা যাহা বলিলেন, তাহা এমন কিছুই নয়। বাংলার বাইরে হিন্দী ভাষীদের নিকট যাইয়া প্রথম একা আদায়, এই যা। যাহা ঘটিয়াছিল তাহা এই—ডালটনগঞ্জে [বিহার] একা কালেক্‌সনে গিয়াছি।
বিশদ

05th  December, 2019
 ঈশ্বর

 ‘সংসারের ভোগ হয়ে গেলে ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হয়। কি করে তাঁকে পাব, কেবল এই চিন্তা হয়। যে যা বলে তাই শুনে। তিনি তো ধর্ম-মা নন, তিনি আপনারই মা, ব্যাকুল হয়ে মার কাছে আবদার কর। বিশদ

04th  December, 2019
বৈষ্ণব ভক্ত

এক বৈষ্ণব ভক্তের কথা শুনলাম—তিনি তোমার মূর্ত্তি ছাড়া অন্য মূর্ত্তি দর্শন করেন না। তাঁর গৃহে একখানি কালীর ছবি ছিল, তিনি সেখানি গৃহ হতে ফেলে দিয়ে নিশ্চিন্ত হয়েছেন। শক্তির প্রসাদ পর্য্যন্ত গ্রহণ করেন না। আমি ভক্তিহীন—সেজন্য “আমি শ্যাম, আমি শ্যামা” বলে বুঝলে, তাঁদের ত বুঝাতে পারি না।  
বিশদ

03rd  December, 2019
নাম

নীরব কেন? নাম কর্‌! এই রাম নাম—এই কৃষ্ণ নাম—মধুর হতেও মধুর, একথা কি জন্য বলছি জানিস্‌? দেখ্‌, মধুর কোন দ্রব্য জিহ্বায় রাখলে তার মাধুর্য্য অল্পক্ষণ থাকে, কিছুক্ষণ পরে আর জিহ্বাতে স্বাদ থাকে না; কিন্তু এই যে নাম—প্রথম বৈখরীতে জিহ্বায় রাখ, জিহ্বায় জপ করতে করতে এর মধুরত্ব শতগুণ বৃদ্ধি পাবে, জিহ্বা কৃতার্থ হবে, কণ্ঠ ধন্য হবে।  বিশদ

01st  December, 2019
 দেহ

দেখ্‌, আমার এ নাম প্রাণপ্রয়াণের পাথেয়। তুই নাম কর্‌। আজ তোর দেহে প্রাণ আছে, কিন্তু চিরদিন তো থাকবে না। তোর এমন একটা দিন আসছে যেদিন তোর হস্তপদাদি সঞ্চালনের শক্তি থাকবে না, তোর চক্ষু আর কিছু দেখবে না, তোর জিহ্বা রস গ্রহণ করতে পারবে না বা কোন শব্দ উচ্চারণ করতে পারবে না। প্রাণ তোর দেহকে ত্যাগ করে চলে যাবে।
বিশদ

30th  November, 2019
শিক্ষা

বাহ্যিক স্নেহ-প্রেম-ভালবাসা ও আদর-আপ্যায়ন তাহাদের জন্যই প্রয়োজন অধিক। কিন্তু, যাঁরা উচ্চকোটী সাধক, আচার্য্যদেব তাঁহাদিগকে করুণা করেন ভাল খাওয়াইয়া ভাল পরাইয়া নয়; পরন্তু অন্যভাবে।  বিশদ

29th  November, 2019
কর্ম

 এ জগৎ কর্মময়। এখানে মানুষ কর্ম করিতে আসে। তবে প্রকৃত কর্ম কি, এ সম্বন্ধে পণ্ডিতগণও মোহগ্রস্থ হন। প্রকৃত কর্মের সন্ধান না পাইলে উদ্দেশ্য বিহীন ভাবে কর্ম করিয়াও কোন লাভ হয় না। এইরূপ সম্মেলনের মাধ্যমেই সেই প্রকৃত কর্মের সন্ধান পাওয়া যায়।
বিশদ

28th  November, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোনা এক্সপ্রেসওয়ে। গড়ফার কাছে সকাল থেকে অবরোধের পর আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হল অন্তত ...

 কল্যাণী থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি: ট্রাউকে হারিয়ে ২২ ডিসেম্বর ডার্বি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিলেন ইস্ট বেঙ্গল কোচ আলেজান্দ্রো। শনিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে ম্যাচের পর স্প্যানিশ কোচ বলেন, ‘এরপর আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামে খেলব। এই মাঠ আমার খুবই পছন্দের। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নোটবন্দির ফাঁদে রাজ্যের বহু আদালত। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আদালতে জমা থাকা পুরনো ৫০০ বা ১০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কে জমা না করায় এমনই জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে কলকাতা হাইকোর্ট প্রশাসন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ...

 শিলং, ১৪ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে উত্তাল উত্তর-পূর্ব ভারত। আন্দোলন চলছে পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেও। এরমধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। শুক্রবার ট্যুইটারে তাঁর বার্তা, আপনি যদি বিভেদকামী গণতন্ত্র না চান, তাহলে আপনার উত্তর কোরিয়া ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক চা দিবস
১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,
১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী রঙ্গনাথানন্দের জন্ম,
১৯৫০- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু,
১৯৭৬- ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়ার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৯৩.৪৩ টাকা ৯৬.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.৪৪ টাকা ৮০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪৫৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭, ০৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ২/৪৫ দিবা ৭/১৮ পরে চতুর্থী ৫৮/২৫ শেষরাত্রি ৫/৩৫। পুষ্যা ৫৪/৩০ রাত্রি ৪/১। সূ উ ৬/১২/৩৫, অ ৪/৫০/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৪ গতে ৯/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩০ গতে ৯/১৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে পুনঃ ২/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/১২ গতে ১২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১ গতে ২/৫১ মধ্যে। 
২৮ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৫/৩৫/৫৭ দিবা ৮/২৮/৫০। পুনর্বসু ১/১৯/৩২ প্রাতঃ ৬/৪৬/১৬ পরে পুষ্যা ৫৮/৫৩/৩৭ শেষরাত্রি ৫/৪৭/৫৪, সূ উ ৬/১৪/২৭, অ ৪/৫০/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১২/১ গতে ২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৯ গতে ৯/২৬ মধ্যে ও ১২/৭ গতে ১/৫৪ মধ্যে ও ২/৪৭ গতে ৬/১৫ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩২/২৬ গতে ১২/৫১/৫৫ মধ্যে, কালরাত্রি ১/১১/৫৬ গতে ২/৫৩/২৬ মধ্যে। 
মোসলেম: ১৭ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা মিলবে। বৃষ: ব্যবসা শুরু করলে ভালো হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
 আন্তর্জাতিক চা দিবস১৮৭৭- টমাস এডিসন ফোনোগ্রাফের পেটেন্ট নিলেন,১৯০৮- রামকৃষ্ণ মঠ ...বিশদ

07:03:20 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জিতল 

09:55:39 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৩২/২ (৪০ ওভার) 

09:12:17 PM

প্রথম একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬১/১ (৩০ ওভার) 

08:23:30 PM

মাথাভাঙায় জলাশয় থেকে পচাগলা দেহ উদ্ধার 

08:10:00 PM