Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্বাস্থ্য পরিষেবায় আরও নজর

সকলের জন্য শিক্ষা, সকলের জন্য স্বাস্থ্য। যে-কোনও জনকল্যাণকামী রাষ্ট্রেই এই দুটি ক্ষেত্রের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। শিক্ষা প্রসারে দেশ বা রাজ্য পিছিয়ে থাকলে যেমন সেখানকার অগ্রগতি সম্ভব হয় না, ঠিক তেমনি সেখানকার মানুষের সুস্থ শরীর ও মন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই যে-কোনও সরকারের সাফল্যের খতিয়ান বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখা হয় শিক্ষার প্রসারে সেই রাজ্য বা রাষ্ট্র কতখানি সফল এবং সেখানকার স্বাস্থ্য পরিষেবার মান কতটা উন্নত। সেইদিক থেকে বিচার করলে আমাদের পশ্চিমবঙ্গ এই দুটি ক্ষেত্রেই আগের তুলনায় বেশ উন্নতি করেছে। বাম জমানায় শিক্ষার হাল যেমন ছিল করুণ তেমনি স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রটিও ছিল শোচনীয় অবস্থায়। পরিবর্তন-এর জমানায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় এসেই তাই স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরটি নিজের দায়িত্বেই রাখেন। তাঁর আমলে এরাজ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবায় যে অনেকটাই উন্নতি ঘটেছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। একটা সময় ছিল যখন নেহাত উপায় না থাকলে মানুষ সরকারি হাসপাতাল মুখো হতো। সেখানে যেতে তারা আশঙ্কিতই হতো। পরিবর্তন-এর জমানায় সরকারি হাসপাতালগুলি সেই দুর্নাম অনেকাংশে ঘুচিয়েছে। সেখানকার স্বাস্থ্য পরিষেবার হাল ফিরেছে। সুলভে চিকিৎসার সুযোগও মিলছে। মিলছে চিকিৎসার জন্য বিনাখরচে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ। মুখ্যমন্ত্রী জনস্বার্থে ন্যায্যমূল্যে ওষুধ পাওয়ারও ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আম জনতার জন্য। তাই বহু মানুষ আর এখন সরকারি হাসপাতাল থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকছে না। দিন দিন সেখানে রোগীর ভিড় বাড়ছে। মিলছে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ।
এত তো গেল এক দিক। তবে জনস্বাস্থ্যের প্রয়োজনে নেওয়া কোনও পরিকল্পনা তখনই পুরোপুরি সফল হয় যখন তা পর্যালোচনা করে দেখে ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকলে তা দূর করার ব্যবস্থা হয়। রাজ্যে সরকারি হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসা পরিষেবার ক্ষেত্রেও এই পর্যালোচনা করে দেখার বিষয়টি জরুরি ছিল। এখনও কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে তা দূর করা দরকার। বিষয়টির গুরুত্ব বুঝেই স্বাস্থ্য ভবনে বসেছিল এমনই পর্যালোচনা বৈঠক। সেই পর্যালোচনা বৈঠকেই কিছু কিছু সমস্যার কথা উঠে আসে। আশার কথা, তার ভিত্তিতে কোথায় কী খামতি রয়েছে তা দূর করতে স্বাস্থ্য দপ্তর উদ্যোগ নিচ্ছে। সরকারি কোনও হাসপাতালে প্রথমবার ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ নেওয়ার পর দ্বিতীয় বা তৃতীয় বার ওষুধ নিতে গেলে দূর-দূরান্ত থেকে আসা রোগীরা বেশ সমস্যায় পড়েন। এরজন্য অনেকসময় তাঁদের গোটা দিনটাই চলে যায়। একদিকে আছে যাতায়াতের হয়রানি, আছে সময়াভাব। সেটা দূর করতে এবার স্বাস্থ্য দপ্তর যে উদ্যোগটি নিতে চলেছে তা যেমন প্রশংসনীয় তেমনি রোগীর স্বার্থরক্ষার সহায়কও হবে। বাড়ির কাছে যে-কোনও সরকারি হাসপাতাল থেকেই রোগী বা রোগীর আত্মীয়-স্বজন যাতে বিনা পয়সায় সেই ওষুধটি সংগ্রহ করতে পারে তার ব্যবস্থা করতে চলেছে স্বাস্থ্য দপ্তর। এমন সিদ্ধান্তে নিশ্চয় বহু মানুষ উপকৃত হবে। ওষুধ সংগ্রহ করার জন্য তাদের সময় যেমন বাঁচবে তেমনি যাতায়াতের ধকলও কমবে। অন্তর থেকে রোগীদের সমস্যাটিকে অনুভব করতে না পারলে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া কখনওই সম্ভব ছিল না। এখানেই মমতা সরকারের সাফল্য। কারণ, মুখ্যমন্ত্রী নিজেই মানুষের প্রয়োজনের বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেন এবং অন্তর দিয়েই অনুভব করেন তাদের সমস্যাটি।
ইতিমধ্যেই ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে স্বাস্থ্য ভবন ও জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের মধ্যে কাজে সমন্বয় রাখতে এবং যে-কোনও বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম চালু হয়েছিল। তার সুফল মিলতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। গুরুত্ব পেয়েছে পরিদর্শনের কাজ। রোগীদের প্রয়োজন মেটানোকে অগ্রাধিকার দিতে সেল্‌ফ ঩টিকেটিং পরিষেবা চালু করার কথা এবার ভাবা হচ্ছে, যাতে অসুস্থ শরীরে আউটডোরে টিকিট কাটার জন্য তাঁদের দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে না হয়। এছাড়াও আউটডোরে জল আলো বাথরুমের অভাবসহ যেসব সমস্যা এখনও থেকে গিয়েছে তা দূর করার উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে পিপিপি মডেলে চলা সিটি স্ক্যান, এমআরআই, এক্স-রে’র নীতি নিয়মে সামঞ্জস্য রাখার উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে। আদর্শ নিয়ম মেনে হাসপাতালে অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা, জলের গুণমান পরীক্ষা ইত্যাদি একগুচ্ছ বিষয় নিয়ে ওই পর্যালোচনা বৈঠকে আলোকপাত করা হয়। অর্থাৎ, সরকারি হাসপাতালগুলিতে পরিষেবার ক্ষেত্রে যেখানে যা ঘাটতি রয়েছে তা দূর করার চিন্তাভাবনা হচ্ছে। সত্যিই রাজ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবার কাজে আরও উন্নতি ঘটাতে হলে এই বিষয়গুলিতেও নজর দেওয়া দরকার। পরিষেবার উন্নতি স্বার্থে এবং সরকারি প্রচেষ্টার পূর্ণ সাফল্য পেতে হলে ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করাটা জরুরি। স্বাস্থ্য দপ্তর সেই কাজটি করারই উদ্যোগ নিয়েছে, যা প্রশংসনীয়।
01st  May, 2019
মানবিক মুখ

 বাঘাযতীন ব্রিজের একদম মুখে একটা বাইক পড়ে রয়েছে। অদূরে পড়ে এক যুবক। হেলমেট তার পাশেই গড়াগড়ি খাচ্ছে। যুবকের মুখ থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে। পায়েও রক্ত। অচৈতন্য অবস্থায় তিনি। নিজের ইউনিফর্মে লাগানো ক্যামেরা, অর্থাৎ বডি ক্যামের আলো জ্বেলে দেখার চেষ্টা করলেন যিনি তিনি গড়িয়া ট্রাফিক গার্ডের একজন সার্জেন্ট।
বিশদ

15th  May, 2019
নির্বিঘ্ন হোক গণতন্ত্রের লড়াই 

ষষ্ঠ দফার ভোট সম্পন্ন হয়েছে। আর পড়ে রয়েছে মাত্র শেষ দফার ভোট। তারপরই জানা যাবে কারা বসছে সিংহাসনে। কিন্তু মনে রাখা দরকার, গণতন্ত্রের খেলাটা খুব শান্ত বা নির্বিঘ্ন থাকেনি। বলতেই হয়, বিচ্ছিন্ন হলেও অশান্তি বা হিংসা এড়ানো যায়নি। এই ভোট ঘিরে হিংসা, অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ এমনকী প্রাণ চলে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।  
বিশদ

14th  May, 2019
রেকর্ড ছাপিয়ে বিশ্বরেকর্ড!

 আমেরিকার মুদ্রা ডলারের নিরিখে টাকার দাম যতই তলানিতে ঠেকুক না কেন, ডলারের দেশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রকাশ্যে যত খরচ হয়েছিল তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে ভারতের সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রকাশ্য ব্যয়। ‘প্রকাশ্য’ কথাটা বলা দরকার, কারণ দেশের প্রায় সকলেই জানে পর্দার পিছনের খরচটাই আসল।
বিশদ

13th  May, 2019
টাইম ম্যাগাজিন ও মোদি

 ধর্মীয় মেরুকরণ। সামাজিক মেরুকরণ। রাজনৈতিক মেরুকরণ। ভারতের গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসবের চিত্রনাট্যটা ধীরে ধীরে যেন এই তিন সুরে বাঁধা হয়ে গিয়েছে। ধর্মীয় মেরুকরণের সৌজন্যে বিজেপি। যে অভিযোগ বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরে তুলে এসেছেন, রাজ্যে পাঁচ দফা ভোট হয়ে যাওয়ার পর সেটাই যেন পায়ের নীচে আরও বেশি জমি পাচ্ছে।
বিশদ

12th  May, 2019
বাঙালির শিক্ষক বিদ্যাসাগর 

এই উপমহাদেশে জাতি হিসেবে বাঙালি নিজেকে বিশিষ্ট বলে দাবি করে থাকে। মনীষী গোপালকৃষ্ণ গোখলের উক্তির প্রতিধ্বনি আমাদের অনেকের কথায়—‘‘বাঙালি আজ যা ভাবে ভারত ভাবে তা কাল।’’ অর্থাৎ আমরা বোঝাতে চাই—চিন্তা চেতনার জগতে বাঙালিই হল সবচেয়ে অগ্রণী।   বিশদ

11th  May, 2019
মহাবৈঠকের ভবিষ্যৎ কী?

 দেখতে দেখতে নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রায় শেষের পথে। আর দু’দফা ভোটের পরই ২৩ মে সব রহস্যের, সব লড়াইয়ের, সব গালমন্দ-কুকথার অবসান হবে। কিন্তু, সত্যিই হবে কী? কারণ, এ পর্যন্ত ভোটের প্রবণতা দেখে সব রাজনৈতিক দল আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জয়ের প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
বিশদ

10th  May, 2019
এইচআইভি: মানবিক সরকার

 মানুষের দেহে এইচআইভি ভাইরাস সংক্রমণ প্রথম লক্ষ করা যায় ১৯৮০-৮১ সালে। এইচআইভি সংক্রমণ ঘটে একাধিক ভাবে। তার মধ্যে একটি বড় কারণ হল আক্রান্ত নারী বা পুরুষের সঙ্গে অসুরক্ষিত যৌনসংসর্গ। এছাড়া এই ধরনের অসুস্থ ব্যক্তির রক্ত নিলে কিংবা এই ধরনের অসুস্থ ব্যক্তির দেহে ব্যবহৃত সুচ, অস্ত্র একজন সুস্থ ব্যক্তির দেহে ব্যবহৃত হলেও এইচআইভি সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।
বিশদ

09th  May, 2019
পরিবেশ কেন ব্রাত্য

 কেউ বলছেন বিকাশ ও সংস্কারের কথা। এই সংস্কার সামাজিক ও অর্থনৈতিক হতে পারে। কারও লক্ষ্য উন্নয়ন, আবার কেউ গরিবের ন্যূনতম আয়ের ব্যবস্থা করতে প্রস্তুত। সবারই আসল লক্ষ্য কিন্তু ভোট। কাদের ভোট? মানুষের অর্থাৎ জনগণের দেওয়া ভোট, যা জয়-পরাজয় নির্ধারণ করে দেবে একজন প্রার্থীর এবং রাজনৈতিক দলের।
বিশদ

08th  May, 2019
নিত্যপণ্য নিয়ন্ত্রণে থাক

ভোটের চড়া উত্তাপে আগুন বাজারও। গত কয়েকদিন ধরেই লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যে কোনও ধরনের সব্জিতেই হাত দেওয়ার উপায় নেই। মুরগির মাংসের দাম সেই যে কেজিপ্রতি ২০০ টাকার গণ্ডি ছাড়িয়েছে, তা আর নামার নাম নেই। একদিকে বাজারে মাছের আকাল। তারপরেও আবার যেটুকু মিলছে, তার দাম আকাশছোঁয়া।
বিশদ

07th  May, 2019
বাঞ্ছনীয় নয়

 শনিবার দেশের দুই প্রান্তের দুটি বিশেষ ঘটনা বহু মানুষেরই নজরে পড়েছে। একটি রাজধানী নয়াদিল্লির। অন্যটি পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার। ওইদিন দিল্লির একটি এলাকায় লোকসভা ভোটের প্রচারে রোড শো করছিলেন ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বিশদ

06th  May, 2019
সন্ত্রাসের আঁতুড় 

করাচির ক্লিফটন এলাকায় বাড়িটার নাম হোয়াইট হাউস। বাসিন্দার নাম দাউদ ইব্রাহিম। ১৯৯৩ মুম্বই বিস্ফোরণ সহ ভারতের মাটিতে ঘটে যাওয়া একের পর এক নাশকতায় অন্যতম অভিযুক্ত। বহাল তবিয়তে পাকিস্তানে। সেদেশের প্রশাসন যার সামনে নতজানু, সবরকম রাজনৈতিক ও পারলে কূটনৈতিক সাহায্য দিতে তৎপর। সমান্তরাল অর্থনীতি চলে তার পাকিস্তানে। 
বিশদ

05th  May, 2019
পাকিস্তান শোধরাবার বান্দা!

মাসুদ আজহারকে ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী’ ঘোষণাসহ তাকে ‘নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের নেতা’ হিসেবে নথিভুক্ত করল রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। জিন্নার দেশের এই ‘হিরের’ টুকরোটিকে ভারত টানা পনেরো বছর যাবৎ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে।
বিশদ

04th  May, 2019
কেন ধৃতরাষ্ট্রের ভূমিকা?

 কঠিন বাস্তব হলেও ফের আবার একটি সত্য উদ্ঘাটিত হল। ডেঙ্গু নিয়ে ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রচারই সার, শেষমেশ বারবারই বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা বেরিয়ে পড়ছে। অথচ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সারা বছর রাজ্যজুড়ে মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ কর্মসূচিতে জোর দিতে বলেছেন।
বিশদ

03rd  May, 2019
সৌজন্যটুকু অন্তত বেঁচে থাক 

ভোট মানেই দুই বা একাধিক পক্ষের যুদ্ধ। এক গণতান্ত্রিক পদ্ধতির মধ্য দিয়ে সেই যুদ্ধ চলে। সব পক্ষই ভোটারদের কাছে আর্জি রাখে তাদের দলকে ভোট দেওয়ার জন্য। এই আর্জির দুটি দিকই আছে। একটি পজিটিভ।  
বিশদ

30th  April, 2019
আজকের ভোটে অনেক প্রশ্নের জবাব তৈরি হবে

 গোটা দেশের সঙ্গে রাজ্যে আজ সোমবার লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ হবে। এই দফায় রাজ্যে মুর্শিদাবাদ জেলার একটি কেন্দ্রসহ নদীয়া, বীরভূম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় ভোটগ্রহণ। বিভিন্ন কারণে আজকের ভোটটি রাজ্য-রাজনীতির পক্ষে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
বিশদ

29th  April, 2019
একনজরে
 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

 সংবাদদাতা, মালবাজার: ফুল ঝাড়ুকেই এখন প্রধান অর্থনৈতিক ফসল হিসাবে বেছে নিয়েছেন কালিম্পং জেলার গোরুবাথান ব্লকের সামসিং ফরেস্ট কম্পাউন্ড বস্তির কয়েকশ চাষি। অন্যান্য ফসলের তুলনায় সকলেই এখন ঝাড়ুকেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন। কারণ ঝাড়ু ফলিয়ে তাঁরা এখন বেশি লাভের মুখ দেখছেন। একবার ...

  বিএনএ, বর্ধমান: স্ট্রংরুম পরিদর্শনে গিয়ে লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীদের এজেন্টরা তার ধারেকাছে ঘেঁষতে পারবেন না। প্রার্থীদের এজেন্টরা পরিচয়পত্র নিয়ে নিয়মিত স্ট্রংরুম ভিজিটে যান। কিন্তু, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ, প্রেমিসেস থেকে বেশকিছুটা দূরে একটি ক্যাম্প তৈরি করতে হবে। ...

বীরেশ্বর বেরা, কলকাতা: বালিগঞ্জ ফার্ন রোডের অভিজাত এলাকায় সাদা রঙের দোতলা বাড়ির বাসিন্দা মিতা চক্রবর্তী। এবার তিনি কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী। প্রথমবার নির্বাচনে দাঁড়ালেও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩১: বঙ্গ নাট্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের জন্ম
১৯৭০: টেনিস খেলোয়াড় গ্যাব্রিয়েলা সাবাতিনির জন্ম
১৯৭৫: প্রথম মহিলা হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন জুঙ্কো তাবেই
১৯৭৮: অ্যাথলিট সোমা বিশ্বাসের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৪৯ টাকা ৭১.১৮ টাকা
পাউন্ড ৮৯.১৯ টাকা ৯২.৪৬ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৪ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৮১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,১৩৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৮/৮ দিবা ৮/১৬। চিত্রা ৫৮/১০ রাত্রি ৪/১৬। সূ উ ৫/০/৮, অ ৬/৫/৪৪, অমৃতযোগ দিবা ৩/২৮ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৪৯ গতে ৯/০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ২/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/৪৯ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৫ মধ্যে।
১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বাদশী ৫/৩২/৪৭ দিবা ৭/১৩/২৬। চিত্রানক্ষত্র ৫৭/১১/১৩ রাত্রি ৩/৫২/৪৮, সূ উ ৫/০/১৯, অ ৬/৭/১৫, অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৪ গতে ৬/৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৮ গতে ৯/৪ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ২/৪ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৫/০ মধ্যে, বারবেলা ৪/২৮/৫৩ গতে ৬/৭/১৫ মধ্যে, কালবেলা ২/৫০/৩১ গতে ৪/২৮/৫৩ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৩৩/৪৭ গতে ১২/৫৫/২৫ মধ্যে।
১০ রমজান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: উচ্চশিক্ষায় সাফল্য। বৃষ: উচ্চপদস্থ ব্যক্তির আনুকূল্যে কর্মক্ষেত্রে প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৩১: বঙ্গ নাট্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের জন্ম১৯৭০: টেনিস খেলোয়াড় গ্যাব্রিয়েলা ...বিশদ

07:03:20 PM

ঝড়-বৃষ্টিতে তার ছিঁড়ে অন্ধকারে ডুবল জলপাইগুড়ি
জলপাইগুড়ি শহরের বিস্তীর্ন অংশ ডুবে রয়েছে অন্ধকারে। সন্ধ্যা থেকে ঝড়-বৃষ্টির ...বিশদ

08:10:08 PM

ডায়মন্ডহারবারের এসডিপিও এবং আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার ওসিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

07:27:00 PM

বিমান সংস্থার উপর চটলেন শ্রেয়া
বিমানে বাদ্যযন্ত্র নিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হয় সঙ্গীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষালকে। ...বিশদ

06:21:47 PM

ভোটের দিন গরম বাড়বে
উত্তর বঙ্গের পাঁচ জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও ভোটের দিন কিন্তু ...বিশদ

06:10:39 PM