উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
প্রার্থীর সঙ্গে থাকা সর্বক্ষণের কর্মীদের কথায়, দক্ষিণ কলকাতা তৃণমূলের হাতেই থাকবে। কারণ এই কেন্দ্রে খোদ তৃণমূল নেত্রীর ক্যারিশমা রয়েছে। আমরা ভাবছি, মার্জিন নিয়ে। দিদির গড়ে আমাদের প্রার্থী জয়ের মালা পরেই রয়েছেন। শুধু আমরা নজর দিচ্ছি সেইসব এলাকায়, যেখানে ঘাসফুলের প্রচারে খামতি রয়েছে। সেই ঘাটতি পূরণ হলেই মার্জিন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। প্রার্থী আবার বললেন, অতীতে কী হয়েছে, তা ইতিহাস। আমি সেসব নিয়ে ভাবতে চাই না। কারণ তা ছিল দুঃস্বপ্ন। আমি এখন দিদির সৈনিক। ভেবে নিন, দিদির ছায়ার সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে বিরোধীদের। আমাদের দিদির নির্বাচনী যুদ্ধের রণকৌশল জানার ক্ষমতা নেই বিরোধীদের। কারণ, উন্নয়নের যে ছোঁয়া লেগেছে গোটা রাজ্যে, সেই স্পর্শ পেয়েছে কলকাতা দক্ষিণও। তাতেই মানুষ আজ উজ্জীবিত। রাজ্যের সেই জনগণ সিপিএমকে আট বছর আগেই ছুঁড়ে ফেলেছে। এবার বিজেপিরও একই হাল হবে।
প্রতাপাদিত্য রোডে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কার্যালয়ের সব দায়িত্ব সামলানো মালাদেবীর অন্যতম অনুগত গৌতম দত্তের কথায়, পরিসংখ্যানই দেখুন না, ১৯৯১ সালের পর থেকে এই কেন্দ্রে কখনওই হারেননি মমতা এবং তাঁর দলের প্রার্থীরা। আগে এই কেন্দ্র থেকে জিততেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুব্রত বক্সি এখান থেকে সাংসদ হয়েছেন। এবার মানুষের ‘ঘরের মেয়ে’ জিতবেন। আমরা এনিয়ে পুরোপুরি আশাবাদী। তাই দিদি জিতলে আমরা কীভাবে উৎসব করব, সেটাও চূড়ান্ত করে ফেলেছি।
তবে প্রার্থী বললেন, আমি তো শুধু লোকসভার প্রার্থী নই, কাউন্সিলারও। তাই নিজের ওয়ার্ডের দিকেও আমাকে প্রতিদিন নজর রাখতে হয়। এই ওয়ার্ড আমার সন্তানের মতো। এখানকার মানুষ আমাকে বাড়ির মেয়ের মতোই ভালোবাসে। আর সেই ভালোবাসাই আমি প্রচারে বেরিয়ে কলকাতা দক্ষিণের প্রতিটি প্রান্তে পেয়েছি। যেটা আমার কাছে প্রধান শক্তি।