উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
উত্তরাখণ্ডের কোথায় ছুটি কাটাচ্ছেন তিনি? ফোনের ওপার থেকে ভেসে এল ঊষসীর কণ্ঠস্বর। বললেন,‘জিলিং এস্টেটে বেড়াতে এসেছি আমি। মূলত ট্রেকিংয়ের জন্য আসা। বেড়ানো তো রয়েইছে। মাটিয়ালি নেমে দেড় ঘণ্টা ট্রেক করে জিলিং এস্টেট পৌঁছতে হয়। পুরো জঙ্গলে ঘেরা। পর্যটকদের জন্য তিন-চারটে থাকার জায়গা রয়েছে। কেউ পায়ে হাঁটতে না চাইলে ঘোড়ায় চড়েও আসা যায়। তবে, আমি ট্রেক করেই উঠেছি।’
প্রকৃতি সব সময় টানে বড়পর্দার সত্যবতীকে। তাই পাহাড়ি অরণ্যের নির্ভেজাল আনন্দ উপভোগ করার জন্য তিনি ছুটি কাটাতে চলে এসেছেন জিলিং এস্টেটে। বেড়ানোর ছবি সোশ্যাল সাইটে শেয়ারও করেছেন তিনি। এখানে এসে ইতিমধ্যে শজারু ও হরিণ দর্শন হয়ে গেলেও ‘লেপার্ডের দেখা না মেলাই ভালো’ বলছেন ঊষসী।
একটা বিজ্ঞাপনে কাজ শেষ করেছেন। টেলিভিশনে কাজের কথা চলছে। এর ফাঁকেই গরমের কলকাতাকে টা টা বাই বাই বলে উষসী হাজির হয়েছেন হিমালয়ের কোলে। কেমন আবহাওয়া সেখানে? ঠান্ডা রয়েছে। তবে, দিনের বেলায় সোয়েটার পরতে হচ্ছে না। মনোরম আবহাওয়া। অবশ্য, রাতে সোয়েটার পরতে হচ্ছেই। জিলিং বসে নন্দাদেবী, ত্রিশূল শৃঙ্গগুলি চাক্ষুস করার সৌভাগ্য হচ্ছে এই টলি অভিনেত্রীর।