উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
শুভমিতার সঙ্গে এই অনুষ্ঠানে সঙ্গীতশিল্পী প্রমিত সেনও উপস্থিত ছিলেন। ‘এরই মাঝে প্রমিত সেন বললেন, আমি এখানে একটু জল্পনা উস্কে দিতে চাই। আমাকে দেখিয়ে তিনি বলেন, ছবিতে গানটা সাহানাকে দিয়ে না গাইয়ে এঁকে দিয়ে গাওয়ানো উচিত ছিল। আসলে এটা আমারই অজ্ঞতা। আমি বাজপেয়ি পদবি শুনে ভেবেছিলাম উনি বোধহয় অবাঙালি। তাই আমি বলে ফেলেছিলাম, আসলে অবাঙালিরা তো সাহিত্যরস ঠিক বুঝতে পারেন না। একজন অবাঙালি লোককে বুঝিয়ে বাংলা গান গাওয়ানো এবং একজন বাঙালির বাংলা গান গাওয়ার মধ্যে তফাত আছে। এখন আশা ভোঁসলে, লতা মঙ্গেশকর তো অন্যজাতের শিল্পী। এই কথা বলার পরে তন্ময়দা বললেন, সাহানা তো বাঙালি। ও তো বাংলার মেয়ে, তুই জানিস না? এই পুরো ঘটনা কিন্তু সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছে,’ এমনটাই বললেন শুভমিতা। শুভমিতা স্যোশাল মিডিয়াতে খুব একটা থাকেন না এবং সেখানে কী লেখা হয়েছে সে নিয়ে তিনি খুব একটা অবগতও নন। ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কের জবাব আমি দিই না। তাছাড়া সাহানা বাজপেয়িকে আমি কী বলেছি না বলেছি তার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া আমাকে নিয়ে কী চর্চা হল, তা নিয়ে আমার কিছু যায় আসে না। আমি তো আর লতা মঙ্গেশকর, আশা ভোঁসলেকে নিয়ে কথা বলিনি। এমনকি শ্রেয়া ঘোষাল, অরিজিত্ সিংকে নিয়ে মন্তব্য করলেও কিছু যায় আসে না। এরা তো অনেক দূরের। তবে, শ্রীকান্ত আচার্য, নচিকেতাকে নিয়ে কথা উঠলে আমার যায় আসত,’ বলছিলেন শুভমিতা।
এদিকে, বিষয়টি নিয়ে এই সমযের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী সাহানা বাজপেয়ির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বললেন, ‘প্রথমত আমি ফেসবুকে নেই। কিন্তু আমার ফ্যান পেজে কেউ কেউ বিষয়টা উল্লেখ করে ট্যাগ করেছে। আমি এই বিষয়ে একটা কথাও বলব না। কারণ আমি তো আর নিজের কানে কিছু শুনিনি। কাজেই লোকের কাছ থেকে শুনে আমি এইমুহূর্তে কোনও মন্তব্য করব না।’