উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
স্যাম পিত্রোদা ও মণিশঙ্কর আইয়ারের মন্তব্য নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে নিন্দা করেছেন রাহুল গান্ধী। যদিও শেষ দফার ভোটের আগে এই ইস্যুকে হাতছাড়া করতে চাইছেন না প্রধানমন্ত্রী। দেওঘরের সভা থেকেই এদিন তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি কংগ্রেস নেতৃত্বকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন, একটি পরিবারের ৫৫ বছরের শাসন যে কাজ করে উঠতে পারেনি, বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার ৫৫ মাসে তা করে দেখিয়েছে। দেশ উন্নয়ন দেখেছে, একটাও কেলেঙ্কারির অভিযোগ চাপেনি সরকারের উপর। এই কথা বাবাধাম (মন্দির শহর দেওঘর প্রসঙ্গে) থেকে বলতে গিয়ে আমার গর্ব হচ্ছে, মানুষ আমাকে সততার সরকার চালানোর দায়িত্ব দিয়েছেন।
পালিগঞ্জের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী এদিন বিহারে ফের ‘বিকাশের গঙ্গা’ বইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি বলেন, বিহারে এটা আমার শেষ নির্বাচনী সভা। আমার পরের দফায় ফের আপনাদের মধ্যে পাবেন আমাকে। বিকাশের গঙ্গা নিয়ে আসব। প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, জঙ্গি হামলার এত মানুষের প্রাণ যাওয়া সত্ত্বেও কংগ্রেস জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুটিকে লঘু করে দেখানোর চেষ্টা করছে। মোদির কথায়, ‘মহাভেজাল’রা (মহাজোটকে কটাক্ষ করে) বলছে, জাতীয় নিরাপত্তা কোনও ইস্যু নয়। জঙ্গি হামলার এত মানুষের প্রাণ যাওয়া সত্ত্বেও তারা এসব কীভাবে বলতে পারে!