উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা উত্তম ঘোষ, গণেশ চৌধুরী বলেন, সংশ্লিষ্ট হ্যাচারি থেকে প্রায় প্রতিদিনই মরা মুরগি পাচার করা হয়। আটক হওয়া বাইক চালক সেগুলি বিভিন্ন হোটেলে বিক্রি করেন। এদিন দশটিরও বেশি মুরগি ব্যাগে ভরে বাইক চালক নিয়ে যাচ্ছিলেন। আমরা রাস্তায় আটকে বিক্ষোভ দেখিয়েছি। এভাবে মৃত মুরগি বিক্রি অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি আমরা পুলিসের কাছে জানিয়েছি।
সদর থানার আইসি সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, বাইক চালক বাড়িতে খাওয়ার জন্য দু’টি মৃত মুরগি নিয়ে যাচ্ছিলেন। কয়েকজন গ্রামবাসী তাঁকে আটকে বিক্ষোভ দেখায়। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দু’জনকে উদ্ধার করি। বিক্ষোভের পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতায় ভাগাড় কাণ্ড নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। মৃত পশুর মাংস সংরক্ষণ করে বিক্রি করার ঘটনায় রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ওই ঘটনায় জড়িত বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়। ওই সময় বাঁকুড়াতেও বিষয়টি নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায়। তারপর ফের এদিনের মুরগি কাণ্ডের বিষয়টি স্মৃতি উস্কে দেয়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, হ্যাচারির মরা মুরগি ব্যাগে ভরে বিক্রি করার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বাসিন্দারা তা দেখতে পেয়ে ওই বাইক চালককে আটকে বিক্ষোভ দেখায়। পরে তাঁরা বিক্ষোভও দেখান।