বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এদিকে, অভূতপূর্ব শাটডাউন প্রত্যাহার নিয়ে উদ্যোগী হয়েছেন প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন সেনেটর কমলা হ্যারিসও। কয়েকদিন আগেই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর দৌড়ে নামার কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। গত ২২ ডিসেম্বর থেকে প্রায় ৮ লক্ষ সরকারি কর্মচারীর বেতন বন্ধ রয়েছে। তাঁদের বেতন না দিয়ে সীমান্তে পাঁচিল তুলে দেশকে সুরক্ষিত করার সরকারি প্রস্তাবকে দ্বিচারিতা অ্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। আগে সরকারি কর্মীদের বেতন দেওয়ার বিল পাশ করানোর দাবি তুলেছেন কমলা।
অন্যদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, বিলে প্রাচীর তৈরির বরাদ্দের বিষয়টি না থাকলে তাতে সই করবেন না। মার্কিন প্রেসিডেন্টের অনুরোধ যুক্তিযুক্ত নয় বলে তা খারিজ করেছেন স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। এরপরেই আরও অনেক বিকল্প রয়েছে বলে জানান ট্রাম্প। তাঁর দাবি, প্রাচীরের প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে একমত প্রায় সকলেই। প্রাচীর ছাড়া সীমান্ত নিরাপদ রাখা সম্ভব নয়। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার জন্য শাটডাউন প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত অপেক্ষা করার কথাও জানিয়েছেন ট্রাম্প। আগামী ২৯ জানুয়ারি সেই ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। পরিস্থিতি বিরুদ্ধে গেলে জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পথও খুলে রেখেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। কিন্তু শাটডাউন তোলার জন্য সরকার বা বিরোধীপক্ষ কেউই আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করছেন সাধারণ মানুষ।