বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
ব্রুমাডিনহো, ২৭ জানুয়ারি (এপি): ব্রাজিলে খনি দুর্ঘটনায় শতাধিক মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে ৪০টি দেহ। নিখোঁজ ৩০০-র বেশি মানুষ। শুক্রবার মিনাস গেরিয়াস রাজ্যের একটি খনির বর্জ্য ধরে রাখার বাঁধ ভেঙে কাদার তোড়ে ভেসে যায় গ্রামের পর গ্রাম। রাস্তাঘাট সব কাদার নীচে চলে যাওয়ায় উদ্ধারের কাজ চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। আকাশ পথে উদ্ধারের কাজ শুরু হলেও মাঝেমাঝে বৃষ্টি সেই প্রচেষ্টাকে আরও কঠিন করে তুলছে। কাদার নীচ থেকে আরও দেহ পাওয়ার আশঙ্কা করছেন উদ্ধারকর্মীরা। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জায়ের বলসোনারো এই দুর্ঘটনাকে ‘বিপর্যয়’ বলে জানিয়েছেন। আর মিনাস গেরিয়াস রাজ্যের গভর্নর বলেছেন, কেউ না কেউ এই বিপর্যয়ের জন্য অবশ্যই দায়ী। তদন্ত করে দোষীদের যথাযথ শাস্তি দেওয়া হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
শুক্রবার বিকেলে ব্রাজিলের খনি সংস্থা ভালের কর্মীরা জলখাবার খাচ্ছিলেন। সে সময় কাদার বাঁধটি ভেঙে যায়। সেই কাদা গ্রাস করে নেয় ভালের কর্মীদের জন্য তৈরি করা আবাসন। আশপাশের গ্রামেও পৌঁছে যায় কাদা। পালানোর আগেই অনেকে কাদার নীচে চাপা পড়ে যান। দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে বাস সিমোনে পেদ্রোসার। তিনি জানিয়েছেন, বাঁধ ভেঙে কাদা পাহাড় বেয়ে নীচে আসার সময় বহু গাছ ভেঙে যায়। সে সময় প্রচণ্ড শব্দ হচ্ছিল। মিনাস গেরিয়াস প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৪০টি দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া, ২৩ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ভালের কতজন কর্মী সে সময় খনিতে কাজ করছিলেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। প্রথমে বলা হয় ১০০ জন সে সময় কাজ করছিলেন। পরে বলা হয় ৩০০ জন কাজ করছিলেন, এঁদের মধ্যে ২০০ জন নিখোঁজ। কী কারণে, এমন ঘটনা ঘটল তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি ভালে কর্তৃপক্ষ। এদিকে, দুর্ঘটনাস্থলে এখন শুধু স্বজনহারা মানুষের ভিড়। অনেকেই প্রিয়জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে জানিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে খনির বর্জ্য থেকে বিষক্রিয়া ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও ভালে আশ্বস্ত করে বলেছে, সেখানে অধিকাংশ বালি জাতীয় জিনিস রাখা ছিল। তাই বিষক্রিয়া ছড়ানোর সম্ভাবনা নেই। তবে রাষ্ট্রসঙ্ঘের ২০১৫ সালের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, এই ধরনের বর্জ্য থেকে ভারী ধাতুর বিষক্রিয়া ছড়ানোর সম্ভাবনা যথেষ্ট।
এদিকে, ভালের খনি দুর্ঘটনার মধ্যেই ব্রুমাডিনহোতে আরও একটি খনি বিপর্যয়ের আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠেছে। রবিবার স্থানীয় সময় সাড়ে পাঁচটা নাগাদ করেগো ডো ফিয়াজাও খনি কমপ্লেক্সে বিপদ ঘণ্টা বেজে ওঠে। করেগো ডো ফিয়াজাও খনির বাঁধের জলস্তর বেড়ে যাওয়াতেই এই অবস্থা। বাঁধের আশেপাশের মানুষজনকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে সে দেশের বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর জানিয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে ব্রাজিলের খনি সংস্থা ভালের কর্মীরা জলখাবার খাচ্ছিলেন। সে সময় কাদার বাঁধটি ভেঙে যায়। সেই কাদা গ্রাস করে নেয় ভালের কর্মীদের জন্য তৈরি করা আবাসন। আশপাশের গ্রামেও পৌঁছে যায় কাদা। পালানোর আগেই অনেকে কাদার নীচে চাপা পড়ে যান। দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে বাস সিমোনে পেদ্রোসার। তিনি জানিয়েছেন, বাঁধ ভেঙে কাদা পাহাড় বেয়ে নীচে আসার সময় বহু গাছ ভেঙে যায়। সে সময় প্রচণ্ড শব্দ হচ্ছিল। মিনাস গেরিয়াস প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৪০টি দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া, ২৩ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ভালের কতজন কর্মী সে সময় খনিতে কাজ করছিলেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। প্রথমে বলা হয় ১০০ জন সে সময় কাজ করছিলেন। পরে বলা হয় ৩০০ জন কাজ করছিলেন, এঁদের মধ্যে ২০০ জন নিখোঁজ। কী কারণে, এমন ঘটনা ঘটল তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি ভালে কর্তৃপক্ষ। এদিকে, দুর্ঘটনাস্থলে এখন শুধু স্বজনহারা মানুষের ভিড়। অনেকেই প্রিয়জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে জানিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে খনির বর্জ্য থেকে বিষক্রিয়া ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও ভালে আশ্বস্ত করে বলেছে, সেখানে অধিকাংশ বালি জাতীয় জিনিস রাখা ছিল। তাই বিষক্রিয়া ছড়ানোর সম্ভাবনা নেই। তবে রাষ্ট্রসঙ্ঘের ২০১৫ সালের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, এই ধরনের বর্জ্য থেকে ভারী ধাতুর বিষক্রিয়া ছড়ানোর সম্ভাবনা যথেষ্ট।
এদিকে, ভালের খনি দুর্ঘটনার মধ্যেই ব্রুমাডিনহোতে আরও একটি খনি বিপর্যয়ের আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠেছে। রবিবার স্থানীয় সময় সাড়ে পাঁচটা নাগাদ করেগো ডো ফিয়াজাও খনি কমপ্লেক্সে বিপদ ঘণ্টা বেজে ওঠে। করেগো ডো ফিয়াজাও খনির বাঁধের জলস্তর বেড়ে যাওয়াতেই এই অবস্থা। বাঁধের আশেপাশের মানুষজনকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে সে দেশের বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর জানিয়েছে।
