উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
বৈঠকের গোড়াতেই জুনিয়র ডাক্তাররা বলেন, আমরা আপনাকেই চাই। গোড়া থেকেই সেকথা বলে আসছি। তাই চেয়েছিলাম, আপনি এনআরএস-এ আসুন। মমতাও চটজলদি অভিমানের সুরে বলেন, দেখো, ঘটনার পরদিনই আমি চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে পাঠিয়েছিলাম এনআরএস-এ। ওঁকে বলেছিলাম, তোমাদের সঙ্গে আমায় ফোনে কথা বলিয়ে দিতে। তোমরা কিন্তু কথা বলনি। তার মানে তোমরা আমায় চাওনি, তাই তো!
জুনিয়র ডাক্তারদের মুখ্যমন্ত্রীর উপর ক্ষোভের আর একটি বড় কারণ তৈরি হয়েছিল, তাঁর পদবি দেখে চিকিৎসা করার মতো মন্তব্য। এদিন কিন্তু মিষ্টি গলায় সেই উষ্মার কথাটিও মুখ্যমন্ত্রীর সামনে তোলেন ডাক্তাররা। মুখ্যমন্ত্রীও স্বীকার করে নেন। বলেন, না, এটা ঠিক হয়নি।
এমনকী বৈঠকে জুনিয়র ডাক্তাররা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বারবার বলছিলেন, ম্যাডাম, যাতে কেউ ভবিষ্যতে চিকিৎসক নিগ্রহ করতে না পারে, আপনি এমন একটি কড়া বার্তা দিন না! মমতাও সেকথা শুনে বলেন, কতবার বলব? কতভাবে বলব, তোমারাই বল। তোমরাই আমাকে বরং বল না, কী বার্তা দেব। আমি তাই বলব। খোলা মনে বৈঠকে এসেছি।
বাস্তবে দু’পক্ষই সমাধানের জন্য এগিয়ে আসায় জটিল পরিস্থিতির আপাত সমাধান ভালোই হল। আর মমতার রসিকতা, মজা, গল্প যেন সুস্বাদু মশলার গুঁড়ো ছিটিয়ে দিল দমদার রান্নায়!