উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৫জুন বর্ধমান স্টেশনে এসএস আলুওয়ালিয়ার উপস্থিতিতে শহরের একদা দাপুটে সিপিএম নেতা খোকন সেন সহ বেশ কিছু তৃণমূল ও সিপিএম কর্মী বিজেপিতে যোগ দেন। খোকন সেনকে দলে নিয়ে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়ার যুব নেতা শ্যামল রায়ের অনুগামীরা অসন্তুষ্ট হন। শুরু হয়ে যায় দলের নব্য ও পুরনো গোষ্ঠীর টানাপোড়েন। সোমবার সন্ধ্যায় পার্টি অফিসের সামনে দু’পক্ষের লোকজনের কথা কাটাকাটি থেকে মারামারি শুরু হয়ে যায়। তখনই আচমকা গুলি চলতে থাকে। তাতে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়ায়। খবর পেয়ে বর্ধমান থানার পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছয়।
বিজেপির যুব সভাপতি শ্যামল রায় বলেন, খোকন সেনের লোকজন এদিন গুলি চালিয়েছে। এক সময় খোকন সেন সিপিএমের হয়ে মস্তানি করতেন। এখন বিজেপিতে ঢুকে ছড়ি ঘোরাতে চাইছে। তাই গুলি চালিয়ে কর্মীদের ভীত সন্ত্রস্ত করতে চাইছে। এব্যাপারে খোকন সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। তবে, তাঁর ঘনিষ্ঠরা গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করেছেন।
সন্দীপবাবু অবশ্য গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করে বলেন, প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন দল থেকে কর্মী ও সমর্থকরা আমাদের দল যোগ দিচ্ছেন। নবীন বরণের ধুম পড়ে গিয়েছে। এদিন রাতে তা নিয়ে একটু ঝামেলা হয়েছে। তবে, বেশি কিছু হয়নি।