উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
ওয়েটিং লিস্টের প্রার্থীরা ওই প্যানেল গঠন প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগ এনেছিলেন। সেই সূত্রে গত জানুয়ারি মাসে একক বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপর স্থগিতাদেশ জারি করে। যদিও তার আগেই প্যানেলভুক্ত প্রায় ৭৫০ প্রার্থীর নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। নিয়োগ প্রক্রিয়া থমকে যাওয়ায় প্যানেলে থাকা বাকিরা ওই স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন। কিন্তু, সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ ব্যক্তিগত কারণে মামলাটি শুনতে চায়নি। উল্লেখ্য, এই সময়কালের মধ্যে আইনজীবীদের প্রায় দুই মাসের কর্মবিরতি আন্দোলন চলেছে। এই অবস্থায় প্যানেলভুক্তদের আবেদনটি প্রধান বিচারপতি অন্য কোনও দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে না পাঠানো পর্যন্ত শুনানির সম্ভাবনা নেই। এই প্রেক্ষাপটে মূল মামলাটি এদিন একক বিচারপতির এজলাসে শুনানির জন্য আসে। কিন্তু, আদালত আরও এক সপ্তাহ স্থগিতাদেশের মেয়াদ বৃদ্ধি করে আগামী সোমবার শুনানির দিন ধার্য করার পরই ওই বিক্ষোভ শুরু হয়। আচমকাই প্যানেলভুক্ত চাকরি না পাওয়া শতাধিক প্রার্থী তিনতলার অলিন্দে বসে পড়েন।
জানা গিয়েছে, বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য লালবাজারে খবর যায়। বেশ কয়েক গাড়ি পুলিস দ্রুত হাইকোর্টের বাইরে এসেও যায়। অন্যদিকে, এই মামলাগুলির সঙ্গে কোনওভাবে যুক্ত না হয়েও এক আইনজীবীর প্রচেষ্টায় আন্দোলনকারীদের কয়েকজন রেজিস্ট্রার জেনারেলের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান। যিনি আন্দোলনকারীদের আশ্বাস দেন, ২৪ তারিখেই যাতে মামলাটির শুনানি হয়, তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।