বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
‘জাগো বাংলা’র উৎসব সংখ্যার প্রচ্ছদ থেকে কবিতা, ছবি ও ভাবনায় মমতার উপস্থিতি রয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠানে উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ‘ভোটগুরু’ বলে পরিচিত প্রশান্ত কিশোর। প্রথম সারিতেই বসেই তিনি গোটা অনুষ্ঠান পর্যবেক্ষণ করছিলেন। বই প্রকাশ অনুষ্ঠানের পর মঞ্চ থেকে নেমে এসে তাঁর পাশে বসেন মমতা। শারদ সংখ্যা নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা হয়। কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা চলছিল, প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব তৈরি হয়েছে, এদিন অবশ্য দু’জনের সখ্য সেই জল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছে।
এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতেই তৃণমূলের কাউন্সিলার অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর কলাক্ষেত্রমের শিক্ষার্থীরা ‘রাজে কল্যাণী’ নামে একটি নৃত্যানুষ্ঠান পরিবেশন করেন। বিশিষ্ট কবি জয় গোস্বামী মমতার বহুমুখী প্রতিভার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, আমরা এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী পেয়েছি, যিনি শুধু রাজ্যের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কথা ভাবেন না, একাধারে লেখেন, ছবি আঁকেন, গানে সুর দেন এবং বই সম্পাদনা করেন। আমরা যাঁরা লেখক, অনেক সময় সমাজে কোণঠাসা হয়ে পড়ি, তাঁদের সুযোগ ও সম্মান দিয়েছেন তিনি। অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায় বলেন, ইশান কোণে মেঘ দেখা দিচ্ছে, কেউ কেউ অশান্ত করার চেষ্টা করছে। মমতার হাতকে শক্ত করতে হবে। সেই কথার সূত্র ধরেই মমতা জানিয়ে দিলেন, বাংলায় অশুভ চক্রান্ত সফল হবে না। তবে পুজোর দিনগুলিতে আবহাওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন মমতা। এদিন তাঁর লেখা ও সুরে গানের সিডি ‘মাটি’ প্রকাশিত হয়। বিজয়া দশমীর মধ্যেই এই সিডি প্ল্যাটিনাম ডিস্ক পাবে, দাবি করেন ইন্দ্রনীল সেন, যিনি এদিনের অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন।