বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
সংগঠন সূত্রে খবর, এর মধ্যে ৮০টি ঘটনা ঘটেছে গত বছর ৪ এপ্রিল মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকের পর। এমন অবস্থায় পরিস্থিতির পরিবর্তনের জন্য সরকারকে আরও ১৫ দিন সময় দিচ্ছে সংগঠন। তার মধ্যে অবস্থার পরিবর্তন না হলে বৃহত্তর আন্দোলন এমনকী চিকিৎসক-ধর্মঘটের দিকে যেতে পারে তারা।
সোমবার ডব্লুবিডিএফ-এর উপদেষ্টা ডাঃ রেজাউল করিম বলেন, কিছুই পাল্টায়নি। এমন অবস্থায় আমরা নিরুপায়। সরকারের কাছে আবেদন, দ্রুত চিকিৎসক নিগ্রহ আটকান এবং আশ্বাস মতো ব্যবস্থা নিয়ে কথা রাখুন। নয়ত মরিয়া হয়ে বৃহত্তর আন্দোলন করা ছাড়া দ্বিতীয় উপায় থাকবে না আমাদের।
ডব্লুবিডিএফ সূত্রের খবর, গত বছর ৪ এপ্রিল মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ইতিবাচক বৈঠক শেষে এই ইস্যুতে বেশ কয়েকটি আশ্বাস মিলেছিল। এক, ডাক্তার-নিগ্রহের ক্ষেত্রে ‘মেডিকেয়ার ২০০৯’ নামের আইন প্রয়োগের কথা সরকারি হাসপাতালে সাইনবোর্ডে এবং পুলিস-কিয়স্কে লেখার কথা। দুই, প্রাথমিক তদন্ত না করে কোনও ঘটনায় চিকিৎসকদের গ্রেপ্তার না করা। তিন, ডাক্তারদের মারধরের ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য ধারা প্রয়োগ ইত্যাদি।